عرفان اسلامی

১লা রবিউস সানী, রবিউস সানী, আমল, হাসান আসকারী, মুস্তাহাব নামাজ,
 সৈয়দ ইবনে তাউস (রহ.) রবিউস সানী, জামাদিউল আওয়াল ও জামাদিউস সানী মাসে প্রথম দিনে দোয়া বর্ণনা করেছেন। ১লা রবিউস সানীতে এ দোয়াটি পাঠ করা মুস্তাহাব। দোয়াটি নিন্মরূপ: اللّهُمَّ أَنْتَ إِلهُ كُلِّ شَيْ‌ءٍ، وَ خالِقُ كُلِّ شَيْ‌ءٍ وَ مالِكُ كُلِّ شَيْ‌ءٍ وَ رَ
রবিউস সানী, রবিউস সানী মাসের আমল,  মুস্তাহাব রোজা, ইমাম হাসান আসকারী,
১ম রবিউস সানী তারিখের আমল সৈয়দ ইবনে তাউস (রহ.) হতে বর্ণিত হয়েছে ১ম রবিউস সানী তারিখে এ দোয়াটি পাঠ করা মুস্তাহাব। দোয়াটি নিন্মরূপ:
রবিউল আওয়াল, মিলাদুন নবী, রবিউল আওয়াল মাসের আমল, ঈদে যাহরা, ঈদে বাকর,
রবিউল আউয়াল ( ربيع الأول ) ইসলামিক বর্ষপঞ্জির তৃতীয় মাস।সৈয়দ ইবনে তাউস তার “আল ইকবাল” নামক গ্রন্থে রবিউল আওয়াল মাসের ফযিল সম্পর্কে এভাবে উল্লেখ করেছেন যে, উক্ত মাসটি হচ্ছে খুবই গুরুপূর্ণ একটি মাস। কেননা এ মাসে রাসুল (সা.) এ মাসে মক্কা থেকে মদিনার উদ্দেশ
আশুরা, মহরম, ইমাম হুসাইন, এজিদ, আশুরার রোজা, হুরমুলা, শিমার, আলী আসগার, হজরত আব্বাস, আলী আকবর, হজরত সকিনা, জয়নাব, কারবালা,
১০ই মহরম আবা আব্দিল্লাহ হুসাইন (আ.)এর কষ্টের এবং ইমাম (আ.)গণ এবং তাঁদের অনুসারীদের জন্য দুঃখের দিন। আশুরার দিনে সকল পার্থিব কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা, খাদ্য সঞ্চয় না করা উত্তম বরং ইমাম হুসাইন (আ.) এবং তাঁর আহলে বাইত (আ.) এর কষ্টকে স্মরণ করে এমনভাবে শোকানু
মুবাহিলা, ২৪শে জিলহজ্ব, আহলে বায়ত, আহলে বাইত, মুবাহিলার আমল, আলী, ফাতিমা, হাসান, হুসাইন, নাজরান,
ইতিহাসের বর্ণনামতে ২৪শে জিলহজ্ব তারিখে রাসুল (সা.) নাজরানের নাসারাদের সাথে মুবাহিলা করার জন্য গেছিলেন। রাসুল (সা.) তার পরিধানের চাদরের মধ্যে হজরত আলী, ফাতিমা,হাসান ও হুসাইন (আ.) নিয়ে নেন এবং বলেন: হে আল্লাহ প্রত্যেক নবীর আহলে বাইত ছিল এবং এরা আমার আহলে বা
ঈদে গাদির, গাদিরের নামাজ, গাদিরের দোয়া, গাদিরের আমল, ইমাম আলী, গাদিরে খুম, জোহফা, হজরত আলী,
১৮ই জিলহজ্বে রাত: ঈদে গ্বাদিরের রাত একটি মহিমান্বিত এবং মর্যাদাপূর্ণ রাত। সৈয়দ ইবনে তাউস (রহ.) তাঁর ইকবালুল আমাল নামক গ্রন্থে ১২ রাকাত নামাজ উল্লেখ করেছেন নামাজটি পড়ার নিয়ম: প্রত্যেক রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে ১০ বার সুরা ইখলাস ও ১বার আয়াতুল কুরসী পাঠ করতে হ
দোয়া-এ আরাফা, দোয়া, আরাফার ময়দান, মক্কা, হজ্জ,
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ اَلْحَمْدُ لله الَّذى لَيْسَ لِقَضآئِهِ دافِعٌ وَلا لِعَطائِهِ مانِعٌ وَلا کَصُنْعِهِ
