شعر و ادبیات
দূরে নিয়ে যায় যা দ্বিন আর ঈমান থেকে এমন আরাম আয়েশের প্রয়োজন নাই পেয়েছি আহলে বাইতের দাসত্ব আমি পার্থিব ধন সম্পদের আর প্রয়োজন কি হায়
ইয়া কারবালা, সালামুন ইয়া আশূরা ইয়া শহীদে কারবালা, ওই শহীদে কারবালা, বাড়ায় দিলের জ্বালা অশ্রুসজল নয়নে, কাঁদে জিন ও ইনসানে। ইয়াযীদ ক্ষমতার লোভে, দিলো ইসলাম ছেড়ে বাইয়াত হতে বলে, পাষাণ ওই কাফিরে ইমামজী বাইয়াত না হয়ে, গেলেন মদীনা ছেড়ে মক্কাতে বাকি
মুহররম নিয়ে এলো শহীদে কারবালা সারা আলমের চোখে ঝরে অশ্রু ধারা ছেড়ে ছিলো কাফেলা বারে বারে, পুনরায় গিয়েছিল সেখানে ফিরে নবীজীর নূর নিয়ে করলি খেলা, পরাজয় হলো তোর গলার মালা মুহররম নিয়ে এলো শহীদে কারবালা।
শত নবীর আদর যত্নে লালিত পালিত আমি, আমার মর্যাদা জানে তারা আর জানে অন্তরজামি। লক্ষ মানুষের মনের আশা শুধু দেখবে বলে আমায়, সারা জিবন করে সঞ্চয় তারা দিবা নিশি কাটে এ আশায়। কেউবা আবার সফল হয় কেউ ভোগে নিরাশায়, আমার দেখা না পেলে ভাবে বুঝি জিবন গেল বৃথায়।
প্রতিক্ষার প্রদীপ আজো দেখো জ্বলছে আমার মনে ক্লান্ত হয়নি আমি দেখো তোমার অন্বেষণে বহু আঘাতে আহত আমি তবু হয়নি দেখ ক্ষান্ত তোমার দেখা পাবার তরে আজও মন আমার অশান্ত হয়তো পাব দেখা তোমার আবার হয়তো না। তোমার প্রেমে পাগল আমি তা সবার অজানা।
ফাতেমা নবিজির কন্যা, সব গুণে অন্যন্যা তাইতো ভুলেনি দুনিয়া ফাতেমা নবিজির কন্যা, সব গুণে অন্যন্যা
নীলসিয়া আস্মান লালে লাল দুনিয়া,- ‘আম্মা! লা’ল তেরি খুন কিয়া খুনিয়া।’ কাঁদে কোন্ ক্রন্দসী কারবালা ফোরাতে, সে কাঁদনে আঁসু আনে সীমারেরও ছোরাতে।