امام زاده ها و معصومین
কিয়ামতের দিন মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর উম্মতকে নিজ হাতে পানি পান করাবেন। সে দিন যে ব্যক্তি হাউজে কাউসারের পানি পান করবেন তাকে আর কখনো পিপাসা লাগবে না।
হজরত মারিয়াম (আঃ) এমনভাবে এবাদত করতেন যে আল্লাহর মহব্বত ব্যাতিত তাঁর অন্তরে আর কাউরো স্থান ছিল না। তিনি আল্লাহর নিকট এমন মাকাম অর্জন করেছিলেন যে বেহেশত হতে তাঁর জন্য খাবার আসত ।
ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে তাঁর বোন জয়নবও কারবালায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন যে কারবালায় এজিদী বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) ও তাঁর সাথীগণের ওপর কিভাবে জুলুম করেছে।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর বোন হজরত জয়নাব (সা.) উপস্থিত ছিলেন। তিনি কারবালার ঘটনার পর কাফেলাকে সব ধবণের সহযোগিতা করেন।
হজরত আলি আকবর (আঃ) বেহেশতের নেতা হজরত ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সন্তান ছিলেন। তাঁর আকৃতি ছিল মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর ন্যায়। তিনি কারবালার মাঠে এজিদী বাহিনীর হাতে শহিদ হন।