مقالات

জামাদিউল আওয়াল, হজরত জয়নাব, গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলি, মোতার যুদ্ধ, জামালের যুদ্ধ, হজরত ফাতেমা, কাসিম বিন মুসা, আব্দুল মোত্তালিব, মোহাম্মাদ বিন উসমান আমরি,
৫ই জামাদিউল আওয়াল হজরত জয়নাব(সা.আ.) এর জন্মদিবস: হজরত জয়নাব (সা.আ.) ৫ অথবা ৬ হিজরিতে মদিনায় জন্মগ্রহণ করেন। এছাড়াও তাঁর জন্ম তারিখ সম্পর্কে ইতিহাসে একাধিক মতামত বর্ণিত হয়েছে যেমন: সন ৬ হিজরি শাবান মাসের প্রথম দিনগুলোতে, ১লা শাবান, ৩০শে শাবান, রমজান মাসে,
জামাদিউল আওয়াল মাসের আমল, জামাদিউল আওয়াল,  ফাতেমা যাহরা, শাহাদত, জামে কাবিরা, জয়নুল আবেদীন, ইমাম হাদী, মুস্তাহাব নামাজ,
জামাদিউল আওয়াল মাস শুরু হওয়ার পরে এ দোয়াটি পাঠ করতে হবে। দোয়াটি নিন্মরূপ: اللهمَّ اَنتَ اللهُ وَ اَنتَ الرَّحمانُ الرَّحیمُ، وَ انتَ المَلِکُ القُدوُسُ، وَ انتَ (اللهُ) السَّلامُ المُومنُ، وَ انتَ المُهَیمِنُ، و انتَ العَزیزُ و انتَ الجَبّارُ، و انتَ الم
মাবিয়া বিন ইয়াযিদ, মাবিয়া, ইয়াযিদ, ইমাম হুসাইন, বণী উমাইয়া, খেলাফত,
কারবালাতে ইমাম হুসাইন (আ.)এর শাহাদতের ঘটনার পরে আলোচিত ঘটনাসমূহের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মাবিয়া বিন ইয়াযিদের খেলাফত ত্যাগ। ইবনে হাজার আসকালানী তার গ্রন্থে মাবিয়া বিন ইয়াযিদের খেলাফত ত্যাগের ঘটনাটি এরূপভাবে বর্ণনা করেছেন:
ফুটবল,  খেলা,  উচ্চ রক্তচাপ,  নতুন চিকিৎসা,  গবেষণা, স্ট্রোক,
ফুটবল খেললে উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে আসে। নতুন চিকিতসা গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। শুধু তাই নয় ফুটবল খেলার মাধ্যমে দেহ ফিট থাক, স্ট্রোকে মারা যাওয়ার আশংকা কমে। মেডিসিন ইন সায়েন্স স্পোর্টস অ্যান্ড এক্সারসাইজ নামের সাময়িকীতে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হ
স্বামী-স্ত্রী, স্বামী, স্ত্রী, মুসলিম সমাজ,
জীবনের স্রোতোধারার অনিবার্য সঙ্গী হলো মানবজাতি ৷ 'নর' এবং 'নারী' মানবজাতির এই জীবনধারাকে প্রবাহমান গতি দিয়েছে সেই সৃষ্টির আদি মানব আদমের যুগ থেকে ৷ বর্তমান বিশ্বের ৬১০ কোটি মানুষ যুগ-যুগান্তের ধারাবাহিক উত্তরাধিকার এখন ৷
ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদ, আশুরা, সকিনা,
মানুষ এজন্যেই মানুষ যে তার বিচার-বিবেচনাশক্তি আছে। আবেগ আছে, উপলব্ধি আছে, দয়া-মায়া, আনন্দ-বেদনা আর সহানুভূতিবোধ আছে। তাই মানুষ হাসে আবার কাঁদে। কখনো রাগ করে, কখনো করে অভিমান। এইসব অভিব্যক্তি মানুষের সুস্থতার অনুভূতিকেই প্রকাশ করে।
হজরত আলী, জিব্রাইল, রাসুল, মহানবী, ইমাম আলী,
একদা জিব্রাইল ফেরেস্তা হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর কাছে আসেন তখন হজরত আলী (আ.)ও রাসুল (সা.)’এর কাছে আসেন। তখন জিব্রাইল ফেরেস্তা তাঁর সম্মানে উঠে দাড়ায়।  রাসুল (সা.) বলেন হে জিব্রাইল! তুমি কি এই যুবকের সম্মানে উঠে দাড়িয়েছ? হজরত জিব্রাইল (আ.) বলেন: তাঁকে সম্মা
