عرفان اسلامی
১ম রমজানের দোয়া اليوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِيامي فيهِ صِيامَ الصّائِمينَ، وَقِيامي فيهِ قيامَ الْقائِمينَ، وَنَبِّهْني فيهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلينَ، وَهَبْ لى جُرْمي فيهِ يا اِلـهَ الْعالَمينَ، وَاعْفُ عَنّي يا عافِياً عَنْ الْمجْرِمينَ . হে
রমযান رمضان রমদ্বান, হল ইসলামিক বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে নবম মাস, যে মাসে বিশ্বব্যাপী মুসলিমগণ ইসলামিক উপবাস রোজা পালন করে থাকে। রমজান মাস চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে ২৯ অথবা ত্রিশ দিনে হয়ে থাকে যা নির্ভরযোগ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত।এ মাসে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়
পবিত্র রমজান মাসের কিছু সাধারণ আমল রয়েছে যা হচ্ছে নিন্মরূপ: যে আমল সমূহ প্রত্যেকটি দিন ও রাতের জন্য প্রজয্যে যেমন: দোয়া-এ-হাজ্ব প্রত্যেক মাগরিবের নামাজের পরে পড়া উত্তম।
রমজান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন। আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :— قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ (يونس: 58) বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ
ইমাম বাকের (আ.) বলেছেন: ইসলামের ভিত্তি হচ্ছে পাঁচটি নামাজ, জাকাত, হজ, রোজা এবং বেলায়াত। (ফুরুয়ে কাফি, খন্ড ৪, পৃষ্ঠা ৬২, হাদিস নং ১ )
হিজরী চন্দ্র বর্ষের অষ্টম মাস হলো ‘শাবান’। এই মাসটি বিশেষ মর্যাদা ও ফজিলতপূর্ণ। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই মাসে সবচেয়ে বেশী মুস্তাহাব নামাজ, ইবাদত এবং রোজা রাখতেন। এই শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত অর্থাৎ ১৫ তারিখের রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফার্
১৫ই শাবান’এর রাত হচ্ছে খুবই মহিমান্বিত এবং ইবাদতের একটি রজনী। ইমাম জাফর সাদিক্ব (আ.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেছেন: ইমাম মোহাম্মাদ বাকের (আ.) কে ১৫ই শাবান’এর রাতের ফযিলত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন: লাইলাতুল কদরের পরে ফযিলতপূর্ণ রাত হচ্ছে লাইলা
শবে বরাত যে ফযিলত সম্পন্ন, তা প্রমাণিত করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে ভাবগাম্ভির্যসহ গভীর দৃষ্টি রাখার অনুরোধ রাখছি, যথা: নবী(সা.)-এর কোন এক স্ত্রী ১৫ শা’বানের রাতে তাঁর অবস্থার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন: সে রাতে নবী(সা.) আমার কাছে ছিলেন। হঠাৎ তাঁর অনুপস্থ
হযরত আলী বিন আবু তালীব রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-যখন শাবান মাসের অর্ধেকের রজনী আসে [শবে বরাত] তখন তোমরা রাতে নামায পড়, আর দিনের বেলা রোযা রাখ। নিশ্চয় আল্লাহ এ রাতে সূর্য ডুবার সাথে সাথে পৃথিবীর আসমানে এসে বলেন-কোন গোনাহ ক্ষমাপ্রার্থী আছে ক
আমাদের ঐ সকল শিয়ারা সৌভাগ্যবান যারা ইমাম মাহদী (আ.) -এর অদৃশ্য কালে আমাদের ইমামতের প্রতি অবিচল থাকবে এবং আমাদের বন্ধুদেরকে ভালবাসবে আর আমাদের শত্রুদের সাথে শত্রুতা পোষণ করবে। আল্লাহর শপথ! তারা কিয়ামতের দিন আমাদের সাথেই থাকবে।
