مقالات
রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আমি যাদের যাদের মাওলা, এই আলীও তাদের তাদের মাওলা’। যারা এই হাদিসটির “মাওলা” শব্দটি এই অর্থে ব্যবহার করেছেন যে, “আওলা” বা প্রধান, “আওলা” বা উন্নততর অর্থাৎ এমন এক ব্যক্তি যিনি অন্যতম বা প্রধান, সহজ ভাষায় যা বলা যায় যে, যিনি অভিভাবকত্ব
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (স.) এর নবুয়্যতি মিশনের শুরু দিন হতে তাঁর জীবনের অন্তিম লঘ্ন পর্যন্ত হযরত আলী (আ.) তাঁর পাশে অবস্থান করেছেন। ছোটবেলা থেকেই নবী (স.) এর সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠা হযরত আলী (আ.) শত প্রতিকূলতার মাঝেও কখনই মহানবী (স.) কে নিঃসঙ্গ ত্যাগ করেন নি
গর্ভবতী যে সব মা অতিমাত্রায় তেল-চর্বি-চিনিযুক্ত খাবার বা জাংক ফুড খেয়ে থাকেন তাদের সন্তানদের মধ্যেও এ জাতীয় খাবার গ্রহণের প্রবণতা সৃষ্টি হয়। অস্ট্রেলিয়ায় সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
১৩ই রজবের আমল রজব, শাবান এবং রমজান মাসের ১৩ তারিখকে “আইয়ামে বিয” বলা হয়ে থাকে। উক্ত তারিখের রাতে ২ রাকাত নামাজ পড়তে হবে। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে সুরা ইয়াসীন, মুলক এবং ইখলাস পাঠ করতে হবে। দ্বিতীয় রাকাতটিও অনুরূপভাবে পড়তে হবে।
ইমাম আলী (আঃ) এর চিন্তাদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গি সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক গ্রন্থ নাহজুল বালাগা বিশ্লেষণমূলক ধারাবাহিক আসর মালঞ্চে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। এ আসরে আমরা আপনাদের নিয়ে যাবো নাহজুল বালাগার সুগন্ধি উদ্যানে। সেখানে বিচিত্র ফুলের ঘ্রাণে ভরে যাবে আপনার হৃদয়মন। মুগ
বেহেশতী বৃক্ষশাখা হস্তে ধারণ রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেনঃ مَنْ أَحَبَّ أََنْ يَسْتَمْسِكَ بِالْقَضِيبِ الاَحْمَرِ الَّذِي غَرَسَهُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ فِي جَنَّةِ عَدْنٍ بِيَمِينِهِ، فَلْيَتَمَسَّكْ بِحُبِّ عَلِيِّ بْنِ أََبِي طَالِبٍ. আল্লাহ রাববুল আলামী
উম্মতের পিতা রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেনঃ حَقُّ عَلِيٍّ عَلَي الْمُسْلِمِينَ حَقُّ الوَالِدِ عَلَي الْوَلَدِ. মুসলমানদের ওপর আলীর অধিকার,সন্তানের ওপর পিতার অধিকারের ন্যায়।
হযরত আলী (আ.) তাঁর ৪ বছর ৯ মাসের শাসন আমলে খেলাফত প্রশাসনের স্তুপীকৃত অরাজকতা ও বিশৃংখলাকে সম্পূর্ণরূপে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনতে যদিও সমর্থ হননি তবুও এ ক্ষেত্রে তিনটি মৌলিক সাফল্য অর্জিত হয়েছিল।
পৃথিবীতে মানুষের সুস্পষ্ট বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে একটি হলো অব্যাহতকর্মচাঞ্চল্য, এটা মানুষের ব্যক্তিজীবনের অবশ্যম্ভাবী একটি প্রয়োজনীয়তা। ইমাম আলী(আঃ) মানুষের অস্তিত্বের স্বরূপ সম্পর্কে গভীরভাবে দৃষ্টি রাখেন। এক্ষেত্রে তিনিআরেকটি বিষয়কে গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশ
