امام زمان عج

ইমাম মাহদি (আঃ) এর  আবির্ভাবের বরকত
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন। তাঁর আবির্ভাবের পর পৃথিবী শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
ইমাম মাহদি (আঃ) এর  হুকুমত
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন। তাঁর আবির্ভাবের পর পৃথিবী শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
ইমাম মাহদি (আঃ) হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বংশ হতে
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন। তাঁর আবির্ভাবের পর পৃথিবী শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন।
রাসুল (সা.) এর ১২ জন ফলিফা ও ইমাম মাহদি (আ.)
যুগের ইমামের আনুগত্য করা সকলের উপর ওয়াজিব। যে ব্যাক্তি তার যুগের ইমামকে না চিনে ও আনুগত্য না করে ইন্তিকাল করবে তার মৃত্যু হবে অজ্ঞতার মৃত্যু।
জিয়ারতে আলে ইয়াসিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিয়ারত। এ জিয়ারতের মাধ্যমে আমরা জামানার ইমামের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারি।
যুগের ইমাম হবেন নিষ্পাপ। তিনি ভুলের উর্ধে হবেন এবং সকলের চেয়ে জ্ঞানী ব্যাক্তি হবেন। তিনি অত্যন্ত দয়ালু হবেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন।
যুগের ইমাম হবেন নিষ্পাপ। তিনি ভুলের উর্ধে হবেন এবং সকলের চেয়ে জ্ঞানী ব্যাক্তি হবেন। তিনি অত্যন্ত দয়ালু হবেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জ্ঞান হবে সকল মানুষের উর্ধে। তিনি সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তিনি আগন করলে সকল বিদ্যা পরিপূর্ণ হবে।
ইমাম মেহদি (আঃ)কে মদদ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। ইমান ও আমলকে শক্তিশালী করতে হবে। সৎকর্মশীল হতে হবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জ্ঞান হবে সকল মানুষের উর্ধে। তিনি সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তিনি আগন করলে সকল বিদ্যা পরিপূর্ণ হবে।
ইমামগণ মানুষকে আল্লাহর পথে আহবান করবেন। হজরত ইব্রহিম (আ.) আমাদের নাম রেখেছেন মুসলমান। হজরত ইব্রহিম (আ.) সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর তাঁকে ইমামতের পদমর্যাদা দান করা হয়েছে। কোন অত্যাচারী ব্যক্তি ইমামতের পদ পাবে না।
ইমাম মেহদি (আঃ) আগমনের সুসংবাদ পবিত্র কোরআন ও হাদিসে প্রদান করা হয়েছে। ইমাম আগমনের পর পৃথিবী হতে সকল অত্যাচার ও নীপিড়ন দূর হয়ে যাব। কেউ কাউরো অধিকার হরণ করতে পারবে না।
মহান আল্লাহর নির্দেশ হলেই হজরত ইমাম মেহদি (আঃ) এর আবির্ভাব ঘটবে। তাঁর আগমনের মাধ্যমে পৃথিবী হতে জুলুম চিরতরে বিদায় নিবে।পৃথিবীর সকল মানুষই তাঁর আগমনে অপেক্ষায় রয়েছে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জহুরের পর হজরত ইসা (আঃ) আসমান হতে অবতরণ করবেন। তিনি ইমাম মেহদি (আঃ) এর পিছনে নামাজ পড়বেন এবং তাঁকে ইমাম হিসেবে গ্রহণ করবেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) অনুপস্থিত থাকার কিছু কারণ রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা তাঁতে অদৃশ্যে রাখার মাধ্যমে শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা এর মাধ্যমে তাঁর বান্দাদেরকে পরীক্ষা করতে চান।
সুরা কদরে লাইলাতুল কদরের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। কিয়ামত পর্যন্ত লাইলাতুল কদর থাকবে এবং ফেরেশতাগণও অবতীর্ণ হবেন। কিন্তু এই ফেরেশতাগণ কার নিকট অবতীর্ণ হবেন? এক্ষেত্রে অবশ্যই আল্লাহর হুজ্জাতের প্রয়োজন রয়েছে।

পৃষ্ঠাসমূহ