پیامبر اسلام ( ص )

মোহাম্মাদ, আলী, ফাতিমা, হাসান হুসাইন, জয়নুল আবেদিন, বাকের, জাফর সাদিক্ব, কাযিম, রেযা, তাক্বি, নাক্বি, হাসান আসকারী, মাহদী,
নাম: মোহাম্মাদ। পিতার নাম:  আব্দুল্লাহ। মাতার নাম: আমিনা। উপাধি:খাতামুল  আম্বিয়া। উপনাম:আবুল কাশেম। জন্মস্থান:মক্কা। জন্ম তারিখ:প্রসিদ্ধ ১৭ই রবিউল আওয়াল, ৫৭১ খৃষ্টাব্দ। নবুওয়াত প্রাপ্তি: ২৭শে রজব। নবুওয়াত :২৩ বছর। আয়ু: ৬৩। ওফাতের তারিখ:২৮শে সফর,
হজরত খাদিজা, রাসুল (সা.), মক্কা, মদীনা, কুরাইশ, আইয়ামে জাহেলিয়াত,
রাসূলুল্লাহ (সা.) সব ক্ষেত্রেই তাঁর উম্মতের জন্য আদর্শ বা নমুনা। দৈনন্দিন জীবনে সব কাজে তাঁকে অনুসরণ করা উম্মতের জন্য অপরিহার্য। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনে ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে পরিদৃষ্ট হয় তাঁর নবুয়াতপূর্ব জীবনে। যার প্রথমটি ছিল চাচা আবু তালিবে
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
বিশ্বনবী (সা.)বলেছেন : যে ব্যক্তি হালাল পথে জীবিকা আয় করতে লজ্জা পায় না, সে নিজেকে লাভবান করে ও তার খরচ হালকা হয়ে যায়। তার অহংকারও থাকে না। যে আল্লাহর দেয়া কম রুজিতে তুষ্ট থাকে আল্লাহ্ তার থেকে কম আমলেই সন্তুষ্ট হন। আর আল্লাহ দুনিয়া-প্রেমিকের আশা প্
ইসলামী বর্ষপন্জিকা, ইসলাম, ক্যালেন্ডার, বাংলা ক্যালেন্ডার,
ইসলামের পূর্বে দিন - তারিখ গণনার জন্য আরবদের এমন কোন ঐতিহাসিক উৎস ছিল না যাকে কেন্দ্র করে তারা কয়েক দশক বা শতাব্দীকে চিহ্নিত করতে পারত। অবশ্য তারা তারিখ গণনার জন্য এক দশক বা কয়েক দশকের মধ্যে ঘটমান গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাসমূহকে উৎস করে তা কেন্দ্রিক সাময়িক তারিখ
রাসুল, হজরত মোহাম্মাদ, মদিনা, আবু বকর, হজরত উমর, হজরত আলি,
(১) - হজরত আলী (আঃ) সকল সাহাবী ও আনছারদের জন্য এই তিনদিন অপেক্ষা করছিলেন যাতে সকলেই নবী সাঃ জানাজায় শরীক হতে পারেন কেননা অধিকাংশ তখন উপস্হিত ছিলোনা !!!
Hazrat mohammad, যুদ্ধ, হজরত আলী, আবু সুফিয়ান, হিন্দা, বদরের যুদ্ধ, হজরত মোহাম্মাদ, hazrat ali, bodor,
মুহাম্মাদের বয়স যতোই বাড়তে লাগলো,তাঁর চেহারায় নূরের ঔজ্জ্বল্যও বৃদ্ধি পেতে লাগলো। ইব্রাহীম (আ.) প্রবর্তিত বিধি-বিধানের একটা ম্লান রূপ ইতিহাসের পাতায় তখনো অবশিষ্ট ছিল। ঈসা (আ.) এর জন্মের কয়েক শতাব্দী কেটে গেল। তাঁর শিক্ষার আলোও নিষ্প্রাণ হয়ে গেল। পাশ
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ছিলেন একাধারে নতুন জাতি, রাষ্ট্র ও নতুন সভ্যতার রূপকার৷ সম্পূর্ন প্রতিকূল পরিবেশে বা স্রোতের সম্পূর্ণ বিপরীতে তৎকালীন আরব সমাজের জাহেলী প্রথা ও রীতি এবং বৈষম্যমূলক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাঠামোগুলোকে ভেঙ্গে-চুরে রাজনৈতিক, সামাজ
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
ইসলাম ধর্মের আহবান জানাতে গিয়ে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ও তাঁর সঙ্গী-সাথীগণকে ঠাট্রা-বিদ্রুপ থেকে শুরু করে অশেষ লাঞ্ছনা, নির্যাতন এবং এমনকি শাহাদতের মতো সর্বোচচ ত্যাগও স্বীকার করতে হয়েছে৷ আসলে ন্যায়বিচার, সাম্য, সত্য ও মুক্তির আহবান শোষক, নির্যাতক
