مقالات
নামঃ আলী। উপাধিঃ হাদী, নাক্বী। ডাক নামঃ আবুল হাসান পিতার নামঃ ইমাম জাওয়াদ (আ.)। মাতার নামঃ সামানে মাগরেবিয়েহ। জন্ম তারিখঃ ১৫ই জিলহজ্ব ২১২ হিজরী। জন্মস্থানঃ সেরিয়া নামক গ্রামে যা মদীনা মুনাওয়ারা থেকে ৬ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত।
ইমামগণ হলেন এমন মহান ব্যক্তিত্ব যাঁরা আল্লাহর মনোনীত।তাদেঁর কথাবার্তা,আচার-আচরণ,তাদেঁর মন-মানসিকতা,তাদেঁর পবিত্র জীবনাদর্শ ও উন্নত মানবিক সত্ত্বাই তা প্রমাণ করে। নিঃসন্দেহে এ ধরনের উন্নত নীতি-আদর্শবান ব্যক্তিত্বদের সাথে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা এবং তাদেঁর জীবনা
বিশ্বনবী হযরত মো: (সা:) বলেছেন, “নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মাঝে দু'টি ভারী বা মূল্যবান জিনিস (আমানত হিসেবে) রেখে যাচ্ছি। যদি তা শক্তভাবে আঁকড়ে ধর তবে কখনও পথভ্রষ্ট হবে না। ....(সেগুলো হচ্ছে) আল্লাহর কিতাব যা আসমান হতে জমিন পর্যন্ত প্রসারিত (রহমতের) ঝুলন্ত রশি
আরবী ‘কুরবান’ “قربان” শব্দটি ফারসী বা ঊর্দূতে ‘কুরবান’ রুপে পরিচিত হয়েছে, যার অর্থ ‘নৈকট্য’। পারিভাষিক অর্থে কুরবানী’ ঐ মাধ্যমকে বলা হয়, যার দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য অর্জিত হয়।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ اَلْحَمْدُ لله الَّذى لَيْسَ لِقَضآئِهِ دافِعٌ وَلا لِعَطائِهِ مانِعٌ وَلا کَصُنْعِهِ
আরাফার দিন হচ্ছে আরবি বছরের জিলহজ মাসের ৯ তারিখ। যদিও উক্ত দিনটির নামের পূর্বে ঈদ শব্দটি আসেনি কিন্তু তারপরেও উক্ত দিনটি হচ্ছে অন্যান্য ঈদের ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ। আরাফার দিনকে কেন্দ্র করে রেওয়ায়েতে বেশ কিছু আমল বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের জন্য এমন কিছু দিন বা স্থানকে বিশেষভাবে ফযিলতপূর্ণ করেছেন যাতে বান্দারা নিজেদেরকে গুনাহমুক্ত করতে পারে। এ রকম একটি দিন হলো যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ইয়াউমে আরাফা-আরাফার দিন।
হজরত মুসলিম (আ.)এর দুই সন্তান মোহাম্মাদ ও ইব্রাহিমের কবর কারবালা থেকে প্রায় ২৫ কি:মি: দূরে মুসাইয়েব নামক শহরে অবস্থিত। মরহুম সাদুক (রহ.) তিনি বর্ণনা করেছেন একটি মত অনুযায়ি আশুরার ঘটনার পরে হজরত মুসলিম (আ.)এর দুই সন্তানকে কুফায় সৈন্যরা তাদেরকে বন্দি করে ই
৬০ হিজরীর নয়ই জিলহজ্ব আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)’র ভাতিজা ও ইমাম হোসাইন (আ.)’র চাচাতো ভাই হযরত মুসলিম ইবনে আকিল (রা.) কুফায় শাহাদত বরণ করেন। তার লোম হর্ষক বেদনা বিধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আপনাদের প্রতি রইলো আন্তরিক শোক ও সমবেদনা
হজরত আলি (আ.) কর্তৃক সুরা তওবার আয়াত প্রচার: সন ৯ হিজরির উক্ত দিনে হজরত আবু কবরকে সুরা তওবা প্রচারের জন্য প্রেরণ করা হয়। কিন্তু পরে আবার ঐশি নির্দেশ আসার পরে তার পরিবর্তে হজরত আলি (আ.) তার স্থলে প্রেরণ করা হয়। তিনি হজের মৌসুমে হাজিদের মাঝে উক্ত আয়াতের তা
