حدیث

দান করলে মানুষের জীবনের প্রত্যেক ক্ষেত্রে বরকত আসে। দানকারী ব্যক্তিকে সমাজের মানুষ ভালবাসে।
দান করলে মানুষের জীবনের প্রত্যেক ক্ষেত্রে বরকত আসে। দানকারী ব্যক্তিকে সমাজের মানুষ ভালবাসে।
তাকিয়্যার মাধ্যমে মোমিন ব্যক্তি তার প্রাণ বাঁচাতে পারে। যেখানে ইমানের বিষয়টি প্রকাশ করলে জান, মাল ও সম্মান নাশের ভয় রয়েছে সেখানে ইমান গোপন রাখতে হবে।
তাকিয়্যার মাধ্যমে মোমিন ব্যক্তি তার প্রাণ বাঁচাতে পারে। যেখানে ইমানের বিষয়টি প্রকাশ করলে জান, মাল ও সম্মান নাশের ভয় রয়েছে সেখানে ইমান গোপন রাখতে হবে।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতির সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
মানুষ পারিবারিকভাবে জীবনযাপনের মাধ্যমেই বৈষয়িক ও আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন করতে পারে।
সন্তানকে ইসলামি শিক্ষার মাধ্যমে বড় করতে হবে। শিশুদেরকে সম্মান করতে হবে, তাহলে তারা বড়দেরকে সম্মান করতে শিখবে।
সকল ক্ষেত্রেই ভারসাম্যতা বজায় রাখা উচিত। কোন ক্ষেত্রেই বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়। মধ্যম পন্থা অবলম্বন করে চলতে হবে।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতির সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পিতা-মাতা সৎকর্মশীল হলে সন্তানও নেক হয়ে থাকে। আসলে সন্তানের প্রথম শিক্ষক হচ্ছেন পিতা-মাতা।
বুদ্ধিমান ব্যাক্তিরা সব সময় আল্লাহর এবাদতে মশগুল থাকে। তারা কখনো মানুষকে ফাকি দেয় না। তারা মানুষের উপকার করে।
মেহমানদারী করা সকল নবি ও ইমামগণের সুন্নাত। যে বাড়িতে মেহমান আসে সে বাড়িতে আল্লাহর রহমত অবতীর্ণ হয় এবং রুজিতে বরকত হয়।
দুর্নাম রটানো কবিরা গোনাহের অন্তর্ভুক্ত। কাউরো সম্মানের হানি করা বড় অপরাধ। সম্মান মানুষের বড় সম্পদ।
মোমিনরা সর্বদা সরল পথে চলে। যারা মোমিন তাদের মাওলা হচ্ছেন আল্লাহ। আল্লাহ তায়ালাকে মাওলা হিসেবে গ্রহণ করে তাদেরকে তিনি অন্ধকার হতে আলোর পথে নিয়ে আসেন।
বেলায়াত সম্পর্কে আমাদেরকে পরিচিতি অর্জন করতে হবে। কারণ রাসুল (সা.) এর ওফাতের পর আমাদেরকে তাঁর ওয়াসির আনুগত্য করতে হবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর ওফাতের পর ইমামতের যুগ শুরু হয়েছে। সর্ব প্রথম ইমাম হচ্ছেন হযরত আলী ইবনে আবি তালেব (আঃ) এবং সর্ব শেষ ইমাম হচ্ছেন হযরত ইমাম মেহদি (আঃ)।
মানুষ কেন গুনাহ করে থাকে? গুনাহের কাজ তো অবশ্যই ভাল নয়। তাহলে এই নিন্দনীয় কাজ কেন তার চোখে সৌন্দর্য হিসেবে দেখা দেয়?
আমাদেরকে সকলের সাথে মিলে মিশে জীবনযাপন করতে হবে। বিশেষ করে দুই জন মুসলমান যখন একে অপরের সাথে হিংসায় লিপ্ত হয় তখন সে আল্লাহর রহমত হতে দূরে সরে যায়।
আল্লাহর ওলিগণের প্রতি সম্মান করতে হবে। আল্লাহর ওলিগণ বিশেষ সম্মানের অধিকারী। রাসুল (সাঃ), ইমামগণ ও ওলিগণ মানুষকে আধ্যাত্মিকভাবে সহযোগিতা করতে পারেন।
আমরা মানুষ হিসেবে সকলকে সম্মান করব। কাউরো প্রতি অবমাননা করব না। ইসলাম শান্তির ধর্ম, আমরা শন্তিপূর্ণভাবে জীবন যাপন করতে শিখব।

পৃষ্ঠাসমূহ