مقالات
হুসাইন (আ.) কে ইমাম বলার অর্থ ইয়াজিদকে স্বীকার না করা। ইমাম বা নেতা হুসাইন (আ.) । সে কারণে যুগে যুগে হুসাইন (আ.) -এর নাম নেয়ার আগে 'ইমাম' বলা হয়। ইমাম হাসানকেও বিষ প্রয়োগে অত্যন্ত কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
তাসুয়া বা আশুরার পূর্ব দিন। ১৩৭৪ বছর আগে এই দিনে অর্থাত ৬১ হিজরির নয়ই মহররম কুফায় ইয়াজিদের নিযুক্ত কুখ্যাত গভর্নর ইবনে জিয়াদের নির্দেশে শিমার কারবালায় আসে। শিমার জিয়াদের একটি চিঠি হস্তান্তর করে তাদের সেনাপতি ওমর ইবনে সাদের কাছে। ওই চিঠিতে ইমাম হুসা
বাংলায় বলে আধকপালি। মানে মাথার এক পাশজুড়ে তীব্র ব্যথা। সঙ্গে বমি ভাব বা বমি, চোখে ঝাপসা দেখা। চিকিৎসকেরা একে বলে থাকেন মাইগ্রেন। মাইগ্রেন কার কেন হয় তা এখনো পুরোপুরি পরিষ্কার নয়। মাইগ্রেনের ব্যথা একবার উঠলে তা কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত স্থায়
'আলাইহিস সালাম' যে কেবল নবী-রাসূলদের নামের শেষে ব্যবহার করা হয় তা কিন্তু নয়। যেমন-আমরা হযরত লোকমান, হযরত মারিয়াম এবং ইমাম মাহদীর নামের শেষে 'আলাইহিস সালাম' ব্যবহার করি অথচ তারা কেউই নবী-রাসূল নন। শুধু তাই নয়, ফেরেশতাদের নামের সাথেও আমরা 'আলাইহিস সালাম
ইরাকের কারবালায় বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)’র প্রায় ১০০ জন সঙ্গী মৃত্যু ও রক্তের সাগরে ভেসে ইসলামকে দিয়ে গেছেন পরমাণু শক্তির চেয়েও লক্ষ কোটি গুণ বেশি শক্তিশালী বিপ্লবের তথা শাহাদতের সংস্কৃতির বাস্তব শিক্ষা। কারবালার এ বিপ্লব আধুনিক যুগে সংঘটিত ইরানে
আমাদের অসচেতনতা বহু রোগের কারণ। কিছু রোগ বা শারীরিক পরিস্থিতি জন্ম থেকে নিয়ে আসে না। শুধুমাত্র অসচেতনতার কারণে শরীরে স্থান পায় ও শরীরে এদের আধিপত্য বিস্তার করে অথ্যাৎ কোন কোন রোগী রোগগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। মানুষের অসচেতনতার দরুণ খাদ্য সম্পর্
ইসলাম ধর্মের আহবান জানাতে গিয়ে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ও তাঁর সঙ্গী-সাথীগণকে ঠাট্রা-বিদ্রুপ থেকে শুরু করে অশেষ লাঞ্ছনা, নির্যাতন এবং এমনকি শাহাদতের মতো সর্বোচচ ত্যাগও স্বীকার করতে হয়েছে৷ আসলে ন্যায়বিচার, সাম্য, সত্য ও মুক্তির আহবান শোষক, নির্যাতক
মানব জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)'র ব্যক্তিত্ব গবেষকরা বিভিন্ন মূল্যবান বই বা গ্রন্থ লিখে গেছেন৷ এ বইগুলো স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের কারণে প্রশংসনীয়৷ কিন্তু যখন পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলছেন, হে মুহাম্মাদ, আপনি বলুন যে, আমি তোমাদর মতোই এক
মদীনায় নবীজীর প্রবেশের মধ্য দিয়ে এবং সেখানে তাঁর অবস্থান করার মধ্য দিয়ে ঐ সমাজে অভিনব এক পরিবর্তনের সূচনা হয় ৷ নবীজীর ধর্মে অর্থাৎ ইসলামে মানব সংস্কৃতি ও চিন্তার উন্নয়নের জন্যে ব্যাপক ঐশী পরিকল্পনা ও কর্মসূচি ছিল ৷ এইসব পরিকল্পনা ও কর্মসূচি বাস্তবায়
মহররম মাস ও আশুরার (১০ই মুহররম) দিনটা মুসলিম জাহানের উপর চেপে বসা রাজা-বাদশাহ শেখ ও আমির শাসিত রাজতান্ত্রিক দেশগুলোর জন্যে একটা চরম বিব্রতকর দিন। রাজতন্ত্রের বিরোধিতা করার কারণে স্বৈরাচারী শাসক ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে ৬১ হিজরীতে এ দিন মহানবীর দৌহিত্র বেহে