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
মানব জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র ব্যক্তিত্ব গবেষকরা বিভিন্ন মূল্যবান বই বা গ্রন্থ লিখে গেছেন৷ এ বইগুলো স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের কারণে প্রশংসনীয়৷ কিন্তু যখন পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলছেন, হে মুহাম্মাদ, আপনি বলুন যে, আমি তোমাদর মতোই এক
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
মদীনায় নবীজীর প্রবেশের মধ্য দিয়ে এবং সেখানে তাঁর অবস্থান করার মধ্য দিয়ে ঐ সমাজে অভিনব এক পরিবর্তনের সূচনা হয় ৷ নবীজীর ধর্মে অর্থাৎ ইসলামে মানব সংস্কৃতি ও চিন্তার উন্নয়নের জন্যে ব্যাপক ঐশী পরিকল্পনা ও কর্মসূচি ছিল ৷ এইসব পরিকল্পনা ও কর্মসূচি বাস্তবায়
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
যুগে যুগে নবী রাসূল এসেছেন মানুষকে অজ্ঞতার আঁধার ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের ঘূর্ণাবর্ত থেকে মুক্তি দিতে এবং তাদের মধ্যে জ্ঞান ও দিকনির্দেশনার প্রদীপ্ত মশাল জ্বালাতে। অবশ্য তাঁরা নিজ নিজ যুগের পরিবেশ ও পরিস্থিতির চাহিদা অনুযায়ী মানুষের কাছে ধর্মের শিক্ষা তুলে ধরে
Modina,  মদীনা, রসুল, জান্নাতুল বাকি, মদীনা মুনাওয়ারা, হজরত মোহাম্মাদ,
রাসূলে খোদার স্ত্রী খাদীজা ( সা.) ছিলেন মহানবীর ওপর ঈমান আনয়নকারী এবং ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম মহিয়সী নারী ৷ নবীজীর ওপর যে আয়াতগুলো অবতীর্ণ হয়েছিল ঐসব আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রাসূলকে আদেশ দিয়েছেন , তিনি যেন জনগণকে পরকালীন ভয়-ভীতির কথা বলে এবং উপদে
ঢাল তালোয়ার বিহিন যুদ্ধ: মোবাহেলা
মহানবি (সা.) এর ইন্তিকালের পূর্বের দিনগুলো
দুরুদ শরীফ, দুরুদ, ঈদে মিলাদুন নবী, হজরত মোহাম্মাদ, সালাওয়াত,
রাসূল(সা.) বলেছেন: আমার উপর অসম্পূর্ণ সালাওয়াত পাঠ কর না। জিজ্ঞাসা করল: অসম্পূর্ণ সালাওয়াত মানে কি? তিন বললেন: আমার উপর সালাওয়াত পাঠ করার পর আমার পবিত্র আহলে বাইতের উপর সালাওয়াত পাঠ না করা। পরিপূর্ণ সালাওয়াত হচ্ছে এরূপ: “আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম
হজরত মোহাম্মাদ, রাসুল, মসজিদে নবাবী, মদীনা, hazrat mohammad, mohammad, jannatul baqi,
মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “হে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনার যিকিরকে বুলন্দ করেছি।” (সূরা আলাম নাশরাহ ৪)
হজরত মোহাম্মাদ, রাসুল, মসজিদে নবাবী, মদীনা, hazrat mohammad, mohammad, jannatul baqi,
ইয়াহুদীরা রাসুল (সা.) এর নূরের কথা অনেক আগে থেকেই জানতো। তাই তারা এ চেষ্টাই ছিল যে কিভাবে রাসুল (সা.) এ পবিত্র নূরকে দুনিয়ার বুক থেকে মিটিয়ে দেয়া যায়। তাই তারা একের পর এক রাসুল (সা.) এর পূর্ব পুরুষদের উপরে নজরদারী করতো এবং তাদের একের পর এক হত্যা করতো
নূরনবী মোস্তফা (সাঃ) ৩৮তম পর্ব
নূরনবী মোস্তফা (সাঃ) ১৬তম পর্ব
ঈদে মাবআ'স উপলক্ষে ;হযরত মুহাম্মাদ (স.) হতে বর্ণিত ৪০টি হাদীস

পৃষ্ঠাসমূহ