اهل بیت علیهم السلام

Imam ali, hazrat ali, ummul banin, হজরত আলী, ইমাম আলী, উম্মুল বানিন, নাহজুল বালাগা, হামদ, নাত , গজল,
হজরত কুমাইলের জন্যে ইমাম আলী (আ.) এর ওসিয়ত
Imam ali, hazrat ali, ummul banin, হজরত আলী, ইমাম আলী, উম্মুল বানিন, নাহজুল বালাগা, হামদ, নাত , গজল,
পৃথিবীতে মানুষের সুস্পষ্ট বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে একটি হলো অব্যাহতকর্মচাঞ্চল্য, এটা মানুষের ব্যক্তিজীবনের অবশ্যম্ভাবী একটি প্রয়োজনীয়তা। ইমাম আলী(আঃ) মানুষের অস্তিত্বের স্বরূপ সম্পর্কে গভীরভাবে দৃষ্টি রাখেন। এক্ষেত্রে তিনিআরেকটি বিষয়কে গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশ
গাদীর, ঈদ,  উৎসব, হযরত আলী,  ঈদ মুবারক, সাহাবি, জুহফা, মাওলা,
আলী (আঃ) বিশ্ব এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে আল্লাহর নিদর্শন বলেমনে করেন। তিনি বিশ্বাস করেন,পৃথিবীর সকল কিছুই মানুষের উপকারে সৃষ্টি করা হয়েছেএবং মানুষের উচিত প্রকৃতির যথার্থ ব্যবহার করা। আল্লাহর অলি-আউলিয়া বা ধর্মীয়মনীষীগণও প্রাকৃতিক সম্পত তথা আল্লাহর নিয়া
Imam ali, hazrat ali, ummul banin, হজরত আলী, ইমাম আলী, উম্মুল বানিন, নাহজুল বালাগা,
নিঃসন্দেহে আমাদের শেষ নবী (সা.) হচ্ছেন সকল নবীদের সর্দার এবং সম্মান ও মর্যাদার দিক থেকেও তিনি ছিলেন সবার উর্দ্ধে। দ্বীনে ইসলাম দুনিয়ার বুকে আসার পরে সকল দ্বীন বাতিল হয়ে যায় এমনকি হজরত নূহ, হজরত ইব্রাহিম, হজরত মূসা, হজরত ঈসা (আ.) এর শরীয়ত সমূহও বাতিল হ
Imam ali, hazrat ali, ummul banin, হজরত আলী, ইমাম আলী, উম্মুল বানিন,
পৃথিবীতে যতো মহান মনীষীর জন্ম হয়েছে তাঁদের অন্যতম একজন হলেন ইমাম আলী (আঃ)। তাঁর এই মহত্ব, বিশালত্ব এবং ধী-শক্তি প্রমাণ করে যে ইসলাম প্রজন্মের পর প্রজন্মকে যথার্থ শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে সক্ষম। কবিতায় সৌন্দর্যের কথা বলা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ এই সৌন্দর্য
গাদীর, ঈদ,  উৎসব, হযরত আলী,  ঈদ মুবারক, সাহাবি, জুহফা, মাওলা,
আজ থেকে ১৪২৪ বছর আগে দশম হিজরির এই দিনে (১৮ ই জিলহজ) বিদায় হজ শেষে সুরা মায়েদার ৬৭ নম্বর আয়াত নাজেল হওয়ার পর বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর চাচাতো ভাই ও জামাতা আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)-কে ‘গাদীর’ নামক স্থানে নিজের উত্তরসূরি বা স্থলাভিষিক্ত বলে
হজরত আলি, ইমাম আলি, মাজার, আবু তোরাব, হায়দার,
