سایر
নাম মোখতার বিন আবি উবাইদা বিন মাসউদ বিন ওমর বিন উমাইর বিন আউফ বিন ক্বাসী বিন হানবা বিন বাকর বিন হাওয়াযান। (তারিখে ইয়াকুবি, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ২৫৮) মোখতারের গোত্রের নাম সাকিফ যা ছিল সে যুগের প্রসিদ্ধ এবং বিস্তৃত একটি গোত্র যা হাওয়াযান থেকে তায়েফ পর্যন্ত বিস্তৃ
খতিবে বাগদাদি আবা সালত (রহ.)’এর বংশ পরিচয় দিতে গিয়ে বলেছেন যে, আব্দুস সালাম বিন সালেহ বিন সুলাইমান বিন আইয়ুব বিন মাইসারা আবু সালত হারাওয়ি ছিলেন আব্দুর রহমান বিন সামারা’এর(سمره) দাশ। আব্দুর রহমান বিন সামারা ছিলেন কুরাইশ বংশভূত।
আবা সালত হারভি (রহ.)এর নাম ছিল আব্দুস সালাম বিন সালেহ বিন সুলাইমান আইয়ুব বিন মুইয়াসসার। তবে তিনি আবা সালত হারভি নামে প্রসিদ্ধ ছিলেন।। তাঁর পিতা অথবা দাদা হয়তো হারাত নামক স্থানে জিবন যাপন করতেন আর এ কারণেই হয়তো তাঁকে হারভি বলা হতো। এক যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার প
হজরত মুলিম হচ্ছেন আওসাজার পুত্র। (আবসারুল আয়ন, পৃষ্ঠা ১০৭) তিনি ছিলেন কুফাবাসী এবং হজরত ইমাম আলী ও হুসাইন (আ.) এর সাহাবী।(মাক্বতালুল হুসাইন মোকাররাম, পৃষ্ঠা ১৭৭)
হজরত যোহাইর বিন কাইন ছিলেন বাজালি গোত্রের একজন ব্যাক্তিত্ব যিনি কুফাতে জীবন যাপন করতেন। (তানকিহুল মাকাল, খন্ড ১, পৃষ্ঠা ৪৫২- ৪৫৩) তিনি ছিলেন কুফার একজন সাহসী, ভদ্র, বিনয়ি ব্যাক্তি। বিভিন্ন যুদ্ধে তার কৃতিত্ব রয়েছে। (আবসারুল আয়ন ফি আনসারিল হুসাইন, পৃষ্ঠা
কারবালায় ইমাম হুসাইন (আ.) এর সাথে কারবালা প্রান্তরে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (স.) এর যে ৫ জন সম্মানিত সাহাবী শহীদ হয়েছিলেন তারা হলেন : (১) আনাস বিন হারাস কাহেলী; সকল ঐতিহাসিক তার কথা উল্লেখ করেছেন।
নাম: আসিফ। আসিফ ইবনে বারখিয়া ছিলেন হজরত সুলাইমান (আ.)এর একজন বার্তা লেখক অথবা খাদেম ছিলেন। ইতিহাসে রেওয়ায়েতে হজরত সুলাইমান (আ.) তাঁর নামকে উল্লেখ করেছেন। (কেসাসুল আম্বিয়া, পৃষ্ঠা ২৮৪, মিযান, খন্ড ১৫, পৃষ্ঠা ৩৬৩) আসিফ ইবনে বারখিয়া ছিলেন হজরত সুলাইমান (আ
আবূ ইবরাহিম মতান্তরে আবূ মুহাম্মাদ বা আবূ মুআবিয়াহ আব্দুল্লাহ ইবনে আবূ আওফা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে জান্নাতে (তার জন্য) ফাঁপা মুক্তা নির্মিত একটি অট্টালিকার সুসংবাদ দান করলেন; য
মক্কাবাসীর কাছে ‘তাহিরা’ বা ‘পবিত্র’ নামে খ্যাত খাদিজা (রা.)-এর ইন্তিকালের পর রাসূল (সা.) আরও একা হয়ে পড়েন। কারণ এর কিছু দিন আগে রাসূল (সা.) তার প্রিয় চাচা আবু তালিবকে হারান। দুই প্রিয় মানুষকে হারিয়ে রাসূল (সা.) এত বেশি শোকাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলেন যে, ঐ বছরকে
হযরত আবু তালিব (আ.) ৪২ বছর হতে ৮৩ বছর পর্যন্ত রাসুল (স.) এর খেদমতে ছিলেন। তাঁর ঈমান আনয়ন ও তাঁর মুসলমান হওয়ার বিষয়ে ৭০টি স্বতন্ত্র গ্রন্থ রচিত হয়েছে। এ বিতর্কিত (তাঁর ঈমানের বিষয়) বাদ দিয়ে আমাদের উচিত তাঁর ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব নিয়ে আলোচনা করা। সুন্নিদের কি
