امام حسن عسکری علیه السلام
ইরাকের সামেরা শহরে ইমাম হাসান আসকারী (আ.)এর যিয়ারতের জন্য তাঁর কবরের কাছে দাঁড়িয়ে বলতে হবে: أَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ يَا مَوْلاَيَ يَا أَبَا مُحَمَّدٍ الْحَسَنَ بْنَ عَلَى الْهَادِيَ الْمُهْتَدِيَ وَ رَحْمَةُ اللَّهِ وَ بَرَكَاتُهُ أَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ يَ
শিয়াদের ১১তম ইমাম হযরত ইমাম হাসান বিন আলী আসকারী (আলাইহিস সালাম), শেইখ কুলাইনী’র বর্ণনার ভিত্তিতে ২৩২ হিজরীর পবিত্র রমজান অথবা রবিউস সানী মাসে জন্মগ্রহণ করেন। শাহাদাতের সময় তাঁর বয়স ছিল ২৮ বছর। ইবনে খাল্লাকান বর্ণনা করেছেন ২৩১ হিজরীর কোন এক মাসের বৃহস্
মহান আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সর্বোত্তম সৃষ্টি বা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে। তাদেরকে চরম পূর্ণতা ও উন্নতির দিকে তথা বিশ্বের বুকে আল্লাহর প্রকৃত খলিফা বা প্রতিনিধির মর্যাদার পানে এগিয়ে নেয়ার জন্য যুগে যুগে পাঠিয়েছেন নবী-রাসূল এবং পথ-প্রদর্শক। মানব জাত
ইমাম হাসান আসকারি (আ.) এর যুগটি ছিল আব্বাসিয় খেলাফতের কঠোরতম যুগ। কেননা সে যুগের তথাকথিত খলিফা তার গোয়েন্দা এবং আমলাদেরকে ইমাম হাসান আসকারি (আ.) এর বিরুদ্ধে কড়া নজরদারি করার নির্দেশ দান করেছিল। যেন কোন ভাবেই ইমাম হাসান আসকারি (আ.) মুসলিম উম্মাহর কোন প্রকা
ইমাম হাসান আসকারি (আ.) মদিনা শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু সমকালীন শাসক গোষ্ঠির অপরাজনীতির শিকার হবার কারণে জন্মভূমিতে তাঁর জীবন কাটানোর সুযোগ হয়নি। আব্বাসীয় শাসকদের আদেশে ইমাম বাধ্য হয়েছিলেন পিতা ইমাম হাদি (আ.) এর সাথে প্রিয় মাতৃভূমি মদিনা শহর ছেড়