قرآن
লুত (আ.) এর জাতি অত্যন্ত কৃপন ছিল। তাদের এ কৃপনতাকে কেন্দ্র করে শয়তান প্ররোচনা দেয়ার সুযোগ পায়। তারা মেহমানদারী করতে ভয় পেত এবং তারা মেহমানের সাথে খারাপ ব্যবহার করত।
ঈমানের বিভিন্ন স্তর রয়েছে। মোনাফেক ব্যাক্তি আগ্রহের সাথে নামাজ পড়ে না। মোমিন ব্যাক্তি ভাল কাজে সহযোগিতা করে। ঈমানদার ব্যাক্তি নম্র হয়।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে অগণিত নেয়ামত দান করেছেন। আমরা সবসময় আল্লাহর নেয়ামত ভোগ করি। ভাষা ও আমলের মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে।
মানব জাতি ব্যাতিত কেউ কোরআন শরিফ গ্রহণের উপযুক্ত ছিল না। আল্লাহ তায়ালা আদম (আ.) কে বেহেস্তে স্থান দান করেন। রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা তাকে ক্ষমা করে দেন।
শয়তান হজরত নূহ (আ.) এর জাতীকে মূর্তিপুজা শিক্ষা দেয়। হজরত নূহ (আ.) কে এ কারণেই নূহ নামকরণ করা হয়েছে যে, তিনি অত্যান্ত ক্রন্দন করতেন। হজরত নূহ (আ.) মহানবী (সা.) ও তার আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করে, নৌকাকে মুক্তি দেন।
আদম (আ.) গুনাহ করনেনি বরং তরকে আওলা বা উত্তমকে ত্যাগ করেছেন। ফেরেস্তারা আদম (আ.) কে সম্মানপূর্বক সেজদা করেছিল। অতপর রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করে ক্ষমা পান।
১- ফেরাউন মুসা (আ.) কে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করে। ২-আল্লাহ যাকে রক্ষা করেন তাকে কেউ মারতে পারে না। ৩-হজরত মুসা (আ.) এর চেহারা অত্যান্ত মায়াবী ছিল্
জেলখানাতে থাকলেই সেই ব্যাক্তি অপরাধী হতে পারে না। তিনি তাঁর ভাইদেরকে চিনতে পারে এবং তাদেরকে ক্ষমা করে দেন। ইউসুফ (আ.) কে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে অর্থমন্ত্রির পদ দান করা হয়।
আল্লাহর নিকট নমনীয় হতে হবে। পিতা মাতার সামনে নমনীয় হতে হবে। অহংকারী ব্যাক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। শিক্ষকের সামনে নমনীয় হতে হবে।
মহান আল্লাহর তরফ হতে ওহি অবতীর্ণ হয়েছে মানব জীবনকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য। আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, তিনি জানেন যে মানুষের জন্য কি প্রয়োজন। সুতরাং মানষের জন্য যা প্রয়োজন তদানুযয়ী তিনি বিধান দিয়েছেন।
(১) কোরআনের দৃষ্টিতে হিংসা। (২) হরত ঈসা (আঃ) এর সাহাবী তার প্রতি হিংসা করার কারণে পানিতে পড়ে যায়। (৩) আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই রাসুলের (সাঃ) প্রতি হিংসা করেছে। (৪) হিংসা করলে নিজেরই ক্ষতি হয়। (৫) হিংসা কখনও মানুষের জীবনে সুফল বয়ে আনে না।
কোরআন জ্ঞান সম্বলিত পবিত্র গ্রন্থ। কোরআন ও ইসলামি গ্রন্থসমূহে শিক্ষার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
দশম হিজরিতে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) লক্ষাধিক সাহাবাকে সংগে নিয়ে হজ্জ পালন করেন। হ্জ্জ শেষে সকলকে তাঁর সাথে রওনা হতে নির্দেশ দেন এবং গাদিরে খোমে গিয়ে সকলকে দাড়াতে বলেন।
যারা কোরআন শরিফ বিরোধি তারা যুগে যুগে কোরআনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে এবং এখনও বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে; কিন্তু তারা কখনো সফল হবে না।
প্রত্যেক যুগে আল্লাহর তরফ হতে হেদায়াতকারী ছিলেন। কিয়াতের দিন নবিগণ তাঁদের উম্মতের সাক্ষী দান করবেন।
(১) কোরআনের আয়াতে পরীক্ষা। (২) মুমিনদের অসুখের কারণে তাদের আযাব কমে যায় (৩) ইব্রাহিম (আঃ) সন্তান কুরবানি করার মাধ্যমে পরীক্ষা দান করেন। (৪) রাসুলের (সাঃ) এর সাহাবী সাআদকে খোদা সম্পদ দানের মাধ্যমে পরীক্ষা নেন। (৫) আল্লাহ কাউকে সম্পদ দিয়ে আবার কাউকে সম্পদ থ
পবিত্র কোরআন আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেদায়েতের জন্য অবতর্ণ করেছেন। আমরা এ কোরআন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে এবং তার আনুগত্যের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে সুন্দর করতে পারব।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন আমাদের হেদায়েতের জন্য অবতর্ণ করেছেন। আমরা এ কোরআন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে এবং তার আনুগত্যের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে সুন্দর করতে পারাব। কোরআন এমনই গ্রন্থ যা চিরন্তন।