مقالات
নাম মোখতার বিন আবি উবাইদা বিন মাসউদ বিন ওমর বিন উমাইর বিন আউফ বিন ক্বাসী বিন হানবা বিন বাকর বিন হাওয়াযান। (তারিখে ইয়াকুবি, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ২৫৮) মোখতারের গোত্রের নাম সাকিফ যা ছিল সে যুগের প্রসিদ্ধ এবং বিস্তৃত একটি গোত্র যা হাওয়াযান থেকে তায়েফ পর্যন্ত বিস্তৃ
সন ৬১ হিজরিতে কারবালায় যে অসম যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তাতে প্রথম দিকে ইমাম হুসাইন (আ.)সহ তাঁর প্রায় ৭২ জন সঙ্গী জয়ী হচ্ছিলেন। কারণ, প্রথম দিকে হচ্ছিল দ্বৈত বা মল্ল যুদ্ধ। কিন্তু এইসব যুদ্ধে প্রতিপক্ষ খুব সহজেই ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ মুমিন ও বীরদের দৃঢ় আঘাতে কুপো
কারবালার যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসের হাজারো করুণ ও হূদয়বিদারক ঘটনার একটি। ৬১ হিজরী মোতাবেক ১০ই মহররম কারবালার ময়দানে ইমাম হোসাইন (রা.) ও ইয়াজিদ বাহিনীর মধ্যে এ অসম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই ঘটনার নেপথ্যে যারা কাজ করছে তারা ইতিহাসের পাতায় ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে পর
৬৬ হিজরির এই দিনে (১৪ ই রবিউসসানি) কারবালার মজলুম শহীদদের মহান আত্মত্যাগের ঘটনার প্রায় চার বছর পর মুখতার ইবনে আবি ওবায়দা সাকাফি ইমাম হুসাইন (আ.)সহ নবী-পরিবারের সদস্যদের শাহাদতের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য সশস্ত্র গণ-আন্দোলন শুরু করেন। মুখতারের সহায়তায় এগিয
হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) এর যিয়ারতের পূর্বে কিছু আমল রয়েছে যা সম্পাদন করা হচ্ছে উত্তম। আমল সমূহ হচ্ছে নিন্মরূপ: ১- যিয়ারতের পূর্বে যিয়ারতের নিয়ত করে গোসল করা। ২- নতুন অথবা পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা এবং সুগন্ধি ব্যাবহার করা। ৩- শান্ত এবং স্থির মনে যিয়া
যখন হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) সাভেতে মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন তখন কেন তিনি সাভেতে অবস্থান করেননি এবং কেন কুম অভিমুখে রওনা হওয়ার নির্দেশ দান করেন?
হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) ছিলেন হযরত ইমাম মুসা ইবনে জাফর (আ.) এর কন্যা। তিনি শিয়াদের মাঝে কারিমায়ে আহলে বাইত (আ.) নামে সুপ্রসিদ্ধ। এছাড়া তিনি তাহেরা, হামিদা, বিররাহ, রাশিদা, তাকিয়া, নাকিয়া, সাইয়্যিদা, রাদ্বিয়া, উখতুর রেযা, সিদ্দিকা, শাফিয়া ইত্যাদ
প্রত্যেক নর নারীর প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরে বিবাহ করা হচ্ছে রাসুল (সা.)’এর সুন্নাত। কিন্তু অনেকের মনে প্রশ্নে সঞ্চার হতে পারে তাহলে কেন ইমাম কাযিম (আ.) এর কন্যা হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) বিবাহ করেননি? লেখক, গবেষক এবং ঐতিহাসিকগণ উক্ত প্রশ্নের একাধিক উত্তর ত
আজ ইরানসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে পালিত হচ্ছে হযরত ফাতিমা মাসুমা (সালামুল্লাহি আলাইহা)'র শাহাদত বার্ষিকী। আজ থেকে ১২৩৪ চন্দ্র-বছর আগে ২০১ হিজরির এই দিনে (১০ ই রবিউস সানি) শাহাদত বরণ করেন বিশ্বনবী (সা.)'র আহলে বাইতের সদস্য ইমাম মুসা কাজিম (আ.)'র কন্যা ও ইমাম র