আলী (আঃ) বিশ্ব এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে আল্লাহর নিদর্শন বলেমনে করেন। তিনি বিশ্বাস করেন,পৃথিবীর সকল কিছুই মানুষের উপকারে সৃষ্টি করা হয়েছেএবং মানুষের উচিত প্রকৃতির যথার্থ ব্যবহার করা। আল্লাহর অলি-আউলিয়া বা ধর্মীয়মনীষীগণও প্রাকৃতিক সম্পত তথা আল্লাহর নিয়া
নিঃসন্দেহে আমাদের শেষ নবী (সা.) হচ্ছেন সকল নবীদের সর্দার এবং সম্মান ও মর্যাদার দিক থেকেও তিনি ছিলেন সবার উর্দ্ধে। দ্বীনে ইসলাম দুনিয়ার বুকে আসার পরে সকল দ্বীন বাতিল হয়ে যায় এমনকি হজরত নূহ, হজরত ইব্রাহিম, হজরত মূসা, হজরত ঈসা (আ.) এর শরীয়ত সমূহও বাতিল হ
দুঃখজনক হলেও সত্য যে হজরত ক্বাম্বার এর কৃতিত্ব এবং অবদান অনেক রয়েছে কিন্তু ইতিহাসে তাঁর সম্পর্কে তেমন কিছুই উল্লেখ করা হয়নি। হজরত ক্বাম্বারের বংশধারা সম্পর্কে ইতিহাসের যুগের পাতায় বিশেষ কিছু উল্লেখ করা হয়নি। কিন্তু সবচেয়ে বড় যে বিষয় তা হচ্ছে ইতহিাসের পাতা
পৃথিবীতে যতো মহান মনীষীর জন্ম হয়েছে তাঁদের অন্যতম একজন হলেন ইমাম আলী (আঃ)। তাঁর এই মহত্ব, বিশালত্ব এবং ধী-শক্তি প্রমাণ করে যে ইসলাম প্রজন্মের পর প্রজন্মকে যথার্থ শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে সক্ষম। কবিতায় সৌন্দর্যের কথা বলা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ এই সৌন্দর্য
আজ থেকে ১৪২৪ বছর আগে দশম হিজরির এই দিনে (১৮ ই জিলহজ) বিদায় হজ শেষে সুরা মায়েদার ৬৭ নম্বর আয়াত নাজেল হওয়ার পর বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর চাচাতো ভাই ও জামাতা আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)-কে ‘গাদীর’ নামক স্থানে নিজের উত্তরসূরি বা স্থলাভিষিক্ত বলে
হজরত আলী (আ.) আরবের বিখ্যাত বংশ কুরাইশের মূল শাখা হাশেমি গোত্রে রাসুলে খোদা (সা.)-এর পিতৃব্য আবু তালেবের ঔরসে ৩০শে আমুল ফিল ১৩ই রজব কাবা গৃহে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর উপনাম ছিল আবুল হাসান ও আবু তোরাব। আর উপাধি ছিল আসাদুল্লাহ, হায়দার ও মুরতাজা। তাঁর মায়ের নাম
স্বাস্থ্যকর হিসেবে যে সব খাবারকে বিবেচনা করা হয় তার অন্যতম দই- এ কথা আমরা সবাই কম বেশি জানি। এর কারণগুলো হলো- খেতে মজা, হজম করতে সহজ, দেহ রক্ষার প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং পুষ্টির চমতকার উতস এই দই।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, অতিসংবেদনশীল শিশুরা পূর্ণ বয়সে অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডার বা ওসিডি নামের মনোরোগে আক্রান্ত হতে পারে । এ ধরণের মনোরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা, হাত ধোয়া, বা দরজায় সঠিক ভাবে চাবি লাগানো হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করে দেখার মতো ক
দুনিয়াতেই জালেমদের কঠিন শাস্তি সম্পর্কে আগের আয়াতে বর্ণনা করা হয়েছে। আর এ আয়াতে জালেমদের এই ভুল ধারণা তুলে ধরা হয়েছে যে, তারা মনে করে আল্লাহ আকাশ ও পৃথিবী এতদুভয়ের মধ্যে যা আছে, তা ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করেছেন। এর পেছনে আল্লাহর মহত বা বড় কোনো উদ্দেশ্