اهل بیت علیهم السلام
বিশ্বনবী হযরত মো: (সা:) বলেছেন, “নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মাঝে দু'টি ভারী বা মূল্যবান জিনিস (আমানত হিসেবে) রেখে যাচ্ছি। যদি তা শক্তভাবে আঁকড়ে ধর তবে কখনও পথভ্রষ্ট হবে না। ....(সেগুলো হচ্ছে) আল্লাহর কিতাব যা আসমান হতে জমিন পর্যন্ত প্রসারিত (রহমতের) ঝুলন্ত রশি
নামঃ মোহাম্মাদ। উপাধিঃ বাকের, শাকের, হাদী। ডাক নামঃ আবু জাফর। পিতার নামঃ ইমাম জয়নুল আবেদীন (আ.)। মাতার নামঃ ফাতিমা বিনতে হাসান (আ.)।
নবীজীর আহলে বাইতের পঞ্চম ইমাম মোহাম্মাদ বাকের (আ) এর বেদনা বিধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আপনাদের প্রতি রইলো আন্তরিক শোক ও সমবেদনা। ইমাম বাকের (আ) এর সমৃদ্ধ জীবনাদর্শ নিয়ে খানিকটা আলোচনা করে এবং সেসব আদর্শকে নিজেদের জীবনে কাজে লাগিয়ে আমরাও আমাদের জীবনকে যথাসম
ইমাম বাকের (আ.) ছিলেন আহলে বাইত (আ.)’এর ৫ ম ইমাম। তার বাবা ইমাম জয়নুল অবেদিন এবং তাঁর মা ছিলেন ফাতিমা বিনতে হাসান (আ.)। তিনি মদিনা মুনাওয়ারাতে শুক্রবার ১লা রজব ২৭ হিজরিতে জন্মগ্রহণ করেন।
নানা ভয়ানক ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে সঠিক ও অবিচ্যুত ইসলামকে যাঁরা সংরক্ষণ করেছেন, তাঁরা ছিলেন প্রত্যেক যুগে ভুল পথে চলা মানুষের জন্য সত্য ও সঠিক পথের দিশারী, যাঁরা তুলে ধরেছেন মানুষের মধ্যে প্রকৃত মানুষের স্বরূপ, যাঁরা ছিলেন জালিম ও ইসলামের তকমা ব্যবহার
তৃতীয় হিজরির ১৫ ই রমজান ইসলামের ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় ও অফুরন্ত আনন্দের দিন। কারণ, এই দিনে জন্ম নিয়েছিলেন বেহেশতি যুবকদের অন্যতম সর্দার এবং বিশ্বনবী (সা.)'র পবিত্র আহলে বাইতের সদস্য ও অন্যতম প্রিয় নাতি হযরত ইমাম হাসান মুজতাবা (আ.)। তিনি ছিলেন আমিরুল
ইবনে শাহর আশুব তার “মানাকেবে আলে আবি তালিব” নামক গ্রন্থে এভাবে উল্লেখ করেছেন যে, যখন লোকজন মোতাসিমের কাছে বাইয়াত করে।তখন মোতাসিম মদিনার গভর্ণর আব্দুল মালিক’এর কাছে চিঠি লিখে সে যেন উম্মে ফজলের সাথে তার স্বামী ইমাম জাওয়াদ (আ.)কে বাগদাদের প্রেরণ করে। যখন ইম
ইমাম জাওয়াদ (আ.)’এর শাহাদতের ঘটনাকে তিনভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ১- ইবনে শাহ আশুব তার মানাকেবে আহলে বাইত নামক গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন যে, যখন জনগণ মোতাসিমের কাছে বাইয়াত করে তখন সে মদীনার গর্ভনর আব্দুল মালিকে কাছে চিঠি লিখে নির্দেশ দেয় যে, ইমাম জাওয়াদ (আ.)’কে
