قرآن
আনুগত্যের ক্ষেত্রে আমাদেরকে ফকিহর নির্দেশকে পালন করতে হবে। কেননা ফকিহ কোরআন ও হাদিস মন্থন করে আহকাম বর্ণনা করে থাকেন।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।
সুরা এখলাস তিন বার পাঠ করলে এক খতমের সমপরিমাণ সওয়াব। সুরা এখলাসে তাওহিদকে উত্তমরূপে বর্ণনা করা হয়েছে।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।
নবিগণ মানুষের হেদায়াতের জন্য আগমন করেছেন। তাঁরা যাকিছু করেন তার সবকিছুই মানুষের মঙ্গলের জন্য।
মোজেজা নবিগণ ব্যতিত অন্য কেউ দেখাতে পারে না, কিন্তু যাদু সাধারণ ব্যক্তিও শিখতে পারে। মোজেজা শিক্ষার উপযোগি নয় কিন্তু যাদু শিক্ষার উযোগি।
আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন শুধু তিনিই শাফাআত করতে পারবেন। কিয়ামতের দিন মুক্তি পাওয়ার জন্য পূর্ণবান হতে হবে। কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার ইমামসহ ডাকা হবে। শাফাআত পাওয়ার জন্য ইমান ও সৎকর্মের অধিকারী হতে হবে। শাফাআত পাওয়ার জন্য নবির সুন্নাতের অনুস্বরণ
মানব জীবণে ওহির গুরুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ আল্লাহর সৃষ্টি, সুতরাং তিনিই ভাল জানেন যে মানুষের জন্য কি কল্যাণকর।
তাকিয়্যার মাধ্যমে মোমিন ব্যক্তি তার প্রাণ বাঁচাতে পারে। যেখানে ইমানের বিষয়টি প্রকাশ করলে জান, মাল ও সম্মান নাশের ভয় রয়েছে সেখানে ইমান গোপন রাখতে হবে।
মুসলমানরা পরস্পর ভাই। রাসুল (সাঃ) ও তাঁর সাহাবাগণ আমাদেরকে বাস্তবভাবে এ বিষয়টি শিক্ষা দিয়েছেন।
খাতামুল আম্বিয়া হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পর আর কোন নবি আগমন করবেন না। তিনিই সর্বশেষ নবি। তাঁর শরিয়াত কিয়ামত পর্যন্ত বলবত থাকবে।
পবিত্র কোরআনে মোমিনদের ক্ষেত্রে যে সমস্ত বৈশিষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে তার কিছু অংশ এখানে আলোকপাত করা হয়েছে।