فیلم
১-আলী আসগার ইমাম হুসাইন (আ.) সবচেয়ে ছোট সৈনিক। ২- হুরমুলা আলী আসগারের হলায় তীর মারে। ৩- মোখতার কারবালার শহীদদের কেসাস নেয়। ৪-হুরমুলা হুসাইন (আ.) এর বুকেও তীর মারে।
ইমাম জয়নুল আবেদিন (আ.) কারবালার ময়দানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি কারবালার পর বিভিন্নভাবে কারবালার ঘটনা বর্ণনা করেছেন।
ইসলাম আমাদেরকে মানবতা বাজায় রাখতে শিক্ষা দেয়। আল্লাহ তাঁর বান্দাদের খেদমতকারীদেরকে উত্তম প্রতিদান দিবেন। আমাদেরকে অন্যের অধিকারের প্রতি খেলাল রাখতে হবে। কাউরো প্রতি জুলুম করা জাবে না।
হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মর্যাদা পৃথিবীর সকল মানুষের উর্ধে। মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর প্রতি দরূদ প্রেরণ করেন এবং ঈমানদারগণকেও তাঁর প্রতি দরূদ প্রেরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। রাসুল (সা.) ইন্তিকালের পর সাকিফায় খলিফা নির্ধারণের জন্য সাহাবাগণ একত্রিত হন।
আনুগত্যের ক্ষেত্রে আমাদেরকে ফকিহর নির্দেশকে পালন করতে হবে। কেননা ফকিহ কোরআন ও হাদিস মন্থন করে আহকাম বর্ণনা করে থাকেন।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মর্যাদা পৃথিবীর সকল মানুষের উর্ধে। মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর প্রতি দরূদ প্রেরণ করেন এবং ঈমানদারগণকেও তাঁর প্রতি দরূদ প্রেরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। রাসুল (সা.) ইন্তিকালের পর সাকিফায় খলিফা নির্ধারণের জন্য সাহাবাগণ একত্রিত হন।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতির সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আনুহত্যের ক্ষেত্রে আমাদেরকে শুধু ফকিহর নির্দেশকে পালন করতে হবে। কেননা ফকিহ কোরআন ও হাদিস মন্থন করে আহকাম বর্ণনা করে থাকেন।
রাসুল (সাঃ) আমাদের জন্য কোরআন ও আহলেবাইত (আঃ) কে রেখে গিয়েছেন। আামদেরকে রাসুলের পর কোরআন শরিফ ও তাঁর আহলেবাইতের আনুগত্য করতে হবে। তাঁর আহলে বাইতের প্রতি মহব্বত পোষন করতে হবে।
ইমম মুসা কাজিম (আঃ) হতে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আমরা এখানে তাঁর একটি হাদিস বর্ণনা করলাম। এ হাদিসে আমাদেরকে জীবন পরিচালনার ক্ষেত্রে দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।
ইমামগণ মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁরা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হয়েছেন। নবুওয়াতের পর ইমামতের ধারা চালু হয়েছে। সর্বপ্রথম ইমাম হচ্ছেন হজরত আলি (আ.) এবং সর্বশেষ ইমাম হচ্ছে হজরত মেহদি (আ.)।
অতিতের অনেক উম্মতের মাঝে রাজআত সংঘটিত হয়েছে। সর্বশেষ নবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উম্মতের মাঝেও রাজআত সংঘটিত হবে।
রাসুল (সাঃ) আমাদের জন্য কোরআন ও আহলেবাইত (আঃ) কে রেখে গিয়েছেন। আামদেরকে রাসুলের পর কোরআন শরিফ তাঁর আহলেবাইতের আনুগত্য করতে হবে।
হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। তিনি নিষ্পাপ বা মাসুম। তিনি বেহেশতী মহিলাদের সরদার। তাঁর দুই সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আঃ) বেহেশতী যুবকদের সরদার।