হযরত মাসুমা (সা. আ.) ১৭৩ হিজরীর পহেলা জ্বিলকদ মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ইমাম মুসা ইবনে জাফর ছিলেন, নবী বংশের নবম পুরুষ এবং আহলে বাইতের সপ্তম ইমাম। তাঁর মায়ের নাম নাজমা খাতুন এবং তিনি তার যুগের মহিলাদের মধ্যে সম্মানীত ও পরিশীলিত নারী হিসাবে সুখ্যা
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এবং তাঁর পবিত্র আহলে বাইত (আ.) আলোকিত চরিত্র ও মানবীয় সব গুণাবলীর শ্রেষ্ঠ আদর্শ। মহান আল্লাহ বিশ্বনবী (সা.)-কে প্রদীপের সাথে তুলনা করেছেন। প্রদীপের বৈশিষ্ট্য হল, এক প্রদীপ থেকে জ্বালানো যায় অনেক প্রদীপ। তেমনি করে মহাপুরুষের
তাঁর বাবা ছিলেন শিয়াদের সপ্তম ইমাম হযরত ইমাম মুসা বিন জাফর (আ.)। তাঁর সম্মানিত মাতার নাম হযরত নাজমা খাতুন (সা আ.)। হযরত নাজমা খাতুন (সা. আ.) অষ্টম ইমাম হযরত মুসা বিন রেজা (আ.) এরও মা ছিলেন। সুতরাং হযরত মাসুমা (সা. আ.) ও হযরত ইমাম রেজা (আ.) আপন ভাই-বোন ছিল
হজরত ফাতেমা (সা.আ.) ইমাম মূসা কাযিম (আ.)’এর সন্তানদের মধ্যে তাঁর ভাই ইমাম রেযা (আ.)’এর মতো পবিত্র এবং বিশেষ বৈশিষ্টের অধিকারি ছিলেন।
হযরত ফাতেমা মাসুমা বাবা ছিলেন শিয়াদের সপ্তম ইমাম হযরত ইমাম মুসা বিন জাফর (আ.)। তাঁর সম্মানিত মাতার নাম হযরত নাজমা খাতুন (সা আ.)। হযরত নাজমা খাতুন (সা. আ.) অষ্টম ইমাম হযরত মুসা বিন রেজা (আ.) এরও মা ছিলেন। সুতরাং হযরত মাসুমা (সা. আ.) ও হযরত ইমাম রেজা (আ.) আ
হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) হচ্ছেন ইমাম মূসা (আ.)’এর কন্যা এবং তাঁর মাতার নাম হচ্ছে নাজমা খাতুন। তিনি ১৭৩ হিজরি ১লা জিলকদে মদিনাতে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০ হিজরিতে খলিফা মামুনের জোর তাকিদের কারণে ইমাম রেযা (আ.) মার্ভ’এর উদ্দেশ্যে রওনা হন। তার এক বছর পরে অর্থাৎ
নবীজীর আহলে বাইতের মহিয়সী নারী হযরত মাসুমা (সা)'র শুভ জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আপনাদের সবার প্রতি রইলো আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তার আসল নাম ছিল ফাতেমা। মাসুমা ছিল তাঁর উপাধি। তিনি ছিলেন ইমাম মূসা কাজেম (আ) এর কন্যা এবং ইমাম রেযা (আ) এর বোন। ইতিহাসের কা
ইরাকের সামেরা শহরে ইমাম হাসান আসকারী (আ.)এর যিয়ারতের জন্য তাঁর কবরের কাছে দাঁড়িয়ে বলতে হবে: أَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ يَا مَوْلاَيَ يَا أَبَا مُحَمَّدٍ الْحَسَنَ بْنَ عَلَى الْهَادِيَ الْمُهْتَدِيَ وَ رَحْمَةُ اللَّهِ وَ بَرَكَاتُهُ أَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ يَ
দুঃখজনক হলেও সত্য যে জাফরে কাযযাব ইমাম হাদী (আ.)এর সন্তান হলেও তার অবস্থা ছিল নূহ (আ.)এর সন্তানের ন্যায়। সে তার যুগে “আবুল কারায়েন” নামে সুপরিচিত ছিল। সে ইমাম হাসান আসকারী (আ.)এর শাহাদতের পরে ইমামতের দাবী করেছিল। কিন্তু ইমাম মাহদী (আ.)এর উপস্থিতির কারণে ত