اهل بیت علیهم السلام
সুন্নি মাযহাবের দুই ইমামের উক্তিতে ইমাম সাদিক (আ.)
ইবনে জিয়াদ নতুন ইমামকে হত্যার নির্দেশ দিলে ফুফু যেইনাব বলেন, তাহলে আমাকেও হত্যা কর্ তাঁর সঙ্গে! নতুন ইমাম বললেন, আপনি ওর সঙ্গে কথা বলবেন না, আমি ওর সঙ্গে কথা বলছি। তিনি জিয়াদের দিকে তাকিয়ে বলেছিলেন: “ ওহে জিয়াদের ছেলে! আমাকে হত্যার ভয় দেখাচ্ছ? তুমি ক
আল্লাহর রাসূল (স.) দীর্ঘ ২৩ বছর যাবত ঐশী বাণী প্রচার ও জনগণকে এর প্রতি আহবান এবং স্বীয় রেসালত প্রচারের লক্ষ্যে বিভিন্ন বাধা-বিঘ্নতা পার করার পর অবশেষ ১১ হিজরী’র ২৮শে সফর [১] চারদিন অসুস্থ [২] থাকার পর ইন্তিকাল করেন এবং তাঁর পবিত্র দেহ মোবারক মসজিদে নববী
যারা মহানবী হযরত মোহাম্মদের (সা.) পবিত্র জানাযা'র গোসল দিয়েছেন এবং তাঁর কাফন ও দাফন কার্যে শরিক হয়েছেন তারা হচ্ছেন:
ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু দিবস আছে, যেসব দিবস অবিস্মরণীয়, কোনোভাবেই যা বিস্মৃতব্য নয়। হিজরী বর্ষের ২৮ শে সফর তেমনি একটি দিন। এইদিন বিশ্বকে আলোকিত করার জন্যে আল্লাহ প্রেরিত সূর্য মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর পরকালীন অনন্ত জীবনে প্রবেশ করার দিন।
মানুষের ব্যক্তিত্বের আত্মিক উন্নতি, ধর্মীয় নেতাদের উচ্চতর ও পবিত্র উদ্দেশ্য ছিল। এই পথে তাঁরা অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন, নিজের যত চেষ্টা ছিল তা ব্যায় করেছেন যাতে নেক চরিত্রকে নিজেদের আচরণ ও ব্যবহারের সুন্দর পদ্ধতির মাধ্যমে মানুষকে শিক্ষা দিতে পারেন এবং তাদে
ইমাম হাসান (আ.) জন্ম গ্রহণ করেছিলেন তৃতীয় হিজরির ১৫ ই রমজানে এবং তিনি শাহাদত বরণ করেন ৫০ হিজরির ২৮ শে সফর। তিনি ছিলেন আমিরুল মু’মিনিন হযরত আলী (আ.) ও হযরত ফাতিমা (সা.)'র প্রথম সন্তান এবং সে যুগের সব মু’মিন মুসলমানের দৃষ্টিতে সবচেয়ে প্রিয় শিশু। রাসুল (
আশআশ-এর কন্যার নাম সম্পর্কে ইতিহাসে বিভিন্ন মতামত বর্ণিত হয়েছে যেমন: অনেকেই তার নাম সকিনা, সাআসা এবং আয়েশা বলেও উল্লেখ করেছন। তন্মধ্যে প্রসিদ্ধ হচ্ছে জোয়দা। (মাকাতেলুত তালেবিন, পৃষ্ঠা ৫০)
আশুরার দিনে ইমাম হুসাইন (আ.) কারবালায় শাহাদত বরণ করার পরে থেকেই আহলে বাইত (আ.)এর অনুসারিগণ তাঁর কবর যিয়ারতের জন্য কারবালার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে আসছে। কেউ বাহনে, কেউ পায়ে হেটে আবার অনেকে তাবলিগের উদ্দেশ্যে খালি পায়ে হেঁটেও ইমাম হুসাইন (আ.)এর চেহেলুমের অনুষ