امام حسین علیه السلام
আশুরার দিনে ইমাম হুসাইন (আ.) কারবালায় শাহাদত বরণ করার পরে থেকেই আহলে বাইত (আ.)এর অনুসারিগণ তাঁর কবর যিয়ারতের জন্য কারবালার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে আসছে। কেউ বাহনে, কেউ পায়ে হেটে আবার অনেকে তাবলিগের উদ্দেশ্যে খালি পায়ে হেঁটেও ইমাম হুসাইন (আ.)এর চেহেলুমের অনুষ
হযরত ইমাম সাদেক (আ.) হতে বর্ণিত: যখনই ইমাম হুসাইন (আ.) এর যিয়ারত করার ইচ্ছা করবে নিজেকে (মাহযুন) ব্যথিত, (গামনাক) শোকাবহ, মাথার চুল এলোমেলো, ধূলিময় বা ধুলোমাখা, ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত অবস্থা করে নাও, কেননা তিনি এরূপ অবস্থায়ই শহীদ হন।
ইমাম হুসাইন (আ.) এর জারী মোবারকের আকৃতি অন্যান্য ইমামদের তুলনায় পৃথক। এ প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন রেওয়ায়েত বর্ণিত হয়েছে। শেইখ মুফিদ (রহ.) তার আল ইরশাদ নামক গ্রন্থে লিখেছেন যে, ইমাম হুসাইন (আ.) এর কবরের পায়ের অংশে বণী হাশিমের ১৭ জনকে দাফন করা হয়েছে।
ইমাম হুসাইন (আ.) এর মাজার যিয়ারতের পূর্বে তিন দিন রোজা রাখা হচ্ছে উত্তম। যিয়ারতের উদ্দেশ্যে ঘর থেকে বাহির হওয়ার সময় উত্তম হচ্ছে গোসল করা। ইমাম হুসাইন (আ.) এর মাজারের কাছে দাড়িয়ে বলতে হবে:
শহীদদের নেতা ইমাম হুসাইন (আ.)এর পবিত্র মাথাকে কোথায় দাফন করা হয়েছিল এ সম্পর্কে শিয়া এবং সুন্নীদের মাঝে একাধিক মতামত বর্ণিত হয়েছে। নিন্মে তা উল্লেখ করা হলো:
ইতিহাসে ২০ শে সফর ইমাম হুসাইন (আ.)-এর চল্লিশার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।বিভিন্ন রেওয়ায়েত সমূহে ইমাম হুসাইন (আ.)এর চল্লিশার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন ইমাম হাসান আসকারী (আ.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেছেন মুমিনদের চিহ্ন হচ্ছে যে, তারা ইমাম হুসাইন (আ.)-এর চল্লিশা পালন
ইমাম হুসাইন (আ.) এর শির মোবারক দাফনের সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। - কারো মতে ইমাম হুসাইন (আ.) এর শির মোবারক এজিদের নির্দেশে মদীনার দ্বায়িত্বশীল আমরু বিন সাঈদ বিন আসের কাছে পাঠানো হয়। কিন্তু সে বলে যে, আমি চাইনি যে ইমাম হুসাইন (আ.) এর শির মোবারক আমার কাছে পাঠ
হযরত মহানবী (স.): নি:সন্দেহে হোসেনের(আ.) শাহাদত মুমিনদের অন্তরে এমন এক উত্তাপ ও আবেগের সৃষ্টি করে যা কখনও শীতল হবে না। ১। হাদীসে কুদসী: হোসাইনকে (আ.)ওহীভান্ডারের রক্ষক মনোনীত করা হয়েছে এবং আমি শাহাদতের মাধ্যমে সম্মান প্রদান করেছি। আর তার শেষ পরিণতিকে চরম