হজরত আলী (আ.) আরবের বিখ্যাত বংশ কুরাইশের মূল শাখা হাশেমি গোত্রে রাসুলে খোদা (সা.)-এর পিতৃব্য আবু তালেবের ঔরসে ৩০শে আমুল ফিল ১৩ই রজব কাবা গৃহে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর উপনাম ছিল আবুল হাসান ও আবু তোরাব। আর উপাধি ছিল আসাদুল্লাহ, হায়দার ও মুরতাজা। তাঁর মায়ের নাম
Imam hasan, hasan mujtaba, jannatul baqi, ইমাম হাসান, জান্নাতুল বাকি, হাসান মুজতবা,
ইমাম হাসান (আ.) খলিফা হওয়ার পর মুয়াবিয়া তা মেনে নেয়নি। আলী (আ.)'র বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও ষড়যন্ত্রের যে ধারা মুয়াবিয়া সূচিত করেছিল এই নতুন ইমামের বিরুদ্ধেও সেই একই ধারা অব্যাহত রাখে। ইমাম হাসান (আ.) মুয়াবিয়ার কাছে এক দীর্ঘ চিঠি লিখে তাকে সুপথে আনার চেষ্
হজরত ইমাম মোহাম্মাদ তাকি (আ.)এর অলৌকিক জ্ঞান - পর্ব ২
Hazrat mohammad, যুদ্ধ, হজরত আলী, আবু সুফিয়ান, হিন্দা, বদরের যুদ্ধ, হজরত মোহাম্মাদ, hazrat ali, bodor,
মুহাম্মাদের বয়স যতোই বাড়তে লাগলো,তাঁর চেহারায় নূরের ঔজ্জ্বল্যও বৃদ্ধি পেতে লাগলো। ইব্রাহীম (আ.) প্রবর্তিত বিধি-বিধানের একটা ম্লান রূপ ইতিহাসের পাতায় তখনো অবশিষ্ট ছিল। ঈসা (আ.) এর জন্মের কয়েক শতাব্দী কেটে গেল। তাঁর শিক্ষার আলোও নিষ্প্রাণ হয়ে গেল। পাশ
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ছিলেন একাধারে নতুন জাতি, রাষ্ট্র ও নতুন সভ্যতার রূপকার৷ সম্পূর্ন প্রতিকূল পরিবেশে বা স্রোতের সম্পূর্ণ বিপরীতে তৎকালীন আরব সমাজের জাহেলী প্রথা ও রীতি এবং বৈষম্যমূলক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাঠামোগুলোকে ভেঙ্গে-চুরে রাজনৈতিক, সামাজ
imam Hussain, karbala, furat, ইমাম হুসাইন, কারবালা, ফুরাত, চেহেলুম, আরবাঈন,
হুসাইন (আ.) কে ইমাম বলার অর্থ ইয়াজিদকে স্বীকার না করা। ইমাম বা নেতা হুসাইন (আ.) । সে কারণে যুগে যুগে হুসাইন (আ.) -এর নাম নেয়ার আগে 'ইমাম' বলা হয়। ইমাম হাসানকেও বিষ প্রয়োগে অত্যন্ত কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
imam Hussain, karbala, furat, ইমাম হুসাইন, কারবালা, ফুরাত, চেহেলুম, আরবাঈন,
তাসুয়া বা আশুরার পূর্ব দিন। ১৩৭৪ বছর আগে এই দিনে অর্থাত ৬১ হিজরির নয়ই মহররম কুফায় ইয়াজিদের নিযুক্ত কুখ্যাত গভর্নর ইবনে জিয়াদের নির্দেশে শিমার কারবালায় আসে। শিমার জিয়াদের একটি চিঠি হস্তান্তর করে তাদের সেনাপতি ওমর ইবনে সাদের কাছে। ওই চিঠিতে ইমাম হুসা
imam Hussain, karbala, furat, ইমাম হুসাইন, কারবালা, ফুরাত, চেহেলুম, আরবাঈন,
ইরাকের কারবালায় বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)’র প্রায় ১০০ জন সঙ্গী মৃত্যু ও রক্তের সাগরে ভেসে ইসলামকে দিয়ে গেছেন পরমাণু শক্তির চেয়েও লক্ষ কোটি গুণ বেশি শক্তিশালী বিপ্লবের তথা শাহাদতের সংস্কৃতির বাস্তব শিক্ষা। কারবালার এ বিপ্লব আধুনিক যুগে সংঘটিত ইরানে
