طب اسلامی
গবেষকরা বলছেন প্রতিদিন একটি আপেল খোসাসহ খেলে তা উচ্চ রক্তচাপ ঠেকিয়ে রাখবে।
গর্ভবতী যে সব মা অতিমাত্রায় তেল-চর্বি-চিনিযুক্ত খাবার বা জাংক ফুড খেয়ে থাকেন তাদের সন্তানদের মধ্যেও এ জাতীয় খাবার গ্রহণের প্রবণতা সৃষ্টি হয়। অস্ট্রেলিয়ায় সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
স্বাস্থ্যকর হিসেবে যে সব খাবারকে বিবেচনা করা হয় তার অন্যতম দই- এ কথা আমরা সবাই কম বেশি জানি। এর কারণগুলো হলো- খেতে মজা, হজম করতে সহজ, দেহ রক্ষার প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং পুষ্টির চমতকার উতস এই দই।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, অতিসংবেদনশীল শিশুরা পূর্ণ বয়সে অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডার বা ওসিডি নামের মনোরোগে আক্রান্ত হতে পারে । এ ধরণের মনোরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা, হাত ধোয়া, বা দরজায় সঠিক ভাবে চাবি লাগানো হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করে দেখার মতো ক
ভিটামিন বি এবং ফলিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ সম্পূরক খাদ্যের ভিত্তিতে প্রচণ্ড মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেনের নতুন চিকিতসা শিগগিরই শুরু করা হবে। কুইন্সল্যান্ডের একদল গবেষক এ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। মাইগ্রেনে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ২০ শতাংশই বংশগত কারণে এ রোগে ভুগছেন। নতুন চিকি
আমরা সবাই জানি, সাতটি রঙের সমন্বয়ে রংধনু সৃষ্টি হয়। একইভাবে আমাদের প্রতিদিনের খাবারের মেন্যুতে নানা রঙের খাবার রাখার প্রতি ইঙ্গিত করে রংধনু খাবারের কথা বলছেন পুষ্টিবিদরা। অবশ্যই কৃত্রিম রঙসমৃদ্ধ কোনো খাবারের কথা বোঝাতে চাননি পুষ্টবিদরা। তারা ফল-মূল ও শা
বাংলায় বলে আধকপালি। মানে মাথার এক পাশজুড়ে তীব্র ব্যথা। সঙ্গে বমি ভাব বা বমি, চোখে ঝাপসা দেখা। চিকিৎসকেরা একে বলে থাকেন মাইগ্রেন। মাইগ্রেন কার কেন হয় তা এখনো পুরোপুরি পরিষ্কার নয়। মাইগ্রেনের ব্যথা একবার উঠলে তা কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত স্থায়
আমাদের অসচেতনতা বহু রোগের কারণ। কিছু রোগ বা শারীরিক পরিস্থিতি জন্ম থেকে নিয়ে আসে না। শুধুমাত্র অসচেতনতার কারণে শরীরে স্থান পায় ও শরীরে এদের আধিপত্য বিস্তার করে অথ্যাৎ কোন কোন রোগী রোগগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। মানুষের অসচেতনতার দরুণ খাদ্য সম্পর্
কোনো কোনো শিশুর জন্মের পর মাথার পেছনে বা পিঠের নিচের দিকে কোনো একটি অংশ অস্বাভাবিকভাবে ফুলে থাকে। এ নিয়ে অভিভাবকেরা আতঙ্কে ভোগেন ও বিপাকে পড়েন। এটি ভ্রূণের অঙ্গসংগঠনজনিত একটি স্নায়ু সমস্যা। এই ফোলা অংশের ভেতর স্নায়ু বা স্নায়ুরস থাকলে তাকে মেনিনগোসিল
বাড়িতে রক্তচাপ মাপলে একদম স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু হাসপাতালে বা চিকিৎসকের চেম্বারে তা আর ঠিক থাকে না। পারদের সীমা ছাড়িয়ে যায় তখন। অনেকেই চিকিৎসকের পরিমাপ করা রক্তচাপ বিশ্বাসই করতে চান না। এ সময় চিকিৎসকও পড়েন ফাঁপরে, ওষুধ দেবেন কি দেবেন না? অথবা ওষুধের
সন্তান গর্ভে আসার পর মাকে দীর্ঘ দিন ধরে শুধু তাকে বহনই করতে হয় না বরং দেহের ভেতর তাকে লালনও করতে হয়। সন্তান পেটে আসার প্রথম তিন মাস অনেক মা-ই প্রায় কিছু খেতে পারেন না। বমি বমি ভাব বা বমির কারণে তাদেরকে এক দুঃসহ কষ্টের মধ্য দিয়ে সময় পার করতে হয়। তবে,
ওজন ও রক্তে চর্বি কমাতে ইদানীং অনেকেই সয়া প্রোটিনের দিকে ঝুঁকছেন। সয়া খেলে ওজন কমে—এমন একটা ধারণা রয়েছে। কিন্তু আসলেই কি ওজন কমে? সত্যি বলতে কি, এ নিয়ে এখনো বিস্তর গবেষণা চলছে। একথা ঠিক, সয়া আমিষ ও আঁশের এক চমৎকার সমন্বয়।
আপনার যকৃতে চর্বি জমেছে—চিকিৎসক প্রায়ই এ কথা অনেককে বলে থাকেন। কিন্তু কেন এবং এতে কী ক্ষতি হতে পারে, এর চিকিৎসাই বা কী—এ নিয়ে রয়েছে অনেক প্রশ্ন। শরীরে চর্বি বিপাকপ্রক্রিয়ার অসামঞ্জস্য এবং ইনসুলিন অকার্যকারিতার জন্য যকৃতের কোষগুলোতে অস্বাভাবিক চর্বি, ব
মোটা-সোটা মানুষরা স্বাস্থ্যবান মানুষ এমন একটি ভুল ধারণা আমাদের অনেকের মধ্যে আছে। যা মোটেও ঠিক নয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা সে সব মানুষকেই স্বাস্থ্যবান মনে করেন, যাদের ওজন নির্ধারিত মাত্রার মধ্যে আছে ও যাদের অসুখ-বিসুখ নেই। যারা সহজেই দৈনন্দিন কাজ-কর্ম সহজেই কর
বাদামের একটি বড় অংশই হলো তেল বা চর্বি। তাই অনেকেই ভয়ে বাদাম খান না। কিন্তু জেনে রাখুন বাদামের এই তেলের বেশির ভাগটাই হলো অসম্পৃক্ত চর্বি, যা আপনার ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে অনেকটাই সাহায্য করে। আর বাড়িয়ে দেয় উপকারী কোলেস্টেরল।
মনের রোগ হয় শিশুরও এ কথা হয়ত আমরা অনেকেই জানি না যে শিশুর দেহের রোগের সাথে সাথে মনের রোগও হয় বা হতে পারে। বাংলাদেশে সম্প্রতি চালানো এক জরীপে দেখা গেছে, বড়দের মধ্যে মনের রোগের প্রাদুর্ভাবের চেয়ে শিশুদের মধ্যে মনের রোগের প্রকোপ বেশি। আর এ থেকে বোঝা যাচ
ফুটবল খেললে উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে আসে। নতুন চিকিতসা গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। শুধু তাই নয় ফুটবল খেলার মাধ্যমে দেহ ফিট থাক, স্ট্রোকে মারা যাওয়ার আশংকা কমে। মেডিসিন ইন সায়েন্স স্পোর্টস অ্যান্ড এক্সারসাইজ নামের সাময়িকীতে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হ