فرق
ইমাম (আ.)গণ গোলাতদের দমনের ক্ষেত্রে তাদের অনুসারিদেরকে তাকওয়া এবং পরহেজগারির ক্ষেত্রে অধিক গুরুত্ব দান করতেন। মোফাযযাল বিন ওমর বলেন যে, আমি ইমাম সাদিক (আ.) থেকে শুনেছি তিনি বলেছেন: তোমরা ভ্রান্ত চিন্তাধারার মানুষদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখ। কেননা আমাদের
যখন আমরা ওহাবিদের কর্মকান্ড এবং চিন্তাধারার প্রতি দৃষ্টিপাত করি তখন বুঝতে পারি যে, ওহাবীদের সাথে মুসলমানদের কোন সাদৃশ্যতা নেই বরং জাহেলিয়াত যুগের বর্বর জাতীর সাথে তাদের সাদৃস্যতা রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ওহাবি মতবাদ হচ্ছে ইসলামের নামে জাহেলিয়াত যুগের চিন্তাচেত
আত্মহত্যা করা বা অন্যকে হত্যা করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম এমনকি ঐ সমস্ত অস্ত্রের ব্যাবহার করা যা দ্বারা নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষকে হত্য করা হয় তাও ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম।
আজ থেকে প্রায় প্রায় ৩০০ বছর আগে ওয়াহাবি মতবাদের প্রবক্তা আবদুল ওয়াহহাব নজদি সৌদ বংশের সহায়তা নিয়ে ইবনে তাইমিয়ার বিভ্রান্ত চিন্তাধারা প্রচার করতে থাকে। তার ভুল দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে নজদি অলি-আওলিয়ার উসিলা দিয়ে দোয়া করা, তাদের মাজারে মানত করা ও শ্রদ্
ওহাবীরা কোরআনকে অবমানা করে: ১২১৭ সালে আব্দুল আজিজের নির্দেশে তায়েফ শহরটিতে হামলা করে এবং সেখানে তারা লুটতারাজ চালায় এবং অনেক নারী ও পুরুষকে উলঙ্গ করে মুরুভুমিতে ছেড়ে দেয় এবং কয়েকদিন পরে যখন তারা ফকিরের ন্যায় ফিরে আসে তখন তাদেরকে মুষ্টি খাবার দান করে কিন্
আয়াতুল্লাহ সুবহানী তাবলিগ (ধর্ম প্রচারের) করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে বলেন: অন্যান্য আহবানকারী যে ইসলামের প্রচার করছে যদি তোমরাও সেই ইসলামের প্রচার করো তবে তোমার দেশের জনগণ তাতে তুষ্ট হবে না। সুতরাং কিতাব (কুরআন), সুন্নত এবং বুদ্ধিবৃত্তি হতে প্রকৃত ইসলামক
ওহাবি মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল ওহাব 'কাশফুশ শাব্হাত' নামক গ্রন্থে দাবি করেছেন, 'শাফায়াত' এবং 'তাওয়াসসুল' শির্কের প্রকারভেদ। এ কারণে বহু মুসলমানকে মুশরিক বলে অভিহিত করেছে।এই ফের্কার দৃষ্টিভঙ্গি ইসলামের অপরাপর ফের্কার সাথে সম্পূর্ণ পৃথক
প্রকৃতপক্ষে আলসাউদ তেষট্টি বছরে ব্যাপক স্থবির হয়ে পড়ে। আব্দুল আযিয বিন আব্দুর রহমানের আগমন পর্যন্ত এই স্থবিরতার ধারা অব্যাহত থাকে। আব্দুল আযিযের আগমনে সাউদ বংশের শক্তি যেমন ফিরে আসে তেমনি বিচ্যুত ঐ ওহাবি মতবাদের চর্চাও পুনরায় বৃদ্ধি পায়। আব্দুল আযিয ব
কুয়েতের আহলে সুন্নাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ডক্টর রেফায়ি "ওহাবি ভাইয়ের প্রতি পরামর্শ" নামক গ্রন্থে ওহাবি আলেমদের উদ্দেশ্যে লিখেছেনঃ তোমরা নবীজীর প্রথম হাবিবা বা সহধর্মিনী উম্মুল মুমিনিন হযরত খাদিজাতুল কোবরা (সা) এর ঘর ধ্বংস করার অনুমতি দিয়েছো এবং কোনোরক
মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওহাবের পিতা সন্তানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার শৈশব থেকেই উদ্বিগ্ন ছিলেন, কেননা তার ছেলের কথাবার্তায় আচার আচরণে গোমরাহি বা বিচ্যুতির লক্ষণ ছিলো স্পষ্ট। আব্দুল ওহাব মুসলমানদের বেশিরভাগ আকিদা বিশ্বাসকেই ঠাট্টা মশকরা করে উড়িয়ে দিতো। মদিনায
ওহাবি মতবাদে বিশ্বাসীগণ শাফায়াতের আবেদন করাটাকে শির্ক বলে মনে করেন। কিন্তু বিখ্যাত হাদিসবিদ বোখারি এবং তিরমিযি তাঁদের সংকলিত হাদিস গ্রন্থে শাফায়াত সম্পর্কে যেসব হাদিস বর্ণনা করেছেন সেখানে শাফায়াতের পক্ষে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। যেমন তিরমিযি আনাস ইবনে মা
আলী (আ.)’র প্রশংসাসূচক হাদিস বলায় প্রাণ হারান সুন্নি ইমাম নাসায়ি
ইবনে তাইমিয়ার চিন্তাধারার অন্যতম প্রচারক মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল ওহাব বলেছিলেন ' যারা ফেরেশতা, পয়গাম্বর এবং আল্লাহর অলিদের প্রতি তাওয়াসসুল করে এবং তাদেঁরকে নিজেদের শাফায়াতকারী হিসেবে চিন্তা করে কিংবা তাদেঁর ওসিলায় আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশা করে, তাদেরকে