شهداء و علماء و اولیاء الهی
হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মর্যাদা পৃথিবীর সকল মানুষের উর্ধে। মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর প্রতি দরূদ প্রেরণ করেন এবং ঈমানদারগণকেও তাঁর প্রতি দরূদ প্রেরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। রাসুল (সা.) ইন্তিকালের পর সাকিফায় খলিফা নির্ধারণের জন্য সাহাবাগণ একত্রিত হন।
আলেমগণকে আত্মসংযমী হতে হবে এবং বাড়াবাড়ি হতে দূরে থাকতে হবে। বেশি বেশি আধ্যাত্মিক চর্চা করতে হবে। সমাজে এখতেলাফ সৃষ্টি হতে বিরত থাকতে হবে।
কিয়ামতের দিন মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর উম্মতকে নিজ হাতে পানি পান করাবেন। সে দিন যে ব্যক্তি হাউজে কাউসারের পানি পান করবেন তাকে আর কখনো পিপাসা লাগবে না।
হজরত মারিয়াম (আঃ) এমনভাবে এবাদত করতেন যে আল্লাহর মহব্বত ব্যাতিত তাঁর অন্তরে আর কাউরো স্থান ছিল না। তিনি আল্লাহর নিকট এমন মাকাম অর্জন করেছিলেন যে বেহেশত হতে তাঁর জন্য খাবার আসত ।
হযরত যয়নাব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি হযরত আলী ও ফাতেমা (আঃ) এর নিকট হতে আধ্যাত্মিক পন্থায় জ্ঞান অর্জন করেছেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে তাঁর বোন জয়নবও কারবালায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন যে কারবালায় এজিদী বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) ও তাঁর সাথীগণের ওপর কিভাবে জুলুম করেছে।
হজরত লোকমান তাঁর সন্তানকে যে নসিহত করেছেন তা পবিত্র কোরআনে উল্লেখ করা হয়েছে এবং তাঁর নামে একটি সুরা অবতীর্ণ করা হয়েছে।
আলেমগণকে আত্মসংযমী হতে হবে এবং বাড়াবাড়ি হতে দূরে থাকতে হবে। বেশি বেশি আধ্যাত্মিক চর্চা করতে হবে। সমাজে এখতেলাফ সৃষ্টি হতে বিরত থাকতে হবে।
১-রাসুল (সা.) হুজর বিন উদায়কে তার শাহাদতের খবরও দেন। ২-হুজর বিন উদায় ছিলেন আলী (আ.) এর একনিষ্ঠ সাহাবী। ৩-আলী (আ.) ছিলেন রাসুল (সা.) এর নাফস। ৪-মুসলমানেরা হুজরের শাহাদতের জন্য মাবিয়াকে দোষি করে।
১-রাসুল (সা.) হুজর বিন উদায়কে তার শাহাদতের খবরও দেন। ২-হুজর বিন উদায় ছিলেন আলী (আ.) এর একনিষ্ঠ সাহাবী। ৩-আলী (আ.) ছিলেন রাসুল (সা.) এর নাফস। ৪-মুসলমানেরা হুজরের শাহাদতের জন্য মাবিয়াকে দোষি করে।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর বোন হজরত জয়নাব (সা.) উপস্থিত ছিলেন। তিনি কারবালার ঘটনার পর কাফেলাকে সব ধবণের সহযোগিতা করেন।
হজরত আলি আকবর (আঃ) বেহেশতের নেতা হজরত ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সন্তান ছিলেন। তাঁর আকৃতি ছিল মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর ন্যায়। তিনি কারবালার মাঠে এজিদী বাহিনীর হাতে শহিদ হন।
হজরত আলী (আঃ) সর্বপ্রশম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি রাসুল (আঃ) এর ওয়াসী। তিনি ইসলামের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ ছিলেন। তিনি হিজরতের রাতে রাসুলের বিছানায় ঘুমিয়ে ছিলেন।