عرفان اسلامی
২০শে সফর হচ্ছে ইমাম হুসাইন (আ.) এর চল্লিশার দিন। উক্ত তারিখে ইমাম হুসাইন (আ.) এর অবশিষ্ট পরিবার পারিজনরা এবং মদিনা থেকে রাসুল (সা.) এর সাহাবি জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনসারি (রা.) উক্ত তারিখে কারবালায় উপস্থিত হন। উক্ত তারিখে ইমাম হুসাইন (আ.) এর যিয়ারত করা মু
সফর মাসটি হচ্ছে আরবি বছরের দ্বিতিয় মাস। যেহেতু মহরম মাসটিকে জাহেলিয়াতের যুগে পবিত্র মাস বলে মনে করা হতো সেহেতু আরবের জাহেলি যুগের লোকেরা উক্ত মাসে যুদ্ধ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতো। কিন্তু সফর মাস আগমেণের সাথে সাথে তারা যুদ্ধের উদ্দেশ্যে নিজেদের ঘর থেকে যু
মহরম মাসের দশ তারিখকে বলা হয় ‘আশুরা।’ কারণ, আরবি ‘আশারা’ থেকে এর উৎকলণ। যার অর্থ হচ্ছে দশ। তাই এ মাসের দশ তারিখকে পবিত্র আশুরা বলে অবহিত করা হয়। যুগে যুগে আশুরার এই দিবসে মুসলমানরা ইমাম হুসাইন (আ.)এর কষ্টের কথাকে স্মরণ, দোয়া ও মিলাদ মাফলির আয়োজনের মাধ্যমে
আশুরার দিনে ইমাম হুসাইন (আ.)এর কয়েকটি যিয়ারত বর্ণিত হয়েছে। তন্মধ্যে দুইটি এখানে উল্লেখ করা হলো। প্রথম যিয়ারত: শেইখ আবু জাফর তুসি (রহ.) উক্ত যিয়ারতটি ইমাম মোহাম্মাদ বাকের (আ.) থেকে বর্ণনা করেছেন।
মহরম মাসটি হচ্ছে আরবি বর্ষের প্রথম মাস। উক্ত মাসটিতে আহলে বাইত (আ.) দেরকে কারবালার মরুপ্রান্তরে মর্মান্তিকভাবে শহিদ করা হয়। ১লা মহরমের রাত্রির আমল
বিভিন্ন মুস্তাহাব নামাজের বিভিন্ন মর্যাদা রয়েছে। তবে এর মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বোৎকৃষ্ট নামাজ হচ্ছে তাহাজ্জুদের নামাজ। তাহাজ্জুদের নামাজ নবী করিম (সা.)-এর ওপর ওয়াজিব ছিল। উম্মতের ওপর এটি ওয়াজিব না হলেও সব মুস্তাহাব নামাজের মধ্যে এটিই উত্তম। তাহাজ্জুদ অর্থ
“পৃথিবীর বুকে উদ্ধতভাবে বিচরণ কর না। কারণ তুমি তো কখনও পদভারে ভূপৃষ্ঠ বিদীর্ণ করতে পারবে না এবং উচ্চতায় কখনও পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না।” (১৭:৩৭) “এগুলোর মধ্য যেগুলো মন্দ,তোমার প্রভুর দৃষ্টিতে সেগুলো ঘৃণ্য।” (১৭:৩৮)
দোয়া প্রার্থিরা যখনি দলীয় ভাবে দোয়া করতে বসে এক সাথে আন্তরিক বিনীত প্রার্থনা পদক্ষেপ নিবে এবং আল্লাহ্র দরবারে ক্রন্দন ও মিনতি করবে এবং সকলে উনার দরবারে হাত তুলবে, অবশ্যই তাদের দোয়া তাড়া তাড়ী কবুল হবে ; কেননা দোয়া কারীদের গোষ্ঠীর মধ্যে, বিনা সন্দহে
সূরা ত্বোয়া-হা’র ৭৭ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- وَلَقَدْ أَوْحَيْنَا إِلَى مُوسَى أَنْ أَسْرِ بِعِبَادِي فَاضْرِبْ لَهُمْ طَرِيقًا فِي الْبَحْرِ يَبَسًا لَا تَخَافُ دَرَكًا وَلَا تَخْشَى (77) “আমি মুসার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছিলাম এই মর্মে যে, আমার বা
'তওবা' শব্দটির সাথে কম-বেশী সবাই পরিচিত। তওবা শব্দের আভিধানিক অর্থ- ফিরে আসা। ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায়, যে সকল কথা ও কাজ মানুষকে আল্লাহর নৈকট্য থেকে দূরে সরিয়ে দেয় তা থেকে ফিরে এসে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করাকে তওবা বলে। তওবা করার জন্য কয়েকটি শর্ত মানতে হয়