مقالات
শেষ নবীর আগমনের বহু আগে একদল লোক তাদের ধর্ম ও বিশ্বাসকে রক্ষার উদ্দেশ্যে পাহাড়ের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় তারা গভীর ঘুমে অচেতন হয়ে পড়েন। তাদের কানে কোনো শব্দ যায়নি বলে তাদের ঘুম ভাঙেনি। এ আয়াতে বলা হচ্ছে, ঘুমন্ত এসব ঈমানদার ব্যক
জীবনের স্রোতোধারার অনিবার্য সঙ্গী হলো মানবজাতি ৷ 'নর' এবং 'নারী' মানবজাতির এই জীবনধারাকে প্রবাহমান গতি দিয়েছে সেই সৃষ্টির আদি মানব আদমের যুগ থেকে ৷ বর্তমান বিশ্বের ৬১০ কোটি মানুষ যুগ-যুগান্তের ধারাবাহিক উত্তরাধিকার এখন ৷ মানুষ সম্পর্কে প্রসিদ্ধ একটি বক্তব
ভিটামিন বি এবং ফলিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ সম্পূরক খাদ্যের ভিত্তিতে প্রচণ্ড মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেনের নতুন চিকিতসা শিগগিরই শুরু করা হবে। কুইন্সল্যান্ডের একদল গবেষক এ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। মাইগ্রেনে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ২০ শতাংশই বংশগত কারণে এ রোগে ভুগছেন। নতুন চিকি
ইসলাম ধর্ম মানুষকে আশাবাদী হতে বলে। এ কারণে ঈমানদার ব্যক্তিরা হতাশ ও নিরাশ হন না। পবিত্র কুরআনেও বারবারই এ বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। আর পবিত্র কুরআনই হচ্ছে একমাত্র জীবন বিধান,যা মানুষের জন্য প্রকৃত কল্যাণ ও সুখ নিশ্চিত করে। এই জীবন বিধানে মানুষের ছো
যখন মানুষ জানতে পারবে যে, সে তার জীবনের গত হয়ে যাওয়া দিনগুলোতে আল্লাহকে সঠিক ভাবে চিনতে পারেনি এবং যে পবিত্র সত্ত্বা তাকে সকল প্রকার প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নেয়ামত দান করেছেন তার শুকুর আদায় করতে অবহেলা করেছে।
ইমাম হাসান (আ.) খলিফা হওয়ার পর মুয়াবিয়া তা মেনে নেয়নি। আলী (আ.)'র বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও ষড়যন্ত্রের যে ধারা মুয়াবিয়া সূচিত করেছিল এই নতুন ইমামের বিরুদ্ধেও সেই একই ধারা অব্যাহত রাখে। ইমাম হাসান (আ.) মুয়াবিয়ার কাছে এক দীর্ঘ চিঠি লিখে তাকে সুপথে আনার চেষ্
হজরত ইমাম মোহাম্মাদ তাকি (আ.)এর অলৌকিক জ্ঞান - পর্ব ২
হজরত মুসা ইবনে জাফর (আ.) হতে বর্ণিত হয়েছে, যে ব্যক্তি পবিত্র রজব মাসে একদিন রোজা রাখে,সে ব্যাক্তি এক বছর জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা পায় এবং যে ব্যক্তি তিনদিন রোজা রাখে তার উপর বেহেশত ওয়াজিব হয়ে যায়। তিনি আরো বলেছেন : রজব বেহেশতের একটি ঝর্ণাধারার নাম
হজরত আলী আসগার (আ.)এর দাফন করা নিয়ে একাধিক মতামত বর্ণিত হয়েছে: প্রথম- আসেম কুফি, খাওয়ারাযমী, তাবাররাসী, সৈয়দ ইবনে তাউস, হজরত আলী আসগারের শাহাদত সম্পর্কে লিখেছেন যে, যখন ইমাম হুসাইন (আ.)’এর ভাই, সন্তান এবং সঙ্গী সাথী সকলেই শাহাদত বরণ করেন এবং পুরুষদের মধ্য
ইসলামে আকিদাগত বিষয়গুলোর মধ্য হতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে রাজআত, যা কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। অবশ্য এ বিষয়টির প্রতি শুধু মুসলমানরাই বিশ্বাস রাখে না বরং খৃষ্টান ও ইহুদিসহ প্রায় সব ধর্মের অনুসারীরাই এতে বিশ্বাস করে। উল্লেখ্য যে রাজআত অতীতের উম্মতের
এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলছেন, শয়তানদের ষড়যন্ত্র ও প্ররোচনা যুগে যুগে তথা সব যুগেই ছিল। এই শয়তানদের বেশিরভাগই হল মানুষ। তারা ওহি বা কুরআনের বাণীর প্রতি মুমিনদের বিশ্বাসকে দুর্বল করতে চেয়েছে এবং চেয়েছে নবী-রাসূলদের কর্মসূচীকে দুর্বল করতে। খোদায়ী ধর্মগু
নম্রতা ও বিনয় মানুষকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে এবং তাকে মহান আল্লাহর খালেস বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে। তাকে তার অবাধ্যতা ও গোনাহের জন্যমহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করে এবং তাকে তওবা করতে উৎসাহ যোগায়। গোনাহগারের জন্য অপরিহার্য যে, নিজেকে মহান আল্লাহ
কিয়ামতে অবিশ্বাসী বহু মানুষ কোনো রকম দলিল প্রমাণ ছাড়াই কিয়ামত দিবসকে অস্বীকার করে। তারা মনে করে কিয়ামত অনুষ্ঠানের বিষয়টি অসম্ভব একটা ব্যাপার, এটা হতে পারে না। তারা আরো বলেঃ এটা কী করে সম্ভব যে মানুষ মরে যাবার পর মাটিতে পরিণত হয়ে যায়, তারপরও সেই মান
হে আল্লাহ!) সমস্ত প্রশংসা তোমার এবং বদান্যতা, ক্ষমা, উচ্চতম মর্যাদা এবং মহানুভবতা এ সব কিছুই আপনার সাথে সম্পৃক্ত। আপনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা দান করা থেকে বিরত থাকেন। হে আমার খোদা! সৃষ্টিকর্তা, রক্ষক এবং আশ্রয়দাতা আমি আমার সুবিধা এবং অসুবি
এই আয়াতে পুরস্কার এবং শাস্তি ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনটি নীতির প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে। প্রথম নীতি হিসেবে বলা হচ্ছেঃ তোমার ঈমান আনা কিংবা কুফরি করায় আল্লাহর কিচ্ছু যায় আসে না অর্থাৎ তাতে আল্লাহর কোনো লাভ ক্ষতি নেই। বরং তার লাভ ক্ষতির প্রভাব বা পরিণতি তোমার
মেসাহুয যায়ের নামক গ্রন্থে কুফা মসজিদের আমল সমূহ সম্পর্কে এভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, কুফা শহরে প্রবেশ করার পরে বলতে হবে: بِسْمِ اللَّهِ وَبِاللَّهِ وَفى سَبیلِ اللَّهِ وَعَلى مِلَّةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ علیه وَآلِهِ اَللّهُمَّ اَنْزِلْنى مُنْزَلا
১) সূর্য উদিত হয় এমন দিনগুলোর মধ্যে জুম’আর দিন হল সর্বোত্তম দিন। এ দিনে যা কিছু ঘটেছিল তা হলঃ (ক) এই দিনে আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল, (খ) এই দিনেই তাঁকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল, (গ) একই দিনে তাঁকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল [মুসলিমঃ৮৫৪
মহান আল্লাহ আদম ও হাওয়াকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, তোমরা যেন শয়তানের ধোঁকায় না পড়। কারণ, সে তোমাদের শত্রু এবং সে তোমাদেরকে বেহেশত থেকে বের করে দেয়ার চেষ্টা করবে। কিন্তু তারপরও শয়তান তাদেরকে এত বেশি প্ররোচনা দেয় যে, তারা শেষ পর্যন্ত নিষিদ্ধ গাছের ফ
ওহাবীরা কোরআনকে অবমানা করে: ১২১৭ সালে আব্দুল আজিজের নির্দেশে তায়েফ শহরটিতে হামলা করে এবং সেখানে তারা লুটতারাজ চালায় এবং অনেক নারী ও পুরুষকে উলঙ্গ করে মুরুভুমিতে ছেড়ে দেয় এবং কয়েকদিন পরে যখন তারা ফকিরের ন্যায় ফিরে আসে তখন তাদেরকে মুষ্টি খাবার দান করে কিন্
মুহাম্মাদের বয়স যতোই বাড়তে লাগলো,তাঁর চেহারায় নূরের ঔজ্জ্বল্যও বৃদ্ধি পেতে লাগলো। ইব্রাহীম (আ.) প্রবর্তিত বিধি-বিধানের একটা ম্লান রূপ ইতিহাসের পাতায় তখনো অবশিষ্ট ছিল। ঈসা (আ.) এর জন্মের কয়েক শতাব্দী কেটে গেল। তাঁর শিক্ষার আলোও নিষ্প্রাণ হয়ে গেল। পাশ