দোয়া-এ আরাফা, আরাফা দিবসের সংক্ষিপ্ত আমল, আরাফার ময়দান, আরাফার ফযিলত, হজ্জ,
আরাফার দিন হচ্ছে আরবি বছরের জিলহজ মাসের ৯ তারিখ। যদিও উক্ত দিনটির নামের পূর্বে ঈদ শব্দটি আসেনি কিন্তু তারপরেও উক্ত দিনটি হচ্ছে অন্যান্য ঈদের ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ। আরাফার দিনকে কেন্দ্র করে রেওয়ায়েতে বেশ কিছু আমল বর্ণিত হয়েছে।
দোয়া-এ আরাফা, দোয়া, আরাফার ময়দান, আরাফার ফযিলত, হজ্জ,
আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের জন্য এমন কিছু দিন বা স্থানকে বিশেষভাবে ফযিলতপূর্ণ করেছেন যাতে বান্দারা নিজেদেরকে গুনাহমুক্ত করতে পারে। এ রকম একটি দিন হলো যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ইয়াউমে আরাফা-আরাফার দিন।
দাহুল আরদ, ২৫শে জিলকদ, ২৫শে জিলক্বদ, জিলকদ মাসের আমল, জিলকদ মাস, যিলকদ মাসের ফযিলত, যিলকদ মাসের আমল, জিলকদ মাসের ফযিলত,
জিলক্বদ মাসের রবিবারের নামাজ: জিলহজ্ব মাসের রবিবারে নামাজ সম্পর্কে রাসুল (সা.) থেকে হাদিস বর্ণিত হয়েছে যে উক্ত নামাজটি পড়বে তার তওবাকে কবুল এবং তার গুনাহকে মাফ করা হবে। এমনকি উক্ত নামাজের বরকত সমূহ তার পরিবারের লোকজনও উপলব্ধি করতে পারবে। উক্ত ব্যাক্তি ঈ
দাহুল আরদ, ২৫শে জিলকদ, ২৫শে জিলক্বদ, জিলকদ মাসের আমল, জিলকদ মাস,
২৫শে জিলক্বদে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর প্রথমাংশ পানি থেকে উত্থিত হয় তারপর ধিরে ধিরে তা বিস্তার লাভ করে। উক্ত দিনের জন্যও রেওয়ায়েত ও আমল বর্ণিত হয়েছে: আমিরুল মুমিনিন থেকে রেওয়ায়েত বর্ণিত হয়েছে যে, ২৫শে জিলক্বদে প্রথমবারের মতো আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত নাযিল হয়
দাহুল আরদ, ২৫শে জিলকদ, ২৫শে জিলক্বদ, জিলকদ মাসের আমল, জিলকদ মাস,
দাহুল আরদ” হচ্ছে জিলকদ মাসের ২৫ তারিখ। আল্লাহ পৃথিবিকে সৃষ্টির পরে এই দিনেই প্রথম মাটি পরিলক্ষিত হয় এবং তা ধিরে ধিরে বর্তমান বিশ্বের এক চতূর্থাংশে রূপলাভ করে। রেওয়ায়েতের বর্ণনামতে পৃথিবির প্রথম যে মাটির অংশটি পরিলক্ষিত হয় তা হচ্ছে বর্তমানে অবস্থিত পবিত্র
শাওয়াল মাসের বিশেষ আমল, শাওয়াল মাস,  ইবাদত, দোয়া, ইস্তেগফার,  ঈদুল ফিতর, ঈদের আমল, রোজার ঈদ, ঈদ, রোজা, ঈদের ছুটি, শাওয়াল মাস, শাওয়াল মাসের আমল,
১লা শাওয়াল: বিভিন্ন হাদিস শরিফে উক্ত তারিখে ইবাদত এবং রাত্রি জাগরণের জন্য গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। উক্ত রাতে কয়েকটি আমল রয়েছে যা সম্পাদন করা উত্তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে যেমন: ১- সূর্যাস্তের পরে গোসল করা। ২- ইবাদত, দোয়া পাঠ, ইস্তেগফার পাঠ করা এবং রাত্রি জা