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
ইসলাম ধর্মের আহবান জানাতে গিয়ে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ও তাঁর সঙ্গী-সাথীগণকে ঠাট্রা-বিদ্রুপ থেকে শুরু করে অশেষ লাঞ্ছনা, নির্যাতন এবং এমনকি শাহাদতের মতো সর্বোচচ ত্যাগও স্বীকার করতে হয়েছে৷ আসলে ন্যায়বিচার, সাম্য, সত্য ও মুক্তির আহবান শোষক, নির্যাতক
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
মানব জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র ব্যক্তিত্ব গবেষকরা বিভিন্ন মূল্যবান বই বা গ্রন্থ লিখে গেছেন৷ এ বইগুলো স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের কারণে প্রশংসনীয়৷ কিন্তু যখন পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলছেন, হে মুহাম্মাদ, আপনি বলুন যে, আমি তোমাদর মতোই এক
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
মদীনায় নবীজীর প্রবেশের মধ্য দিয়ে এবং সেখানে তাঁর অবস্থান করার মধ্য দিয়ে ঐ সমাজে অভিনব এক পরিবর্তনের সূচনা হয় ৷ নবীজীর ধর্মে অর্থাৎ ইসলামে মানব সংস্কৃতি ও চিন্তার উন্নয়নের জন্যে ব্যাপক ঐশী পরিকল্পনা ও কর্মসূচি ছিল ৷ এইসব পরিকল্পনা ও কর্মসূচি বাস্তবায়
মহরম,  মাস,  মুসলমান,  আর্তনাদ,  আশুরা, স্বৈরাচারী শাসক,  ইয়াজিদ, ইমাম হুসাইন, ওবাইদুল্লাহ জিয়াদ, কারবালা,
মহররম মাস ও আশুরার (১০ই মুহররম) দিনটা মুসলিম জাহানের উপর চেপে বসা রাজা-বাদশাহ শেখ ও আমির শাসিত রাজতান্ত্রিক দেশগুলোর জন্যে একটা চরম বিব্রতকর দিন। রাজতন্ত্রের বিরোধিতা করার কারণে স্বৈরাচারী শাসক ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে ৬১ হিজরীতে এ দিন মহানবীর দৌহিত্র বেহে
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
যুগে যুগে নবী রাসূল এসেছেন মানুষকে অজ্ঞতার আঁধার ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের ঘূর্ণাবর্ত থেকে মুক্তি দিতে এবং তাদের মধ্যে জ্ঞান ও দিকনির্দেশনার প্রদীপ্ত মশাল জ্বালাতে। অবশ্য তাঁরা নিজ নিজ যুগের পরিবেশ ও পরিস্থিতির চাহিদা অনুযায়ী মানুষের কাছে ধর্মের শিক্ষা তুলে ধরে
Imam hasan, hasan mujtaba, jannatul baqi, ইমাম হাসান, জান্নাতুল বাকি, হাসান মুজতবা,
ইমাম হাসান (আ.) ৩য় হিজরী’র ১৫ই রমজানের রাতে মদিনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আমিরুল মু’মিনীন হযরত আলী (আ.) ও নারীকূলের শিরোমনি হযরত ফাতেমা যাহরা (সা আ.) এর প্রথম সন্তান। হযরত মহানবী (স.) তাঁর জন্মের পর তাঁকে কোলে তুলে নিয়ে তাঁর বাম কানে ইকামত দেন। অতঃপর একট

পৃষ্ঠাসমূহ