قرآن
প্রত্যেক ব্যক্তিকে মৃত্যুর পূর্বে ওসিয়ত করে যাওয়া উচিত যে, তার রেখে যাওয়া সম্পদ কিভাবে তার ওয়ারিসরা ব্যয় করবে। ওসিয়ত মুস্তাহাব কিন্তু কেউ যদি ৠণী হয় তাহলে তার ওপর ওসিয়ত করা ওয়াজিব।
সুরা ফাতেহা, সর্ব প্রথম পরিপূর্ণ সুরা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছে। আমরা নামাজসহ বিভিন্ন স্থানে এ সুরাটিকে অধিক তেলাওয়াত করে থাকি। এ সুরাটিকে সাবউল মাসানীও বলা হয়ে থাকে।
বেহেশত হচ্ছে শুধু শান্তির স্থান। সেখানে কাউকে কোন সীমাবদ্ধতার মাঝে থাকতে হবে না। সেখানে নেককার বান্দারা স্থান পাবে।
কিয়ামতের দিন শাফাআতকারী হবেন মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এবং নিষ্পাপ ইমামগণ। আল্লাহ পাক যাকে শাফাআতের অনুমতি দিবেন তিনিই শুধু শাফাআত করতে পারবেন।
আল্লাহ তায়ালা বিভিন্ন ধরণের রিজিক দান করেছেন। যেভাবে শরিরের জন্য খাদ্যের প্রয়োজন রয়েছে সেভাবে আত্মার জন্যও খাদ্যের প্রয়োজন রয়েছে। অত্মার খাদ্য হচ্ছে জিকর ও এবাদত।
মানুষ দুনিয়ার প্রতি বেশি আকৃষ্ট হওয়ার কারণে আল্লাহকে ভুলে থাকে, অথচ দুনিয়া ক্ষনস্থায়ী। মানুষের অন্তর কলুষিত হলে আল্লাহকে ভুলে থাকে। আল্লাহর স্মরণ মানুষকে সৎকর্মশীল করে।
আমাদের অভিভাবক কে? আমরা কার নির্দেশ পালন করব? আমাদের নির্দেশদাতা কি কোন কোন সাধারণ ব্যক্তি হবে, না নিষ্পাপ হতে হবে এবং যে কোন প্রকার ভুলের উর্ধে হতে হবে।
কোরআন সর্ব শ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর চিরন্তন মোজেজা। কোরআন মানুষের জীবনের সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে।
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সৃষ্টি করে তাকে সৎপথ প্রদর্শন করেছেন। আল্লাহকে অমান্যকারী বান্দারা জাহান্নামের অধিবাসী হবে।
আমাদের আমল সঠিক হওয়ার জন্য আকায়েদ বা বিশ্বাস সঠিক হওয়া প্রয়োজন। প্রত্যে ব্যক্তির আমল তার বিশ্বাস অনুযয়ী হয়ে থাকে। সুতরাং আমাদের আকায়েদ সঠিক করার জন্য চেষ্টা করা উচিত।
(১) হযরত আলী (আঃ) ও কোরআন সংকলন করেছিলেন। (২) ব্যাক্তিগত চিন্তার কারণে কোন জাতীকে কটুক্তি করা ঠিক না। (৩) উবাই ইবনে কা’আবের কোরআন সম্পর্কে মতামত। (৪) সূরা তওবার প্রকৃত নাম কি ছিল?
(১) নবীদের সীরাত থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত। (২) আল্লাহ কোরআন নাযিল করেছেন এবং তিনিই তার রক্ষক। (৩) রাসুলের (সাঃ) এর যুগেই কোরআন সংকলিত হয়েছিল। (৪) রাসুল (সাঃ) আহলে বাইতকে (আঃ) অনুসরণ করতে বলেছেন?
(১) রাসুলের (সাঃ) শ্রেষ্ঠ মজেযা হচ্ছে কোরআন। (২) হযরত উসমান কি প্রথম কোরআন সংকলনকারী? (৩) কোরআন হযরত আবু বকরের যুগেই জমাকৃত করা হয়। (৪) কেন হাদীস সংকলন করা কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে তাঁর এবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। মানুষের জন্য সর্ব শ্রেষ্ঠ মর্যাদা হচ্ছে আল্লাহর বান্দা হওয়া।
পবিত্র কোরআন বিভিন্ন বিষয়কে অধপতনের কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে, যেমন সুদ খাওয়া, অঙ্গিকার ভংগ করা, নবির অনুস্বরণ না কারা, অহংকার, আল্লাহ প্রত্ত পন্থায় জীবন যাপন না করা।
আন্যান্য এবাদতের দোয়াও একটি উত্তম এবাদত। দোয়া করার সময় তার আদব রক্ষা করা একান্ত প্রয়োজন। দোয়াকে মোমিনের প্রয়োজন মেটানোর ক্ষেত্রে উত্তম মাধ্যম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।
আমাদের অভিভাবক কে? আমরা কার নির্দেশ পালন করব? আমাদের নির্দেশদাতা কি কোন কোন সাধারণ ব্যক্তি হবে, না নিষ্পাপ হতে হবে এবং যে কোন প্রকার ভুলের উর্ধে হতে হবে।
যত নবি আগমন করেছেন আল্রাহ তায়ালা তাদের নবুওয়াত প্রমাণ করার জন্য মোজেজা দান করেছেন। যারা সত্য অনুসদ্ধানী তারা নবিগণের দাওয়াত পাওয়ার সাথে সাথে তা গ্রহণ করে।
হজরত ইব্রাহিম (আ.) কে তৌহিদী বীর বলা হয়ে থাকে। তিনি তৌহিদ প্রচারের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ততকালীন অত্যাচারী শাসক নুমরূদ তাঁকে পরাভুত করার জন্য প্রচুর চেষ্টা করেছে কিন্তু সফল হয়নি।