مقالات
ওজন ও রক্তে চর্বি কমাতে ইদানীং অনেকেই সয়া প্রোটিনের দিকে ঝুঁকছেন। সয়া খেলে ওজন কমে—এমন একটা ধারণা রয়েছে। কিন্তু আসলেই কি ওজন কমে? সত্যি বলতে কি, এ নিয়ে এখনো বিস্তর গবেষণা চলছে। একথা ঠিক, সয়া আমিষ ও আঁশের এক চমৎকার সমন্বয়।
আপনার যকৃতে চর্বি জমেছে—চিকিৎসক প্রায়ই এ কথা অনেককে বলে থাকেন। কিন্তু কেন এবং এতে কী ক্ষতি হতে পারে, এর চিকিৎসাই বা কী—এ নিয়ে রয়েছে অনেক প্রশ্ন। শরীরে চর্বি বিপাকপ্রক্রিয়ার অসামঞ্জস্য এবং ইনসুলিন অকার্যকারিতার জন্য যকৃতের কোষগুলোতে অস্বাভাবিক চর্বি, ব
মোটা-সোটা মানুষরা স্বাস্থ্যবান মানুষ এমন একটি ভুল ধারণা আমাদের অনেকের মধ্যে আছে। যা মোটেও ঠিক নয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা সে সব মানুষকেই স্বাস্থ্যবান মনে করেন, যাদের ওজন নির্ধারিত মাত্রার মধ্যে আছে ও যাদের অসুখ-বিসুখ নেই। যারা সহজেই দৈনন্দিন কাজ-কর্ম সহজেই কর
ইমাম মাহ্দী (আ.)-এরবিশ্বজনীন হুকুমতের উদ্দেশ্যসমূহ৷ ২- বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইমামমাহ্দী (আ.)-এর হুকুমতের কার্যক্রমসমূহ৷ ৩- ঐশী ন্যায়পরায়নহুকুমতের সাফল্য ও অবদানসমূহ৷ ৪- ইমাম মাহ্দী (আ.)-এরহুকুমতের বৈশিষ্ট্যসমূহ৷ ইমাম মাহ্দী (আ.)-এরবিশ্বজনীন হুকুমতের উদ্দেশ্য
৬২২ খ্রিস্টাব্দে নবী করীম (সা.)-এর মদিনার পথে মক্কা ত্যাগের দিন থেকে একটি নতুন সাল হিজরির সূচনা। তাঁর এই দেশ ত্যাগকেই বলা হয়েছে হিজরত। মুসলমানদের ইতিহাসে এটি এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় পরিবর্তনের সন্ধিক্ষণ হিসেবে বিবেচিত। মদিনার মানুষ প্রাণঢালা উষ্ণ সংবর্ধনা দ
হযরত আবুল ফজল আব্বাস বিন আলী (আলাইসাল্লাম) ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে অশ্রুভেজা ও রক্তমাখা নামগুলোর মধ্যে অন্যতম। অতি উচ্চ পর্যায়ের পৌরুষত্ব, মহানুভবতা, ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং বিশ্বনবী (সা.)'র পবিত্র আহলে বাইতের প্রতি চরম বা একনিষ্ঠ নিরঙ্কুশ আনুগত্যের জন্য ইতি
আব্দুল ওহাবের ভ্রান্ত আকিদার বিরুদ্ধে মুসলিম জনগোষ্ঠি তো বটেই, এমনকি তার পিতা এবং আপন ভাইও ঐ মতবাদ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তার ভাই শায়খ সোলাইমানের জীবনকথায় এসেছে আব্দুল ওহাবের পিতা জীবিতকালে ছেলের এ ধরনের আকিদা প্রচারের ব্যাপারে বাধা দিয়েছিলেন। তবে হিজরি
মহান আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি যিনি আমাদের পবিত্র আশুরা বা দশই মহররমকে স্মরণ করার তৌফিক দিয়েছেন। একইসঙ্গে অসংখ্য দরুদ আর সালাম পেশ করছি বিশ্বনবী (সা.) ও তাঁর পবিত্র আহলে বাইত এবং বিশেষ করে শহীদকুলের সর্দার হযরত ইমাম হুসাইন (আ.) ও কারবালার অন্যান্
হযরত ইমাম মুসা কাযিম (আ.) ছিলেন এমন একজন ব্যক্তিত্ব যিনি ছিলেন আল্লাহর শীর্ষস্থানীয় বন্ধু, মানবজাতির জন্য খোদায়ী ধর্ম ও সত্যের প্রকাশ, বিশ্বজুড়ে অজ্ঞতা ও নৈরাজ্যের কালো আঁধারে আল্লাহর নূরের প্রতিফলন এবং মানবজাতিকে সুপথ দেখানোর মিশনে ছিলেন ত্রুটি-বিহীন
আব্দুল আযিযের সন্তানদের মধ্যে সর্বপ্রথম ক্ষমতায় আসীন হয়েছিল তার নাম ছিল সাউদ। তার পরের বাদশা ছিল ফয়সাল বিন আব্দুল আযিয। কিন্তু ফয়সালের বাদশাহীর সময় সাউদি পরিবারে অভ্যন্তরীণ মতানৈক্য ব্যাপকভাবে বেড়ে যায় এবং এক পর্যায়ে ফয়সাল বিন আব্দুল আযিযকে হত্যা
