سایر
রমজান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন। আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :— قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ (يونس: 58) বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ
শবে বরাত যে ফযিলত সম্পন্ন, তা প্রমাণিত করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে ভাবগাম্ভির্যসহ গভীর দৃষ্টি রাখার অনুরোধ রাখছি, যথা: নবী(সা.)-এর কোন এক স্ত্রী ১৫ শা’বানের রাতে তাঁর অবস্থার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন: সে রাতে নবী(সা.) আমার কাছে ছিলেন। হঠাৎ তাঁর অনুপস্থ
১৩ই রজবের আমল রজব, শাবান এবং রমজান মাসের ১৩ তারিখকে “আইয়ামে বিয” বলা হয়ে থাকে। উক্ত তারিখের রাতে ২ রাকাত নামাজ পড়তে হবে। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে সুরা ইয়াসীন, মুলক এবং ইখলাস পাঠ করতে হবে। দ্বিতীয় রাকাতটিও অনুরূপভাবে পড়তে হবে।
ইমাম আলী (আঃ) এর চিন্তাদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গি সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক গ্রন্থ নাহজুল বালাগা বিশ্লেষণমূলক ধারাবাহিক আসর মালঞ্চে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। এ আসরে আমরা আপনাদের নিয়ে যাবো নাহজুল বালাগার সুগন্ধি উদ্যানে। সেখানে বিচিত্র ফুলের ঘ্রাণে ভরে যাবে আপনার হৃদয়মন। মুগ
নম্রতা ও বিনয় মানুষকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে এবং তাকে মহান আল্লাহর খালেস বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে। তাকে তার অবাধ্যতা ও গোনাহের জন্যমহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করে এবং তাকে তওবা করতে উৎসাহ যোগায়। গোনাহগারের জন্য অপরিহার্য যে, নিজেকে মহান আল্লাহ
১) সূর্য উদিত হয় এমন দিনগুলোর মধ্যে জুম’আর দিন হল সর্বোত্তম দিন। এ দিনে যা কিছু ঘটেছিল তা হলঃ (ক) এই দিনে আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল, (খ) এই দিনেই তাঁকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল, (গ) একই দিনে তাঁকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল [মুসলিমঃ৮৫৪
কদরের রাতের ইবাদত হাজার মাসের ইবাদতের সমতুল্য। কিন্তু শবে কদরের রাত কোনটি তা অস্পষ্ট রাখা হয়েছে যাতে পুরো রমজানেই মুসলমানরা আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের জন্য ও গোনাহ মাফ করিয়ে নেয়ার জন্য সাধনা করে। বলা হয় শবে কদরে গোটা এক বছরের জন্য মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করা হ
নওরোজ শব্দটি হচ্ছে একটি ফার্সি শব্দ যার অর্থ হচ্ছে নতুন বছরের প্রথম দিন। দিনটি শিয়া মুসলমানরা উৎযাপন করে। ফারওয়ারা দিন হল ইরানি শামসি (সৌরবর্ষ) সনের প্রথম মাস। ২১ মার্চ পালিত হয় এ বিশেষ নববর্ষ উৎসব। নওরোজের প্রবর্তন করেছিলেন প্রাচীন পারস্যের প্রভাবশা
প্রত্যেক বছরের ন্যায় এ বছরও প্রতি শহরের মসজিদ ও বাড়ি ঘরের ছাদের উপরে ইয়া আবা আব্দিল্লাহিল হুসাইন (আ.) এবং ইয়া আবাল ফাযল (আ.) ইত্যাদি লিখিত আযাদারির কালো পতাকা লাগানো হয়েছে। আর বাজারের আযাদারির সরঞ্জাম বিক্রেতার দোকানগুলোতেও কালো জামা, নাওহা ও শোকগাথা
আহলে সুন্নতের দৃষ্টিতে তাওয়াস্সুল, উসিলা বা মাধ্যম
মুসলিম সমাজে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত -১৪তম পর্ব