امام حسین علیه السلام
আজ ১০ই মহররম আশুরার দিবাগত রাত। ইতিহাসের সবচেয়ে করুণ ও ভয়াল রাত। কারবালার শহীদদের পবিত্র দেহ থেকে শির ছিন্ন করে নেয়া হয়েছে এবং অশ্ববাহিনী ছুটিয়ে পবিত্র দেহগুলো দলিত মথিত করা হয়েছে । এরপর এজিদের বর্বর সেনারা ইমাম পরিবারের মহিলাদের তাবু লুট করে তাতে আগুন লা
মরহুম মোকারারম লিখেছেন হজরত আলী আকবর (আ.) ১১ই শাবান ৩৩ হিজরী হজরত উসমানের হত্যার দুই বছর পূর্বে মদীনাতে জন্মগ্রহণ করেন। ইবনে ইদ্রিস তার সারায়ের নামক গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে হজরত আলী আকবর (আ.) হজরত উসমান হত্যার দুই বছর পূর্বে জন্মগ্রহণ করেন।
কারবালা; শব্দটি শুনলেই মন কেঁদে ওঠে। স্বভাবতই মানুষ যখনই কোন হৃদয়বিদারক ঘটনা দেখে বা অপর কেউ তার জন্য বর্ণনা করে তখন সে মর্মাহত হয়। আফসোস করে। যদিও ঘটনার শিকার ঐ ব্যক্তিটির সাথে তার পরিবারিক কোন সম্পর্ক নাওথাকে। আজ প্রায় ১৪ শতাব্দি পার হতে চলল, তবুও কারবা
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, বেহেশতী নারীদের নেত্রী হযরত ফাতিমার (সা.)কলিজার টুকরা এবং জ্ঞানের দরজা আমীরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)’র সুযোগ্য দ্বিতীয় পুত্র এবং ইসলামের চরম দূর্দিনের ত্রাণকর্তা ও শহীদদের নেতা হযরত ইমাম হোসাইন (আ.)।হিজর
আজ হতে ১৩৭৪ বছর আগে ৬১ হিজরির ছয়ই মহররম কারবালার ময়দানে সত্য ও মিথ্যার উভয় শিবিরই জোরদার হয়েছিল নিজ নিজ সমর্থকদের সংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে। তবে কুফা ইমাম হুসাইন (আ.)’র কালজয়ী বিপ্লবের বিপক্ষে তথা মিথ্যার পক্ষে ঝুঁকে পড়েছিল।
হুসাইন (আ.) কে ইমাম বলার অর্থ ইয়াজিদকে স্বীকার না করা। ইমাম বা নেতা হুসাইন (আ.) । সে কারণে যুগে যুগে হুসাইন (আ.) -এর নাম নেয়ার আগে 'ইমাম' বলা হয়। ইমাম হাসানকেও বিষ প্রয়োগে অত্যন্ত কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
তাসুয়া বা আশুরার পূর্ব দিন। ১৩৭৪ বছর আগে এই দিনে অর্থাত ৬১ হিজরির নয়ই মহররম কুফায় ইয়াজিদের নিযুক্ত কুখ্যাত গভর্নর ইবনে জিয়াদের নির্দেশে শিমার কারবালায় আসে। শিমার জিয়াদের একটি চিঠি হস্তান্তর করে তাদের সেনাপতি ওমর ইবনে সাদের কাছে। ওই চিঠিতে ইমাম হুসা
মহররম মাস ও আশুরার (১০ই মুহররম) দিনটা মুসলিম জাহানের উপর চেপে বসা রাজা-বাদশাহ শেখ ও আমির শাসিত রাজতান্ত্রিক দেশগুলোর জন্যে একটা চরম বিব্রতকর দিন। রাজতন্ত্রের বিরোধিতা করার কারণে স্বৈরাচারী শাসক ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে ৬১ হিজরীতে এ দিন মহানবীর দৌহিত্র বেহে
মহান আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি যিনি আমাদের পবিত্র আশুরা বা দশই মহররমকে স্মরণ করার তৌফিক দিয়েছেন। একইসঙ্গে অসংখ্য দরুদ আর সালাম পেশ করছি বিশ্বনবী (সা.) ও তাঁর পবিত্র আহলে বাইত এবং বিশেষ করে শহীদকুলের সর্দার হযরত ইমাম হুসাইন (আ.) ও কারবালার অন্যান্
আশুরার ঘটনার পর কয়েক শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এই অভ্যুত্থান কোনো ভৌগোলিক,জাতীয়তা বা কালের গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে নি। বরং ইতিহাস জুড়ে তিনি সূর্যের মতো সমগ্র বিশ্বকে উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত করার উৎস হয়ে ছিলেন। ভারতের স্বাধীনতার নেতা মহাত্মা গান্ধী তাঁর দে
ঈমান,বীরত্ব এবং বিশ্বস্ততার সু-উচ্চ শিখরের দিকে আমরা যদি তাকাই তাহলে দেখতে পাবো মহান এক ব্যক্তিত্বের নাম জ্বলজ্বল করছে,তিনি আর কেউ নন আলী (আ) এর সুযোগ্য সন্তান আব্বাস। মানবীয় পূর্ণতা ও ফযীলতের দিক থেকে তাঁর নাম ইতিহাসে খ্যাত। বহু মানুষ ধর্মবিশ্বাস,সত্যান
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, বেহেশতী নারীদের নেত্রী হযরত ফাতিমার (সা.)কলিজার টুকরা এবং জ্ঞানের দরজা আমীরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)’র সুযোগ্য দ্বিতীয় পুত্র এবং ইসলামের চরম দূর্দিনের ত্রাণকর্তা ও শহীদদের নেতা হযরত ইমাম হোসাইন (আ.)।হিজর
ইমাম হোসাইন (আ) হজ্জের রীতি অনেকটা অসমাপ্ত রেখেই আল্লাহর বিধান পালনের উদ্দেশ্যে নিজেকে প্রস্তুত করলেন ৷ যেন এক ভিন্নরূপী সকাল, তুফানের আগে ভয়াল নিস্তব্ধতা ৷ কুফার পথে ইমাম স্থানে স্থানে মানুষকে উদ্দেশ্য করে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিতে থাকেন ৷ তার এসব বক্তব্যে
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শাহাদাত সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী এ প্রসঙ্গে প্রচুর হাদীস ও বর্ণনা রযেছে। মহানবী (সা.) বিভিন্ন সময়ে মুসলিম উম্মাহকে ইমাম হুসাইনের শাহাদাত সম্পর্কে অবগত করেছেন যাতে করে তারা পূর্ব হতেই ইমাম হুসাইনের মর্যাদা,গুরুত্ব,ভূমিকা ও কর্মকাণ্ড অনুধা
হযরত ইমাম হুসাইন (আ.) এর আযাদারি ও তাঁর উপর ক্রন্দন করা
পবিত্র মোহররম মাসের আগমনের সাথে সাথে বিশ্ব মুসলিম জেগে ওঠে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর অক্লান্ত জেহাদি প্রেরণা স্থান-কাল-পাত্র ভেদে সকল প্রজন্মকেই উদ্দীপ্ত করে তোলে। যেভাবে বৃষ্টি এসে সতেজ করে তোলে তৃষ্ণার্ত সকল উদ্ভিদকে।
হযরত ইমাম হোসাইন (আঃ) ও শরীয়ত আল্লামা জিশান হায়দার জাওয়াদীর দৃষ্টিতে