حضرت زهرا س
হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। তিনি নিষ্পাপ বা মাসুম। তিনি বেহেশতী মহিলাদের সরদার। তাঁর দুই সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আঃ) বেহেশতী যুবকদের সরদার।
ফাতেমা (আ.) হচ্ছেন সত্যের মাপকাঠি। তিনি বেহেশতি ব্যক্তি, রাসুলে আকরাম (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা বেহেশতের নারীদের সরদার। তিনি আরো বলেছেনঃ ফাতেমা আমার দেহের অংশ।
হজরত ফাতেমা জাহরা (আ.) মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মেয়ে। তিনি বেহেশতের তেনা ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আ.) এর মাতা এবং তিনি নিজেও বেহেশতের নারীদের সরদারিনী।
এ আলোচনায় হজরত ফাতেমা (আ.) এর জীবনের্ বৈশিষ্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বোখারী ও মুসলিম শরিফে হজরত ফাতেমা (আ.)-এর ফজিলত সম্পর্কে প্রচুর হাদিস বর্ণিত হয়েছে আমরা এখানে তার মধ্য হতে কিছু সংখ্যক হাদিস নিয়ে আলোচনা করব।
হজরত ফাতেমা (আ.) নিজ হাতে জাতা দিয়ে আটা তৈরী করে রুটি বানাতেন। বাড়িতে কাজের মেয়ে থাকা সত্বেও নিজ হাতে কাজ করতেন। বাড়ির কাজগুলো কাজের মেয়ের সাথে ভাগ করে নিতেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আ.) তাঁর পিতার এত খেদমত করতেন যে রাসুলে আকরাম (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা উম্মে আবিহা অর্থাৎ ফাতেমা তার পিতার মা। হজরত ফতেমা (আ.) পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ নারী।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
জান্নাতের নেত্রী ফাতেমা (আ.)। যত মহিলা জান্নাতে প্রবেশ করবেন তিনি সকলের নেত্রী হবেন। কিয়ামতের দিন তিনি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবেন। তিনি তাঁর পিতার উম্মতের জন্য সুপারিস করবেন।
ফাতিমার (আ.) প্রতি রাসুল (সা.) সম্মান প্রদর্শন পদর্শন করতেন। ফাতেমা রাসুলের নিকট আসলে তিনি তাঁর সম্মানে উঠে দাড়াতেন এবং নিজের শরিরের চাদর পেড়ে দিতেন।
হযরত ফাতেমা (আ.) মহনবি হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর একমা্ত্র মেয়ে ছিলেন। তাঁকে রাতের আঁধারে দাফন করা হয়।
১-পবিত্র কোরআন কেউ বিকৃত করতে পারবে না। ২- মুমিন অদৃশ্যর উপরে ঈমান রাখবে। ৩- কোরআনে সবল বিষয়ের উপরে আলোচনা করা হয়েছে। ৪- রাসুল (সা.) এর উম্মতেরা তার আহলে বাইতের উপরে অকথ্য অত্যাচার করেছে।
রাসুল (সা.) এর বংশ তাঁর মেয়ে ফাতেমা (আ.) এর মাধ্যমে প্রসার লাভ করেছে। হজরত ফাতেমা (আ.) এর দু’সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আ.) এর মাধ্যমে নবির বংশ সারা পৃথিবীতে বিস্তার লাভ করেছে।
হজরত ফাতেমা (আঃ) সর্বদা পিতার উম্মতের জন্য দোয়া করতেন। তিনি কখনো নিজের জন্য দোয়া করতেন না। কিয়ামতের দিন তিনি শাফাআতের অনুমতি প্রাপ্ত হবেন।