তাফসীর, সুরা মরিয়ম, সুরা, আয়াত, তাফসীরুল কোরআন,
সূরা মারিয়াম পবিত্র কুরআনের ঊনিশতম সূরা। এটি সূরা মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাটিতে বেশ কয়েকজন নবীর প্রসঙ্গ এসেছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন হযরত যাকারিয়্যা, হযরত মারিয়াম, হযরত ইসা, হযরত ইয়াহিয়া, হযরত ইব্রাহিম, হযরত ইসমায়িল এবং ইদ্রিস (আ.)। মজার ব্যাপ
ওহাবী, সালাফি, দায়েশ, তালেবান, আন নুসরা,
ওহাবি মতবাদে বিশ্বাসীগণ শাফায়াতের আবেদন করাটাকে শির্‌ক বলে মনে করেন। কিন্তু বিখ্যাত হাদিসবিদ বোখারি এবং তিরমিযি তাঁদের সংকলিত হাদিস গ্রন্থে শাফায়াত সম্পর্কে যেসব হাদিস বর্ণনা করেছেন সেখানে শাফায়াতের পক্ষে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। যেমন তিরমিযি আনাস ইবনে মা
ওহাবী, সালাফি, দায়েশ, তালেবান, আন নুসরা,
সূরা যুমারের ৬৭ নম্বর আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে আমরা বলেছিলাম এখানে 'মুঠো' বলতে সামগ্রিক নিয়ন্ত্রণের কথা বোঝানো হয়েছে। কিন্তু ইবনে তাইমিয়া তার বইতে এই আয়াতের ব্যাখ্যায় কেবল আক্ষরিক অনুবাদ করে বলেছেনঃ কিয়ামতের দিন যমিন আল্লাহর হাতে ভাঁজ করা অবস্থায় থাকব
দুরুদ শরীফ, আহলে বাইত, দুরুদ, পান্জাতন, আলী, ফাতিমা, হাসান, হুসাইন,
হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর বিশেষ দুরুদ শরিফ اَللّهُمَّ صَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما حَمَلَ وَحْیک وَ بَلَّغَ رِسالاتِک وَصَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما اَحَلَّ حَلالَک وَحَرَّمَ حَرامَک وَعَلَّمَ کتابَک وَصَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما اَقامَ الصَّلوةَ وَ اتَى الزَّکاةَ وَ
ফাতেমা যাহরা, ফাতেমা, হজরত উমর, আবু বকর, কুনফুয, হজরত আলী, শাহাদত,
হজরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.) ছিলেন রাসুল (সা.)এর এর ঔরষজাত একমাত্র কন্যা। কিন্তু রাসুল (সা.)এর ওফাতের পরে স্বর্গী সেই নারীর উপরে রাসুল (সা.) কতিপয় নামধারী সাহাবীরা ওহীর ঘরের দরজায় আগুন লাগিয়ে দেয় এবং উক্ত জ্বলন্ত দরজাটি লাথি মেরে হজরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.)এর
মাথা ঝিমঝিম করা, মাথা ঝিমঝিম, মাথা ঘুরা, ব্ল্যাক আউট, অজ্ঞান, ভারসাম্যহীনতা,
হঠাৎ মাথা ঝিমঝিম করে উঠল। মনে হলো মাথার ভেতরটা হালকা বা শূন্য হয়ে গেছে। এরপর অনেকে মাথা ঘুরে বা ভারসাম্য হারিয়ে অচেতনও হয়ে যেতে পারেন। একে বলে ব্ল্যাক আউট। প্রায় ১৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি জীবনে এক বা একাধিকবার এই সমস্যায় ভুগতে পারেন। এদের মধ্যে
