اهل بیت علیهم السلام
ইমাম মাহ্দী (আ.)-এরবিশ্বজনীন হুকুমতের উদ্দেশ্যসমূহ৷ ২- বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইমামমাহ্দী (আ.)-এর হুকুমতের কার্যক্রমসমূহ৷ ৩- ঐশী ন্যায়পরায়নহুকুমতের সাফল্য ও অবদানসমূহ৷ ৪- ইমাম মাহ্দী (আ.)-এরহুকুমতের বৈশিষ্ট্যসমূহ৷ ইমাম মাহ্দী (আ.)-এরবিশ্বজনীন হুকুমতের উদ্দেশ্য
মহান আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি যিনি আমাদের পবিত্র আশুরা বা দশই মহররমকে স্মরণ করার তৌফিক দিয়েছেন। একইসঙ্গে অসংখ্য দরুদ আর সালাম পেশ করছি বিশ্বনবী (সা.) ও তাঁর পবিত্র আহলে বাইত এবং বিশেষ করে শহীদকুলের সর্দার হযরত ইমাম হুসাইন (আ.) ও কারবালার অন্যান্
ইমাম (আ.)-এর অদৃশ্যকালেওমানুষ বিভিন্ন প্রকার উপকারসমূহ ভোগ করবে যা রেওয়াতসমূহে এসেছে যেমন: ১- ইমাম (আ.) মানুষেরনিরাপত্তা ও অনুগ্রহের মাধ্যম, ইমাম (আ.) মানুষের রক্ষাকারী আর যদি আল্লাহর হুজ্জাতপৃথিবীতে না থাকে তাহলে এই পৃথিবী এবং যা কিছু তার উপর আছে সবকিছু
আলী (আঃ) পৃথিবীকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। তিনি বলেছেন যে, উপরে ওঠার সিঁড়িহলো পবিত্রতা,সততা ইত্যাদি গুণাবলি। কিন্তু যখনি তিনি পৃথিবীর অসুন্দর রূপ নিয়ে কথাবলেছেন তখনি মনে হয়েছে তিনি যেন এমন কোনো ঘৃণিত শত্র" সম্পর্কে কথা বলছেন যে কিনামানুষকে সবসময় ধো
আশুরার ঘটনার পর কয়েক শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এই অভ্যুত্থান কোনো ভৌগোলিক,জাতীয়তা বা কালের গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে নি। বরং ইতিহাস জুড়ে তিনি সূর্যের মতো সমগ্র বিশ্বকে উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত করার উৎস হয়ে ছিলেন। ভারতের স্বাধীনতার নেতা মহাত্মা গান্ধী তাঁর দে
ইমাম মুহাম্মদ বাক্বির (আ.)'র জন্ম হয়েছিল পবিত্র মদীনায় ৫৭ হিজরির পয়লা রজব অথবা তেসরা সফর। কারবালার মহা-ট্র্যাজেডি ও মহা-বিপ্লবের সময় তিনি পিতা ইমাম সাজ্জাদ (আ.) ও দাদা ইমাম হুসাইন (আ.)'র সঙ্গে ছিলেন। এ সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র চার বছর। তাঁর মা ছিলেন হ
এটা স্পষ্ট যে, পৃথিবীর ব্যাপক ঘটনাবলী কোরআনের ঐশীআয়াতের মধ্যে নিহিত রয়েছে এবং কেবলমাত্র যারা তার গভীরে পৌঁছতে পারবে তারাইএসত্যকে উপলব্ধি করতে পারবে৷ তারাই হচেছন কোরআনের প্রকৃত কর্ণধার ও মোফাস্সেরঅর্থাৎ মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর পবিত্র আহলে বাইত
ঈমান,বীরত্ব এবং বিশ্বস্ততার সু-উচ্চ শিখরের দিকে আমরা যদি তাকাই তাহলে দেখতে পাবো মহান এক ব্যক্তিত্বের নাম জ্বলজ্বল করছে,তিনি আর কেউ নন আলী (আ) এর সুযোগ্য সন্তান আব্বাস। মানবীয় পূর্ণতা ও ফযীলতের দিক থেকে তাঁর নাম ইতিহাসে খ্যাত। বহু মানুষ ধর্মবিশ্বাস,সত্যান
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, বেহেশতী নারীদের নেত্রী হযরত ফাতিমার (সা.)কলিজার টুকরা এবং জ্ঞানের দরজা আমীরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)’র সুযোগ্য দ্বিতীয় পুত্র এবং ইসলামের চরম দূর্দিনের ত্রাণকর্তা ও শহীদদের নেতা হযরত ইমাম হোসাইন (আ.)।হিজর
হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর নব্যুয়ত লাভের পাঁচ বছর পর উম্মুল মোমেনীন হয়রত খাদিজার গৃহ আলোকিত করে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নারী হজরত ফাতেমা যাহরা (সা.আ.) ২০শে জামাদিউস সানি পৃথিবীতে আগমন করেন।
ঐশী জ্ঞান ও মহত্ত্বের প্রতীক: হজরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.)
