قرآن
হুদ (আ.) এর জাতিরা সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ তৈরী করত। হুদ (আ.) তার জাতিকে তৌহিদের দিকে আহবান করেন। কিন্তু তার অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ার কারণে অহংকারে পতিত হয়।
মানুষের যেমন শারিরিক সুস্থতার প্রয়োজন আছে তেমনিভাবে আত্মিক সুস্থতারও প্রয়োজন আছে। দেহের প্রয়োজন বস্তুগত খাবার আর আত্মার প্রয়োজন হচ্ছে এবাদত ও আল্লাহর জিকির।
নবিগণ ক্রন্দন করেছেন। চোখের পানি মোমিনের আলামত। চোখের পানি মানুষের অন্তরকে নরম করে। মোমিনে চোখের পানি আল্লাহর নিকট প্রিয়।
ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট। পবিত্র কোরআনে ধৈর্যের বিষয়ে বেশ কিছু আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে। ধৈর্ষ মানুষকে মর্যাদাশীল করে।
পিতা মাতার জন্য সবসময় দোয়া করতে হবে। পিতা মাতর খেদমত উত্তম আমলের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহর পরই পিতা মাতার আনুগত্য করতে হবে।
হজরত ইউসুফ (আ.) স্বপ্নে দেখেন যে চাঁদ ও সূর্যসহ ১১টি তারকা তাকে সিজদা করছে। হযরত ইয়াকুব তাঁর সন্তানকে হারিয়ে অনেক ক্রন্দন করেন। সর্বাবস্থায় আমাদেরকে আল্লাহর নিকট দোয়া করতে হবে।
১-শিয়ারা কোরআন বিকৃতিতে বিশ্বাসি না। ২-হেদায়াতের পথ হচ্ছে কোরআন ও আহলে বাইত (আঃ)। ৩-ওয়াহাবীরা কবর যিয়ারতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
১-মিথ্যা বলা। ২- তাদের বাহ্যিকতা খুব সুন্দর। ৩-ইমানকে নিজের স্বার্থে ব্যাবহার করা। ৪- অহংকারী হওয়া।
অপচয়ের মাধ্যমে দরিদ্যতা আসে। অপচয়কারী শান্তি পায় না। ফেরাউন হচ্ছে অপচয়কারীর নমুনা। প্রত্যেক নেয়ামতকে সঠিকভাবে ব্যাবহার করতে হবে।
• মোনাফেকরা মিথ্যা বলে। • তারা সত্য দেখেও গ্রহণ করে না। • তারা অন্যদের ক্ষেত্রে কটু ধারণা রাখে।
আল্লাহর বিধান পালন করতে হবে। বিনয়ী অবস্থায় নামাজ আদায় করা। জান ও মাল আল্লাহর রাস্তায় ব্যায় করা।
মানুষের দুটি দিক রয়েছে শরীর ও আত্মা। মানুষের মারা যাবার পর শরীর নিঃশেষ হয়ে যায় কিন্তু আত্মা বাকি থাকে। গুনাহের প্রভাবে জীবন কষ্টকর হয়।
• হজরত লুত (আ.) এর জাতী যে গুনাহের কাজ করত, পূর্বে তার কোন নজির ছিল না। • আল্লাহ তায়ালা হজরত লুত (আ.) এর স্ত্রী ব্যাতিত তাঁর পরিবারের সকলকে মুক্তি দেন। • আল্লাহর নিকট তাকওয়াবান ব্যাক্তি প্রিয়।
হজরত মুসা (আ.) তুয়া উপত্যকায় রেসালাত প্রাপ্ত হন। তিনি ফেরাউনের সাথে মোকাবিলা করার জন্য মোজেযা প্রাপ্ত হন। মেয়েদের বড় সম্পদ হচ্ছে হায়া বা লজ্জা।
আত্মসংযমী হতে হবে। মৃত্যু আসার পূর্বে তওবা করতে হবে। তওবার মাধ্যমে হেদায়াত পাওয়া যায়। তওবার মাধ্যমে গোনাহ নেকিতে পরিণত হয়।
হজরত মুসা (আ.) মাদায়েদ হতে পুনরায় মিসরে ফিরে আসেন। মিসরে আসার সময় তিনি রেসালাত প্রাপ্ত হন। মুসা (আ.) এর মোজেযা ছিল লাঠি ও তার শুভ্র হাত। মহানবীর ওয়াসি ছিলেন হজরত আলী (আ.)।
নামাজ হচ্ছে আল্লাহর শোকর গোজারির উত্তম পন্থা। যার ঈমান যত শক্তিশালী তার নিকট মুসিবত তত ছোট। ইসলাম প্রচারে মহিলারাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
আল্লাহর ওলিগণ শুধু তাঁকেই ভয় পান। আল্লাহর কাছে কোন কিছুর অভাব নেই। শুধুমাত্র আল্রাহর নিকটেই আসা রাখতে হবে। আল্লাহ ব্যাতিত কাউকে ভয় করা উচিত নয়।
আল্লাহর নুরের মাধ্যমে সারা পৃথিবী পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি সৃষ্টি তাঁর নুর হতে প্রতিটি মুহুর্তে অস্তিত্ব গ্রহণ করছে।