দুঃখজনক হলেও সত্য যে হজরত ক্বাম্বার এর কৃতিত্ব এবং অবদান অনেক রয়েছে কিন্তু ইতিহাসে তাঁর সম্পর্কে তেমন কিছুই উল্লেখ করা হয়নি। হজরত ক্বাম্বারের বংশধারা সম্পর্কে ইতিহাসের যুগের পাতায় বিশেষ কিছু উল্লেখ করা হয়নি। কিন্তু সবচেয়ে বড় যে বিষয় তা হচ্ছে ইতহিাসের পাতা
যাবুরই আজামÂ (পার্সিয়ান সাম্স) কবি ইকবাল লাহোরির অপর একটি কাব্য গ্রন্থ। যাবুর একটি ঐশী গ্রন্থের নাম। বনী ইসরাইলীদের নবী হযরত দাউদ ( আ ) এর ওপর এই আসমানী কিতাবটি নাযিল হয়েছিল। হযরত দাউদ (আ) খুব সুন্দর কণ্ঠে এই গ্রন্থটি পাঠ করতেন। ইকবাল তাঁর একটি ফার্সি ক
মহরম মাসের ১ লা তারিখে ইতিহাসে ঘটেছিল বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। যেমন, হযরত ইদ্রিস নবীর (আ.) জান্নাত গমন, মক্কায় কাফের নেতাদের পক্ষ থেকে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)এবং তাঁর অনুসারীদের ওপর অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবরোধ আরোপের মত কয়েকটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ঘট
খাদিজা বিয়ের সময়ে তার বয়স ছিল ২৫ নাকি ৪০ বৎসর!?
হযরত আবু যর গিফারী (রাঃ) ছিলেন রাসূল (সাঃ) এর একজন প্রিয় সাহাবী। তার পূর্ব পরিচিত ছিল এরূপঃ বাইরের জগতের সাথে মক্কার সংযুক্তি ঘটিয়েছে যে, আদ্দান উপত্যকাটি,সেখানেই ছিল গিফার গোত্রের বসতি। জুনদুব ইবনে জুনাদাহ আবু যর নামেই যিনি পরিচিত-তিনিও ছিলেন এ কবীলার
শহীদ মোতাহহারী ছিলেন এমন এক ব্যক্তিত্ব যিনি খোদার সাথে গভীর সম্পর্ক সৃষ্টি করেছিলেন এবং তা লালন করে গেছেন। তিনি তাঁর সমস্ত কিছু সম্পূর্ণরূপে শারীরিক ও মানসিকভাবে ইসলামের সুমহান পথে নিঃশেষ (ত্যাগ) করে গেছেন। অধ্যাপক মোতাহহারী এক ধর্মীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ ক
তাঁর নাম ছিল ফাতেমা, উপনাম উম্মুল বানিন। তাঁর পিতার নাম হেযাম এবং মাতার নাম ছিল সামামা অথবা লাইলা। তাঁর স্বামির নাম ছিল আলি ইবনে আবি তালিব (আ.)। তিনি ছিলেন চার জন বীর সন্তানের জননি। তাঁর সন্তানরা ছিল যথাক্রমে হজরত আব্বাস (আ.), আব্দুল্লাহ, জাফর এবং উসমান।
হাজার বছরের বিস্ময় ইমাম খোমেনী (রঃ) কত যে তারার মহাসমুদ্র কেটে কেটে অবশেষে নয়া আফতাব জাগলো ঘুমের দেশে নীল ঝরোকায় রূপালী ঝলক-বিছানায় জেগে দেখি এ কোন্ ইমাম ডাকছে আমায় একি! রঙীন মিনারে আজান হেঁকেছে এ কোন্ মুয়াজ্জিন! দুয়ারে আমার নওল আশার হাসছে নতুন দিন
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা)’র পবিত্র আহলে বাইতের ধারায় প্রচারিত ইসলামী শিক্ষার সংরক্ষণ ও ক্রমবিকাশে অমূল্য অবদান রেখেছেন মহান আলেম শাইখ মুফিদ । মুহাম্মাদ বিন মুহাম্মাদ বিন নো’মান শাইখ মুফিদের প্রকৃত নাম। শাইখ মুফিদ তাঁর উপাধি। তিনি ছিলেন হিজরি চতুর্থ শতক