একদা জিব্রাইল ফেরেস্তা হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর কাছে আসেন তখন হজরত আলী (আ.)ও রাসুল (সা.)’এর কাছে আসেন। তখন জিব্রাইল ফেরেস্তা তাঁর সম্মানে উঠে দাড়ায়। রাসুল (সা.) বলেন হে জিব্রাইল! তুমি কি এই যুবকের সম্মানে উঠে দাড়িয়েছ? হজরত জিব্রাইল (আ.) বলেন: তাঁকে সম্মা
হজরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.) ছিলেন রাসুল (সা.)এর এর ঔরষজাত একমাত্র কন্যা। কিন্তু রাসুল (সা.)এর ওফাতের পরে স্বর্গী সেই নারীর উপরে রাসুল (সা.) কতিপয় নামধারী সাহাবীরা ওহীর ঘরের দরজায় আগুন লাগিয়ে দেয় এবং উক্ত জ্বলন্ত দরজাটি লাথি মেরে হজরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.)এর
ইমাম হোসাইন (আ) হজ্জের রীতি অনেকটা অসমাপ্ত রেখেই আল্লাহর বিধান পালনের উদ্দেশ্যে নিজেকে প্রস্তুত করলেন ৷ যেন এক ভিন্নরূপী সকাল, তুফানের আগে ভয়াল নিস্তব্ধতা ৷ কুফার পথে ইমাম স্থানে স্থানে মানুষকে উদ্দেশ্য করে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিতে থাকেন ৷ তার এসব বক্তব্যে
হযরত ইমাম হাসান মুজতাবা (আ.) ছিলেন দ্বিতীয় ইমাম। তিনি আমিরুল মু’মিনীন হযরত ইমাম আলী (আ.) এবং নবীকন্যা হযরত ফাতিমা (আ.)-এর প্রথম সন্তান এবং তৃতীয় ইমাম হযরত হুসাইন (আ.) এর ভাই ছিলেন।
রাসূলে খোদার স্ত্রী খাদীজা ( সা.) ছিলেন মহানবীর ওপর ঈমান আনয়নকারী এবং ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম মহিয়সী নারী ৷ নবীজীর ওপর যে আয়াতগুলো অবতীর্ণ হয়েছিল ঐসব আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রাসূলকে আদেশ দিয়েছেন , তিনি যেন জনগণকে পরকালীন ভয়-ভীতির কথা বলে এবং উপদে
হেদায়াতের পতাকা রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেনঃ إِنَّ رَبَّ الْعَالَمِيْنَ عَهِدَ إِلَيَّ عَهْداً فِي عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ ، فَقَالَ: إنَّهُ رَايَةُ الْهُدَي، وَ مَنارُ الْاِيْمَانِ، وَ اِمَامُ أَوْلِيَائِي، وَ نُورُ جَمِيعِ مَنْ أَطَاعَنِي. বিশ্ব প্রত