কোনো কোনো শিশুর জন্মের পর মাথার পেছনে বা পিঠের নিচের দিকে কোনো একটি অংশ অস্বাভাবিকভাবে ফুলে থাকে। এ নিয়ে অভিভাবকেরা আতঙ্কে ভোগেন ও বিপাকে পড়েন। এটি ভ্রূণের অঙ্গসংগঠনজনিত একটি স্নায়ু সমস্যা। এই ফোলা অংশের ভেতর স্নায়ু বা স্নায়ুরস থাকলে তাকে মেনিনগোসিল
পবিত্র কোরআন হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর যুগেই সংকলিত হয়েছিল এবং এ কারণেই শিয়ারা বিশ্বাসী যে, কোরআনের একটি সূরা, আয়াত, হুরুফ এমনকি একটি নোকতাও বিকৃত হয়নি এবং রাসুল (সা.) এর যুগ থেকে নিয়ে আজও তা অবিকৃত অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু আমরা বিভিন্ন পুস্তকে কিছু রেও
নবী (সা.) তাঁর নবুওয়্যাত প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত নারীদের উপর যুলুম হত, এখনো যে হচ্ছে না তা বলছি না তবে তখন এমই যুলুম হত যে তাদেরকে শিশুকালেই জীবন্ত দাফন করা হত। মহা নবী (সা.)হচ্ছেন সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি এ কুসংস্কারের বিরুদ্ধাচারণ করেন এবং তাতের জীবন্ত কবর
রজব মাসে ইমাম হুসাইন (আ.)এর যিয়ারত: ইমাম হুসাইন (আ.) এর মাজারে প্রবেশের পরে তাঁর কবরের সামনে দাঁড়িয়ে ১০০ বার বলতে হবে (اَللّهُ اَکبَرُ) অতঃপর বলতে হবে: اَلسَّلامُ عَلَیک یا بْنَ رَسُولِ اللَّهِ اَلسَّلامُ عَلَیک یا بْنَ خاتَمِ النَّبِیینَ اَلسَّلامُ عَ
বাড়িতে রক্তচাপ মাপলে একদম স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু হাসপাতালে বা চিকিৎসকের চেম্বারে তা আর ঠিক থাকে না। পারদের সীমা ছাড়িয়ে যায় তখন। অনেকেই চিকিৎসকের পরিমাপ করা রক্তচাপ বিশ্বাসই করতে চান না। এ সময় চিকিৎসকও পড়েন ফাঁপরে, ওষুধ দেবেন কি দেবেন না? অথবা ওষুধের
সন্তান গর্ভে আসার পর মাকে দীর্ঘ দিন ধরে শুধু তাকে বহনই করতে হয় না বরং দেহের ভেতর তাকে লালনও করতে হয়। সন্তান পেটে আসার প্রথম তিন মাস অনেক মা-ই প্রায় কিছু খেতে পারেন না। বমি বমি ভাব বা বমির কারণে তাদেরকে এক দুঃসহ কষ্টের মধ্য দিয়ে সময় পার করতে হয়। তবে,
যেহেতু বনি উমাইয়্যা ও বনিআব্বাসের খেলাফতকালে খলিফারা ইচ্ছাকৃতভাবে এমন সব কাজ করেছিল যাতে করে প্রকৃত ইসলামথেকে মানুষ দুরে সরে যায় এবং মানুষের মাঝে প্রকৃত ইসলামের প্রচার নাহয়।
মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওহাবের পিতা সন্তানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার শৈশব থেকেই উদ্বিগ্ন ছিলেন, কেননা তার ছেলের কথাবার্তায় আচার আচরণে গোমরাহি বা বিচ্যুতির লক্ষণ ছিলো স্পষ্ট। আব্দুল ওহাব মুসলমানদের বেশিরভাগ আকিদা বিশ্বাসকেই ঠাট্টা মশকরা করে উড়িয়ে দিতো। মদিনায
যুগে যুগে নবী রাসূল এসেছেন মানুষকে অজ্ঞতার আঁধার ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের ঘূর্ণাবর্ত থেকে মুক্তি দিতে এবং তাদের মধ্যে জ্ঞান ও দিকনির্দেশনার প্রদীপ্ত মশাল জ্বালাতে। অবশ্য তাঁরা নিজ নিজ যুগের পরিবেশ ও পরিস্থিতির চাহিদা অনুযায়ী মানুষের কাছে ধর্মের শিক্ষা তুলে ধরে
ইমাম হাসান (আ.) ৩য় হিজরী’র ১৫ই রমজানের রাতে মদিনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আমিরুল মু’মিনীন হযরত আলী (আ.) ও নারীকূলের শিরোমনি হযরত ফাতেমা যাহরা (সা আ.) এর প্রথম সন্তান। হযরত মহানবী (স.) তাঁর জন্মের পর তাঁকে কোলে তুলে নিয়ে তাঁর বাম কানে ইকামত দেন। অতঃপর একট