قرآن
আমরা প্রত্যেকটি কাজ এখলাস সহকারে করব। প্রত্যে ব্যক্তিকে তার এখলাস অনুযায়ী প্রতিদান দান করা হবে। আর রোজা হচ্ছে এখলাসের প্রমাণ। যে ব্যক্তি রোজা রাখে তার এখলাস রয়েছে। কেননা রোজা দেখানোর মত কোন এবাদত নয়।
ইমান ও সৎকর্ম সর্বদা একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। ইমান ব্যতিত সৎকর্মেরর কোন মূল্য পাওয়া যাবে না। অপরদিকে সৎকর্ম বীহিন আমল ফল বীহিন বৃক্ষের ন্যায়।
আমরা সর্বদা মুক্তির পথে চলব। মুক্তির পথ হচ্ছে সরল পথ। এ পথে কোন বক্রতা নেই। আমাদেরকে রাসুল ও কোরআনের পথে চলতে হবে।
রমজান মাস কোরআনের মাস। এ মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসকে কোরআনের বসন্তকাল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ মাসে কোরআনের এক আয়াত তেলাওয়াত করলে অন্য মাসে এক খতমের সমপরিমান সওয়াব দান করা হয়ে থাকে।
শয়তান আল্লাহর দরবার হতে বিতাড়িত হওয়ার পর প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছে যে মানুষকে বিপথগামী করবে। সুতরাং শয়তান সর্বদা বিভিন্ন পন্থায় মানুষকে ধোকা দেয়ার জন্য চেষ্টা করে থাকে।
পবিত্র কোরআন মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর নবুওয়াতের চিরন্তন মোজেজা। আল্লাহর তরফ হতে পেরিত মোজেজার প্রতি কেউ হস্তক্ষেপ করার ক্ষমতা রাখে না।
মৃত্যুর অর্থ নিঃশেষ হয়ে যাওয়া নয়; বরং মৃত্যুর অর্থ হচ্ছে স্থানান্তর হওয়া। স্থানান্তর হওয়ার পর আর মৃত্যু হবে না। বিধায় মৃত্যুর মাধ্যমে মানুষ অমরত্ব লাভ করে।
(১) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল। (২) নবীদের সীরাতে তাওয়াক্কুল। (৩) আম্বিয়াদের সীরাতে তাওয়াক্কুল। (৪) তাওয়াক্কুলের সুফল। (৫) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল করে রুজির সন্ধান করা। (৬) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল করলে ইহকাল অথবা পরকালে তার ফল পরিলক্ষিত হয়।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
সুরা বাকারায় রাজআত সম্পর্কিত বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে। বাকারা শব্দের অর্থ হচ্ছে গাভী। বণি ইসরাইলে কোন ব্যক্তিকে কেউ হত্যা করে রেখে চলে গেলে হজরত মুসা (আ.) নির্দেশ দেন যে একটি গভী যজেহ করে তার মাংস দ্বারা ঐ মৃত ব্যক্তিকে আঘাত করলে ঐ মৃত ব্যক্তি জীবিত হয়ে ব
আল্লাহ তায়ালা শবে কদরকে কেন্দ্র করে একটি সুরা অবতীর্ণ করেছেন। শবে কদর হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। এ রাতে এক রাকআত নামাজ আদায় করার অর্থ হচ্ছে হাজার রাকআতের অধিক নামাজ পড়া।
ইমামগণ মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁরা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হয়েছেন। নবুওয়াতের পর ইমামতের ধারা চালু হয়েছে। সর্বপ্রথম ইমাম হচ্ছেন হজরত আলি (আ.) এবং সর্বশেষ ইমাম হচ্ছে হজরত মেহদি (আ.)।
তাওহীদ ও শিরক সম্পর্কে আমাদের সঠিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন।এ জিবিষয়টি হচ্ছে আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়। সুতরাং আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়ে প্রত্যেক ব্যক্তিকে অধ্যায়ন করতে হবে ও জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
তওবার রাস্তা সর্বদা সকলের জন্য খোলা রয়েছে। আমরা মানুষ কোন কোন ক্ষেত্রে আমাদের ভুল হতে পারে। ভুল বুঝতে পারার সাথে সাথে আমাদের তওবা করা উচিত।
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার ইমামসহ আহবান করা হবে। সুতরাং এ দুনিয়াতে ইমামকে চেনা এবং তাঁর আনুগত্য করা একান্ত জরুরী। আর যে ইমাম হবেন তাঁকে অবশ্য মাসুম বা নিষ্পাপ হতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা মানব জাতিকে সৃষ্টি করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টিকে ফেরেশতাদের নিকট উস্থাপন করলে ফেরেশতারা মানব জাতিকে সৃষ্টি করতে নিষেধ করেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা যেহেতু সব কিছু জানেন তাই তিনি আদম (আ.) কে সৃষ্টি করলেন।
শুধুমাত্র শেষ নবির উম্মতের জন্যই রোজা ফরজ করা হয়নি বরং অতীতের সকল উম্মতের জন্যই রোজা ফরজ করা হয়েছিল। রোজা এসেছে আমাদেরকে আত্মসংযমী করার জন্য।
পবিত্র কোরআন আমাদের হেদায়াতের জন্য আল্লাহ তায়ালা প্রেরণ করেছেন। এ আসমানী গ্রন্থ অধ্যায়ন করা ও অনুধাবন করা একান্ত প্রয়োজন। এ পবিত্র গ্রন্থ মানুষের হৃদয়কে আলোকিত করে।