আমরা যখন আহলে বাইত (আ.)’এর ইমাম (আ.)দের চরিতের প্রতি দৃষ্টিপাত করি তখন দেখতে পাই যে, তারা তাদের ঐশি জ্ঞান দ্বারা মুসলিম উম্মাহকে ধর্মিয় শিক্ষায় শিক্ষিত এবং তাদেরকে একটি সুশিল সমাজ দানের আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। এক্ষেত্রে তারা বিভিন্ন অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমি
নাম: মোহাম্মাদ। পিতার নাম: আব্দুল্লাহ। মাতার নাম: আমিনা। উপাধি:খাতামুল আম্বিয়া। উপনাম:আবুল কাশেম। জন্মস্থান:মক্কা। জন্ম তারিখ:প্রসিদ্ধ ১৭ই রবিউল আওয়াল, ৫৭১ খৃষ্টাব্দ। নবুওয়াত প্রাপ্তি: ২৭শে রজব। নবুওয়াত :২৩ বছর। আয়ু: ৬৩। ওফাতের তারিখ:২৮শে সফর,
ইমাম জাওয়াদ (আ.) বলেছেনঃ যদি কেউ, কোন বক্তার বক্তব্যর প্রতি আসক্ত হয় তাহলে সে তার বান্দা হয়ে যাবে তাই যদি সেই বক্তা খোদার জন্য আহকাম, আকায়েদ সম্পর্কে আলোচনা করে তাহলে সে খোদার বান্দা হয়ে যাবে আর যদি সে শয়তানী কথাবার্তা বলে তাহলে সে শয়তানের বান্দা হ
ইমাম জাওয়াদ (আ.) এর পিতা ইমাম রেজা (আ.)'র শাহাদতের পর তিনি মাত্র ৮ বছর বয়সে ইমামতের দায়িত্ব পান এবং ১৭ বছর এই পদে দায়িত্ব পালনের পর মাত্র ২৫ বছর বয়সে শাহাদত বরণ করেন। তাঁর জন্ম হয়েছিল আজ হতে ১২৪০ চন্দ্রবছর আগে ১৯৫ হিজরির এই দিনে (১০ই রজব) পবিত্র মদী
ইমাম রেযা (আ.) বলেছেনঃ সম্পদ সমূহের মধ্যে একজন মানুষের জন্য উত্তম সম্পদ হচ্ছে সেটাই কারণে তার ইজ্জত রক্ষঅ পাই এবং আকলের মধ্যে উত্তম আকল হচ্ছে যা তাকে নিজের পরিচয় করায়। (বিহারুল আনওয়ার, খন্ড ৭৪, পৃষ্ঠা ৩৫২) ৩২- ইমাম রেযা (আ.) মোরগের উদাহরণ দিয়ে বলেছেনঃ
ইমাম মুসা ইবনে জাফর (আ.) তাঁর সন্তানদের উদ্দেশ্যে বলেন: "তোমাদের এ ভাই আলী ইবনে মুসা (আ.) হচ্ছে নবী বংশের মধ্যে একজন বিজ্ঞ ব্যক্তি, তোমাদের ধর্মীয় প্রশ্নগুলো তার কাছ থেকে জেনে নাও এবং সে তোমাদেরকে যা শিক্ষা দেবে তা মনে রেখ, আমার বাবা ইমাম জাফর সাদেক (আ.)
ইমাম সাদেক (আ.) এর মর্যাদা সম্পর্কে শুধুমাত্র শিয়ারাই অনেক কথা বলেছে এমনটি নয় বরং আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনেক চিন্তাবিদ ও মহান ব্যক্তিত্বরাও এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন। সুন্নি মাযহাবের ইমামগণ, গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় আলেমরা এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরা পথপ্রদ
ইতিহাসের বর্ণনা অনুযায়ি শিয়া মাযহাবের ষষ্ঠ ইমাম ইমাম জাফর সাদিক্ব (আ.) ১৪৮ হিজরি শাওয়াল মাসে খলিফা মনসুর’এর দেয়া বিষাক্ত আঙ্গুর খাওয়ার কারণে শাহাদত বরণ করেন। শাহাদত কালে তার বয়স ছিল ৬৫ বছর এবং তাঁর ইমামতকাল ছিল ৩৪ বছর। তবে বিভিন্ন বিশ্বস্ত পুস্তক সমূহে ত