১৫ই রজব দিনে কেউ যদি “আমলে উম্মে দাউদ” সম্পাদন করতে চাই তাহলে তাকে ১৩, ১৪ এবং ১৫ তারিখে রোজা রাখতে হবে। যোহরের সময়ের পূর্বে গোসল করতে হবে। যোহর ও আসরের নামাজের পরে কারো সাথে কথা না বলে, কিবলামুখী অবস্থায় বসে সুরা ফাতিহা ১০০ বার, সুরা ইখলাস ১০০ বার, আয়াতুল
১ম রমজানের দোয়া اليوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِيامي فيهِ صِيامَ الصّائِمينَ، وَقِيامي فيهِ قيامَ الْقائِمينَ، وَنَبِّهْني فيهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلينَ، وَهَبْ لى جُرْمي فيهِ يا اِلـهَ الْعالَمينَ، وَاعْفُ عَنّي يا عافِياً عَنْ الُْمجْرِمينَ . হে
১৩ই রজবের আমল রজব, শাবান এবং রমজান মাসের ১৩ তারিখকে “আইয়ামে বিয” বলা হয়ে থাকে। উক্ত তারিখের রাতে ২ রাকাত নামাজ পড়তে হবে। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে সুরা ইয়াসীন, মুলক এবং ইখলাস পাঠ করতে হবে। দ্বিতীয় রাকাতটিও অনুরূপভাবে পড়তে হবে।
ইমাম আলী (আঃ) এর চিন্তাদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গি সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক গ্রন্থ নাহজুল বালাগা বিশ্লেষণমূলক ধারাবাহিক আসর মালঞ্চে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। এ আসরে আমরা আপনাদের নিয়ে যাবো নাহজুল বালাগার সুগন্ধি উদ্যানে। সেখানে বিচিত্র ফুলের ঘ্রাণে ভরে যাবে আপনার হৃদয়মন। মুগ
দুনিয়াতেই জালেমদের কঠিন শাস্তি সম্পর্কে আগের আয়াতে বর্ণনা করা হয়েছে। আর এ আয়াতে জালেমদের এই ভুল ধারণা তুলে ধরা হয়েছে যে, তারা মনে করে আল্লাহ আকাশ ও পৃথিবী এতদুভয়ের মধ্যে যা আছে, তা ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করেছেন। এর পেছনে আল্লাহর মহত বা বড় কোনো উদ্দেশ্
শেষ নবীর আগমনের বহু আগে একদল লোক তাদের ধর্ম ও বিশ্বাসকে রক্ষার উদ্দেশ্যে পাহাড়ের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় তারা গভীর ঘুমে অচেতন হয়ে পড়েন। তাদের কানে কোনো শব্দ যায়নি বলে তাদের ঘুম ভাঙেনি। এ আয়াতে বলা হচ্ছে, ঘুমন্ত এসব ঈমানদার ব্যক
হজরত মুসা ইবনে জাফর (আ.) হতে বর্ণিত হয়েছে, যে ব্যক্তি পবিত্র রজব মাসে একদিন রোজা রাখে,সে ব্যাক্তি এক বছর জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা পায় এবং যে ব্যক্তি তিনদিন রোজা রাখে তার উপর বেহেশত ওয়াজিব হয়ে যায়। তিনি আরো বলেছেন : রজব বেহেশতের একটি ঝর্ণাধারার নাম
এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলছেন, শয়তানদের ষড়যন্ত্র ও প্ররোচনা যুগে যুগে তথা সব যুগেই ছিল। এই শয়তানদের বেশিরভাগই হল মানুষ। তারা ওহি বা কুরআনের বাণীর প্রতি মুমিনদের বিশ্বাসকে দুর্বল করতে চেয়েছে এবং চেয়েছে নবী-রাসূলদের কর্মসূচীকে দুর্বল করতে। খোদায়ী ধর্মগু
নম্রতা ও বিনয় মানুষকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে এবং তাকে মহান আল্লাহর খালেস বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে। তাকে তার অবাধ্যতা ও গোনাহের জন্যমহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করে এবং তাকে তওবা করতে উৎসাহ যোগায়। গোনাহগারের জন্য অপরিহার্য যে, নিজেকে মহান আল্লাহ