عرفان اسلامی
সূরা মারিয়াম পবিত্র কুরআনের ঊনিশতম সূরা। এটি সূরা মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাটিতে বেশ কয়েকজন নবীর প্রসঙ্গ এসেছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন হযরত যাকারিয়্যা, হযরত মারিয়াম, হযরত ইসা, হযরত ইয়াহিয়া, হযরত ইব্রাহিম, হযরত ইসমায়িল এবং ইদ্রিস (আ.)। মজার ব্যাপ
হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর বিশেষ দুরুদ শরিফ اَللّهُمَّ صَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما حَمَلَ وَحْیک وَ بَلَّغَ رِسالاتِک وَصَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما اَحَلَّ حَلالَک وَحَرَّمَ حَرامَک وَعَلَّمَ کتابَک وَصَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما اَقامَ الصَّلوةَ وَ اتَى الزَّکاةَ وَ
সূরা নাহলের ১৭ ও ১৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, أَفَمَنْ يَخْلُقُ كَمَنْ لَا يَخْلُقُ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ (17) وَإِنْ تَعُدُّوا نِعْمَةَ اللَّهِ لَا تُحْصُوهَا إِنَّ اللَّهَ لَغَفُورٌ رَحِيمٌ (18) "যিনি সৃষ্টি করেন, তিনি কি যে সৃষ্টি করে না তার সমতুল্য? তোম
সূরা হাজ্জের ৭২ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- وَإِذَا تُتْلَى عَلَيْهِمْ آَيَاتُنَا بَيِّنَاتٍ تَعْرِفُ فِي وُجُوهِ الَّذِينَ كَفَرُوا الْمُنْكَرَ يَكَادُونَ يَسْطُونَ بِالَّذِينَ يَتْلُونَ عَلَيْهِمْ آَيَاتِنَا قُلْ أَفَأُنَبِّئُكُمْ بِشَرٍّ مِنْ ذَلِ
সূরা বনী ইসরাইলের ৬৮ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- أَفَأَمِنْتُمْ أَنْ يَخْسِفَ بِكُمْ جَانِبَ الْبَرِّ أَوْ يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ حَاصِبًا ثُمَّ لَا تَجِدُوا لَكُمْ وَكِيلًا (68) “তবে কি তোমরা নিশ্চিন্ত রয়েছো যে, তিনি তোমাদের স্থলে কোথাও ভূগর্ভস্থ করবে
দুল ফিতরের নামাজ হচ্ছে ২ রাকাত। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে উত্তম হচ্ছে সুরা আলা-এর তেলাওয়াত করা। অতঃপর ৫টি তাকবির উচ্চারণ করতে হবে এবং প্রত্যেকটি তাকবিরের পরে কুনুত পাঠ করতে হবে।
সূরা ত্বোয়া-হা'র ১৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন বলেছেন: وَلَا تَمُدَّنَّ عَيْنَيْكَ إِلَى مَا مَتَّعْنَا بِهِ أَزْوَاجًا مِنْهُمْ زَهْرَةَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا لِنَفْتِنَهُمْ فِيهِ وَرِزْقُ رَبِّكَ خَيْرٌ وَأَبْقَى (131) “(হে রাসূল) আমি অবিশ
সূরা হজ্জের ৩৫ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- الَّذِينَ إِذَا ذُكِرَ اللَّهُ وَجِلَتْ قُلُوبُهُمْ وَالصَّابِرِينَ عَلَى مَا أَصَابَهُمْ وَالْمُقِيمِي الصَّلَاةِ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنْفِقُونَ (35) “যাদের অন্তর আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে ভীত হয় এবং
প্রত্যেক বছরের ন্যায় এ বছরও প্রতি শহরের মসজিদ ও বাড়ি ঘরের ছাদের উপরে ইয়া আবা আব্দিল্লাহিল হুসাইন (আ.) এবং ইয়া আবাল ফাযল (আ.) ইত্যাদি লিখিত আযাদারির কালো পতাকা লাগানো হয়েছে। আর বাজারের আযাদারির সরঞ্জাম বিক্রেতার দোকানগুলোতেও কালো জামা, নাওহা ও শোকগাথা
সূরা ত্বোয়া-হা'র ১১৫ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- وَلَقَدْ عَهِدْنَا إِلَى آَدَمَ مِنْ قَبْلُ فَنَسِيَ وَلَمْ نَجِدْ لَهُ عَزْمًا (115) "আমি এর আগে আদমের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলাম (যাতে সে শয়তানের ধোঁকায় না পড়ে) কিন্তু সে তা ভুলে যায়। তাকে
কোনো কোনো সময় দোয়া কবুল হয় না। কেননা দোয়াকারী এমন কিছু চান যা তার জন্যে আদৌ কল্যাণকর নয়। অনেক সময় দোয়াকারী নিজেই অনুধাবন করেন যে, তিনি দোয়ার মাধ্যমে যা প্রার্থনা করেছিলেন তা ভুল ছিল। 'যেমন: কোনো অসুস্থ ব্যক্তি অথবা ছোট শিশু এমন কোনো খাদ্যের আবেদন করে
আরেফে কামেল মির্যা জাওয়াদ মালেকি তাবরেযি তার আল মুরাকেবাত গ্রন্থে জিলহজ মাসের ফযিলত সম্পর্কে বলেছেন যে, রজমান মাসে যেরুপ ফযিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে অনুরূপভাবে উক্ত মাসের ক্ষেত্রেও বর্ণিত হয়েছে।
أَلسَّلامُ عَلى ادَمَ صِفْوَهِ اللهِ مِنْ خَلیقَتِهِ، أَلسَّلامُ عَلى شَیْث وَلِىِّ اللهِ وَ خِیَرَتِهِ، أَلسَّلامُ عَلى إِدْریسَ الْقــآئِمِ للهِ بِحُـجَّتِهِ، أَلسَّلامُ عَلى نُوح الْمُجابِ فی دَعْوَتِهِ،