امام سجاد ع
ইমাম জয়নুল আবেদিন (আ.) কারবালার ময়দানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি কারবালার পর বিভিন্নভাবে কারবালার ঘটনা বর্ণনা করেছেন।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
১-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ তোমরা দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অন্বেষণ কর। ২-হজরত ঈসা (আ.) আল্লাহর সৃষ্টির প্রশংসা করেছেন। ৩- জ্ঞান অর্জনের অনেক পন্থা রয়েছে। ৪- অর্জিত জ্ঞানের উপরে আমল করা উচিত।
কারবালায় ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) উপস্থিত ছিলেন। তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন যে কিভাবে সকলকে শহিদ করা হয়েছে। অসুস্থ ইমাম জয়নুল আবেদীনে প্রতি এজিদি বাহিনী অত্যন্ত নির্যাতন করে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) ও তাঁর সাথীদেরকে শহিদ করার পর ইমাম সাজ্জাদ (আ.) কে বন্দি করে কুফায় আনা হলে সেখানে উপস্থিত লোকদেরকে সম্বোধন করে ইমাম এ খুৎবা প্রদান করেন।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে। ইমাম সজ্জাদ (আঃ) সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
ইমম সাজ্জাদ (আঃ) হতে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আমরা এখানে তাঁর একটি হাদিস বর্ণনা করলাম। এ হাদিসে আমাদেরকে শিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম সাজ্জাদ (আ.) পবিত্র আহলে বাইতের চতুর্থ ইমাম ছিলেন। তিনি হচ্ছেন ইমাম হোসাইন (আ.)-এর সন্তান। তিনি কারবালার যুদ্ধে উপস্থিত ছিলেন কিন্তু অসুস্থ থাকার কারণে যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে পারেননি। তিনি কারলার হৃদয় বিদারক ঘটনার বর্ণনাকারী।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।