নামঃ মোহাম্মাদ। উপাধিঃ বাকের, শাকের, হাদী। ডাক নামঃ আবু জাফর। পিতার নামঃ ইমাম জয়নুল আবেদীন (আ.)। মাতার নামঃ ফাতিমা বিনতে হাসান (আ.)।
নবীজীর আহলে বাইতের পঞ্চম ইমাম মোহাম্মাদ বাকের (আ) এর বেদনা বিধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আপনাদের প্রতি রইলো আন্তরিক শোক ও সমবেদনা। ইমাম বাকের (আ) এর সমৃদ্ধ জীবনাদর্শ নিয়ে খানিকটা আলোচনা করে এবং সেসব আদর্শকে নিজেদের জীবনে কাজে লাগিয়ে আমরাও আমাদের জীবনকে যথাসম
ইমাম বাকের (আ.) ছিলেন আহলে বাইত (আ.)’এর ৫ ম ইমাম। তার বাবা ইমাম জয়নুল অবেদিন এবং তাঁর মা ছিলেন ফাতিমা বিনতে হাসান (আ.)। তিনি মদিনা মুনাওয়ারাতে শুক্রবার ১লা রজব ২৭ হিজরিতে জন্মগ্রহণ করেন।
নানা ভয়ানক ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে সঠিক ও অবিচ্যুত ইসলামকে যাঁরা সংরক্ষণ করেছেন, তাঁরা ছিলেন প্রত্যেক যুগে ভুল পথে চলা মানুষের জন্য সত্য ও সঠিক পথের দিশারী, যাঁরা তুলে ধরেছেন মানুষের মধ্যে প্রকৃত মানুষের স্বরূপ, যাঁরা ছিলেন জালিম ও ইসলামের তকমা ব্যবহার
তৃতীয় হিজরির ১৫ ই রমজান ইসলামের ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় ও অফুরন্ত আনন্দের দিন। কারণ, এই দিনে জন্ম নিয়েছিলেন বেহেশতি যুবকদের অন্যতম সর্দার এবং বিশ্বনবী (সা.)'র পবিত্র আহলে বাইতের সদস্য ও অন্যতম প্রিয় নাতি হযরত ইমাম হাসান মুজতাবা (আ.)। তিনি ছিলেন আমিরুল
নাম: আসিফ। আসিফ ইবনে বারখিয়া ছিলেন হজরত সুলাইমান (আ.)এর একজন বার্তা লেখক অথবা খাদেম ছিলেন। ইতিহাসে রেওয়ায়েতে হজরত সুলাইমান (আ.) তাঁর নামকে উল্লেখ করেছেন। (কেসাসুল আম্বিয়া, পৃষ্ঠা ২৮৪, মিযান, খন্ড ১৫, পৃষ্ঠা ৩৬৩) আসিফ ইবনে বারখিয়া ছিলেন হজরত সুলাইমান (আ
ইবনে শাহর আশুব তার “মানাকেবে আলে আবি তালিব” নামক গ্রন্থে এভাবে উল্লেখ করেছেন যে, যখন লোকজন মোতাসিমের কাছে বাইয়াত করে।তখন মোতাসিম মদিনার গভর্ণর আব্দুল মালিক’এর কাছে চিঠি লিখে সে যেন উম্মে ফজলের সাথে তার স্বামী ইমাম জাওয়াদ (আ.)কে বাগদাদের প্রেরণ করে। যখন ইম
ইমাম জাওয়াদ (আ.)’এর শাহাদতের ঘটনাকে তিনভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ১- ইবনে শাহ আশুব তার মানাকেবে আহলে বাইত নামক গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন যে, যখন জনগণ মোতাসিমের কাছে বাইয়াত করে তখন সে মদীনার গর্ভনর আব্দুল মালিকে কাছে চিঠি লিখে নির্দেশ দেয় যে, ইমাম জাওয়াদ (আ.)’কে
আমরা যখন আহলে বাইত (আ.)’এর ইমাম (আ.)দের চরিতের প্রতি দৃষ্টিপাত করি তখন দেখতে পাই যে, তারা তাদের ঐশি জ্ঞান দ্বারা মুসলিম উম্মাহকে ধর্মিয় শিক্ষায় শিক্ষিত এবং তাদেরকে একটি সুশিল সমাজ দানের আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। এক্ষেত্রে তারা বিভিন্ন অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমি
নাম: মোহাম্মাদ। পিতার নাম: আব্দুল্লাহ। মাতার নাম: আমিনা। উপাধি:খাতামুল আম্বিয়া। উপনাম:আবুল কাশেম। জন্মস্থান:মক্কা। জন্ম তারিখ:প্রসিদ্ধ ১৭ই রবিউল আওয়াল, ৫৭১ খৃষ্টাব্দ। নবুওয়াত প্রাপ্তি: ২৭শে রজব। নবুওয়াত :২৩ বছর। আয়ু: ৬৩। ওফাতের তারিখ:২৮শে সফর,