কারবালায় হামলার এই বিপর্যয়কর ঘটনায় মুসলিম বিশ্বে ওহাবিদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিলো। সমকালীন কবিগণ এই হত্যাকাণ্ড এবং ইমাম হোসাইন (আ) এর মাযারের সম্মান ও পবিত্রতা বিনষ্ট করার ঘটনা নিয়ে বহু মর্সিয়া রচনা করেছিলেন। ওহাবিরা বারো বছর ধরে মাঝে
ইমাম (আ.)-এর অদৃশ্যকালেওমানুষ বিভিন্ন প্রকার উপকারসমূহ ভোগ করবে যা রেওয়াতসমূহে এসেছে যেমন: ১- ইমাম (আ.) মানুষেরনিরাপত্তা ও অনুগ্রহের মাধ্যম, ইমাম (আ.) মানুষের রক্ষাকারী আর যদি আল্লাহর হুজ্জাতপৃথিবীতে না থাকে তাহলে এই পৃথিবী এবং যা কিছু তার উপর আছে সবকিছু
সূরা নাহলের ১২৫ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- ادْعُ إِلَى سَبِيلِ رَبِّكَ بِالْحِكْمَةِ وَالْمَوْعِظَةِ الْحَسَنَةِ وَجَادِلْهُمْ بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعْلَمُ بِمَنْ ضَلَّ عَنْ سَبِيلِهِ وَهُوَ أَعْلَمُ بِالْمُهْتَدِينَ (125) “(হ
আলী (আঃ) পৃথিবীকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। তিনি বলেছেন যে, উপরে ওঠার সিঁড়িহলো পবিত্রতা,সততা ইত্যাদি গুণাবলি। কিন্তু যখনি তিনি পৃথিবীর অসুন্দর রূপ নিয়ে কথাবলেছেন তখনি মনে হয়েছে তিনি যেন এমন কোনো ঘৃণিত শত্র" সম্পর্কে কথা বলছেন যে কিনামানুষকে সবসময় ধো
ইসলামী বিরোধী তৎপরতা প্রত্যেক যুগেই পরিচালিত হয়ে আসছে। তাই নবী করিম (সাঃ) যখনই ইসলামের আহকামসমূহ যার উৎস ও ভিত্তি ছিল আল্লাহর ওহী ও কোরআনের আয়াতসমূহ জনগণের সামনে উপস্থাপন করতেন, দেখা যেত উম্মতে মুহাম্মদীর (সাঃ) মধ্যে কোন কোন দূর্বল ঈমানধারী ব্যক্তি আপত্তি
বেলায়েতে ফকীহ ও মারজাইয়্যাতের মধ্যে সম্পর্ক কী? শিয়া সংস্কৃতিতে বেলায়েত মারজাইয়্যতের একটি অংশ। বিখ্যাত ও মহান মারজাগণ জনগণকে কেবলমাত্র ঐশী আইন ও নীতিমালার প্রতি পরিচালিত করেননি বরং নির্দিষ্ট সামাজিক সমস্যাবলী সম্পর্কেও জনগণকে পথ নির্দেশনা দান করেছেন এমন
রোদ চামড়ার জন্য ভাল এবং রোদে যত যাওয়া যায় ততই ভাল। এমন একটি কথা অনেকেই বলে থাকেন। তবে, এ ধরণের কথা মোটেও ঠিক নয়। রোদ দেহের জন্য ভাল নয় সে কথা আমরা বলছি না বরং বলতে চাই, অন্যাবশ্যক রোদে যাবেন না, অনাবশ্যক রোদ থেকে দূরে থাকা ত্বকের জন্য ভাল। আপনি হয়ত
আশুরার ঘটনার পর কয়েক শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এই অভ্যুত্থান কোনো ভৌগোলিক,জাতীয়তা বা কালের গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে নি। বরং ইতিহাস জুড়ে তিনি সূর্যের মতো সমগ্র বিশ্বকে উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত করার উৎস হয়ে ছিলেন। ভারতের স্বাধীনতার নেতা মহাত্মা গান্ধী তাঁর দে
ইমাম মুহাম্মদ বাক্বির (আ.)'র জন্ম হয়েছিল পবিত্র মদীনায় ৫৭ হিজরির পয়লা রজব অথবা তেসরা সফর। কারবালার মহা-ট্র্যাজেডি ও মহা-বিপ্লবের সময় তিনি পিতা ইমাম সাজ্জাদ (আ.) ও দাদা ইমাম হুসাইন (আ.)'র সঙ্গে ছিলেন। এ সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র চার বছর। তাঁর মা ছিলেন হ
এটা স্পষ্ট যে, পৃথিবীর ব্যাপক ঘটনাবলী কোরআনের ঐশীআয়াতের মধ্যে নিহিত রয়েছে এবং কেবলমাত্র যারা তার গভীরে পৌঁছতে পারবে তারাইএসত্যকে উপলব্ধি করতে পারবে৷ তারাই হচেছন কোরআনের প্রকৃত কর্ণধার ও মোফাস্সেরঅর্থাৎ মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর পবিত্র আহলে বাইত