সুরা নাহল, কোরআন, তাফসির, আয়াত, নবী, রাসুল,
সূরা নাহলের ১৭ ও ১৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, أَفَمَنْ يَخْلُقُ كَمَنْ لَا يَخْلُقُ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ (17) وَإِنْ تَعُدُّوا نِعْمَةَ اللَّهِ لَا تُحْصُوهَا إِنَّ اللَّهَ لَغَفُورٌ رَحِيمٌ (18) "যিনি সৃষ্টি করেন, তিনি কি যে সৃষ্টি করে না তার সমতুল্য? তোম
ইমাম হুসাইন, কারবালা, মহরম, এজিদ, শাহাদত, শহীদ,  হুসাইন,
ইমাম হোসাইন (আ) হজ্জের রীতি অনেকটা অসমাপ্ত রেখেই আল্লাহর বিধান পালনের উদ্দেশ্যে নিজেকে প্রস্তুত করলেন ৷ যেন এক ভিন্নরূপী সকাল, তুফানের আগে ভয়াল নিস্তব্ধতা ৷ কুফার পথে ইমাম স্থানে স্থানে মানুষকে উদ্দেশ্য করে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিতে থাকেন ৷ তার এসব বক্তব্যে
ইমাম হাসান, জোঅদা বিনতে আশআশ, জান্নাতুল বাকি, খেলাফত, ইমামত,
হযরত ইমাম হাসান মুজতাবা (আ.) ছিলেন দ্বিতীয় ইমাম। তিনি আমিরুল মু’মিনীন হযরত ইমাম আলী (আ.) এবং নবীকন্যা হযরত ফাতিমা (আ.)-এর প্রথম সন্তান এবং তৃতীয় ইমাম হযরত হুসাইন (আ.) এর ভাই ছিলেন।
কোরআন, সুরা, আয়াত, কোরআন শরীফ, রুকুন, আয়াতে সিজদা, সুরা হাজ্ব,
সূরা হাজ্জের ৭২ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- وَإِذَا تُتْلَى عَلَيْهِمْ آَيَاتُنَا بَيِّنَاتٍ تَعْرِفُ فِي وُجُوهِ الَّذِينَ كَفَرُوا الْمُنْكَرَ يَكَادُونَ يَسْطُونَ بِالَّذِينَ يَتْلُونَ عَلَيْهِمْ آَيَاتِنَا قُلْ أَفَأُنَبِّئُكُمْ بِشَرٍّ مِنْ ذَلِ
হজরত জয়নাব, যায়নাব, কারবালা, শাম, ইমাম হুসাইন, ইমাম আলী,
হজরত জয়নাব ছিলেন এমন এক মহিয়সী রমনী ছিলেন,যাঁর সম্মান-মর্যাদা আর সাহসী ভূমিকার ঐশ্বর্যে ইসলামের ইতিহাসের পাতা স্বর্ণোজ্জ্বল হয়ে আছে। আমরা তাঁর এই কালজয়ী জীবনের আদর্শ নিয়ে আজকের আসরে কিছুটা আলোচনা করে নিজেদের জীবন ধন্য করার চেষ্টা করবো।
ইমাম খোমেনী, রাহবার,  ইসলাম বিপ্লব, ইনকেলাব, শাহ,
হাজার বছরের বিস্ময় ইমাম খোমেনী (রঃ) কত যে তারার মহাসমুদ্র কেটে কেটে অবশেষে নয়া আফতাব জাগলো ঘুমের দেশে নীল ঝরোকায় রূপালী ঝলক-বিছানায় জেগে দেখি এ কোন্ ইমাম ডাকছে আমায় একি! রঙীন মিনারে আজান হেঁকেছে এ কোন্ মুয়াজ্জিন! দুয়ারে আমার নওল আশার হাসছে নতুন দিন
Modina,  মদীনা, রসুল, জান্নাতুল বাকি, মদীনা মুনাওয়ারা, হজরত মোহাম্মাদ,
রাসূলে খোদার স্ত্রী খাদীজা ( সা.) ছিলেন মহানবীর ওপর ঈমান আনয়নকারী এবং ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম মহিয়সী নারী ৷ নবীজীর ওপর যে আয়াতগুলো অবতীর্ণ হয়েছিল ঐসব আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রাসূলকে আদেশ দিয়েছেন , তিনি যেন জনগণকে পরকালীন ভয়-ভীতির কথা বলে এবং উপদে

পৃষ্ঠাসমূহ