ঈদুল ফিতর, ঈদের আমল, রোজার ঈদ, ঈদ, রোজা, ঈদের ছুটি, শাওয়াল মাস, শাওয়াল মাসের আমল,
১লা শাওয়াল রাতের আমল বিভিন্ন হাদিস শরিফে উক্ত তারিখে ইবাদত এবং রাত্রি জাগরণের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। উক্ত রাতে কয়েকটি আমল রয়েছে যা সম্পাদন করা উত্তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে যেমন: ১- সূর্যাস্তের পরে গোসল করা। ২- ইবাদত, দোয়া পাঠ, আস্তাগফার পা
ঈদুল ফিতর, ঈদের আমল, রোজার ঈদ, ঈদ, রোজা, ঈদের ছুটি,
ফজরের নামাজের পরে এবং ঈদের নামাজে নিন্মোক্ত তাকবির পাঠ করা হচ্ছে মুস্তাহাব: اَللّهُ اَكْبَرُ اَللّهُ اَكْبَرُ لا اِلهَ اِلاّ اللّهُ وَاللّهُ اَكْبَرُ اَللّهُ اَكْبَرُ وَلِلّهِ الْحَمْدُ اَلْحَمْدُ لِلّهِ عَلى ما هَدينا وَلَهُ الشُّكْرُ على ما اَوْلينا ২
দোয়া, জওশান কাবির, মুনাজাত, জওশান সাগির, জাওশান কাবির, লাইলাতুল কদর, শবে কদর,
اَللّهُمَّ اِنّى‏ اَسْئَلُكَ بِاسْمِكَ، يا اَللَّهُ يا رَحْمنُ، يا رَحيمُ يا كَريمُ، يا مُقيمُ يا عَظيمُ، يا قَديمُ يا عَليمُ، يا حَليمُ يا حَكيمُ، سُبْحانَكَ يا لا اِلهَ اِلاَّ اَنْتَ، الْغَوْثَ الْغَوْثَ، خَلِّصْنا مِنَ النَّارِ يا رَبِّ.
 শবে কদর, লাইলাতুল কদর, শবে কদরের আমল, জওশান কবির, ইমাম আলী, ইবনে মুলজিম, জোওশান কাবীর,
“জোওশান কাবীর” দোয়ার ফযিলত
রমজানুল মোবারক এন্ড্রইড এ্যাপ্স, এন্ড্রইড এ্যাপ্স, রমজানুল মোবারক, লাইলাতুল কদর, রমজানের আমল,  শবে কদর, লাইলাতুল কদর, শবে কদরের আমল, জওশান কবির, ইমাম আলী, ইবনে মুলজিম,
লাইলাতুল ক্বদর এমন একটি রাত যা হাজার রাত অপেক্ষা উত্তম। এ রাতের জন্য যতটা ফজিলত নির্ধারণ করা হয়েছে তা অন্য কোন রাতের জন্য নির্ধারিত হয়নি। এ রাতে ফেরেস্তাগণ ও রুহ (শ্রেষ্ঠ ফেরেস্তা) মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নির্দেশক্রমে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন। আর যা কিছু
 শবে কদর, লাইলাতুল কদর, শবে কদরের আমল, জওশান কবির, ইমাম আলী, ইবনে মুলজিম,
কালের গড্ডালিকা প্রবাহে নিমজ্জিত অধিকাংশ মানুষ আত্মার প্রশান্তির কথা ভুলে গেছে। পার্থিব অর্থ-বৈভবের লালসা, যশ ও খ্যাতির মোহ, নিরবচ্ছিন্ন আরাম-আয়েশের প্রত্যাশা প্রভৃতি হাজারো প্রবঞ্চনা বা কুহকিনী আশার ফাঁদ কেড়ে নিচ্ছে আধুনিক মানুষের জীবনের অতি মূল্যবান সময়
রমজান মাস, রোজা, তারাবিহ, সিয়াম, ইফতারী, সেহেরী, শবে কদর, লাইলাতুল কদর,
আল্লামা বাকের মাজলিসি (রহ.) রমজান মাসের ফযিলত সম্পর্কে “যাদুল মাআদ” গ্রন্থে প্রত্যেক দিনের নাম উল্লেখ করেছেন। বি:দ্র: নিন্মে বর্ণিত প্রত্যেকটি নামাজ দুই রাকাত করে পড়তে হবে। নামাজ সমূহ হচ্ছে নিন্মরূপ:

পৃষ্ঠাসমূহ