سایر
আমরা ইমাম হোসাইন (আ.) ও তাঁর সাথীদের চল্লিশা উপলক্ষে সমবেদনা জানাচ্ছি।
হজরত আদম (আঃ) হতে শুরু করে সর্বশেষ নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) পর্যন্ত ১২৪০০০ পয়গম্বর আগমন করেছেন। তঁদের মধ্যে হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল।
সাহাবাগণ অত্যন্ত ত্যাগ স্বীকার করে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ)কে সহযোগিতা করেছেন। তাদের ত্যাগের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
সাহাবাগণ অত্যন্ত ত্যাগ স্বীকার করে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ)কে সহযোগিতা করেছেন। তাদের ত্যাগের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
আল্লাহ তায়ালা মানুষেল জীবন বিধান হিসেবে আসমানী কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এবং নবি প্রেরণ করেছেন। আল্লাহ প্রেরিত দ্বিনই মানুষকে শান্তি দিতে পারে।
বিবেকবান লোকরা অতীত হতে শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। অতীতের লোকরা যে ভুল করেছে সে ভুল করা কখনোই ঠিক হবে না।
১-গাদ্বীরে খুমের অপর একটি নাম হচ্ছে রাবেগ। ২-রাসুল (সা.) তার উম্মতের জন্য দুইটি মুল্যবান বস্তু রেখে গেছেন কোরআন ও আহলে বাইত। ৩-কোরআন ও আহলে বাইত কখনও একে অপর থেকে পৃথক হবে না। ৪-রাসুল (সা.) নিজের পরে আলী (আ.) কি উম্মতের জন্য খলিফা নির্বাচন করে গেছেন।
হাজিগণ হজ্জে গমন করে এহরাম পরিধান করে। এহরাম পরিধান করা অবস্থায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। কাবা শরিফের এলাকায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। হজ্জে গমনের মাধ্যমে মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে জীবন যাবন করতে শিখে।
আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদেরকে পরকালে বেহেশত দান করবেন। সে বেহেশতে অফুরন্ত নিয়ামত থাকবে। বেহেশতের নিয়ামতের বর্ণনা পুরোপুরিভাবে বর্ণনা করা সম্ভব নয়।
হাজিগণ হজ্জে গমন করে এহরাম পরিধান করে। এহরাম পরিধান করা অবস্থায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। কাবা শরিফের এলাকায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। হজ্জে গমনের মাধ্যমে মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে জীবন যাবন করতে শিখে।
মিনাতে হজরত ইব্রাহিম (আঃ) কুরাবানী করতে গিয়েছিলেন। আল্লাহ তায়ালা তার কুরাবনীর পরিবর্তে মিশাল কুরবানী প্রদান করেন। আর সে কুরবানী হচ্ছে কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর কুরবানী।
হজ্জ ফরজ হওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। যদি সে সব শর্ত পুরণ হয় তাহলে সে ব্যক্তির ওপর এক বার হজ্জে গমন করা ফরজ। হজ্জ এমনই এক এবাদত যে এক তা আনজাম দিলে সারা জীবন তার প্রভাব বিদ্যমান থাকে।
১-রাসুল (সা.) বিদায় হজ্জে ১০০টি উট সাথে নিয়ে যান। ২-বিদায় হজ্জে রাসুল (সা.) আবু দুজানাকে তাঁর স্থলাভিসিক্ত করে মদীনাতে রেখে যান। ৩-উম্মুল মুমিনিনরা বিদায় হজ্জে উপস্থিত ছিল। ৪-রাসুল (সা.) এর সাথে ১ লক্ষ ২৪ হাজার হাজী হজ্জে অংশগ্রহণ করেন।
ইমাম খোমেনী (রহ.) আধ্যত্মিকতার তিনটি স্তর অতিক্রম করে চতুর্থ স্তরে উন্নিত হয়েছিলেন বলেই তার সব প্রগ্রাম বাস্তবায়ন হয়েছিল। তিনি কোন সাধারণ বিপ্লব সাধন করেননি বরং রাজতন্ত্রকে ইসলামী প্রজাতন্ত্রে পরিণত করেছেন।