مقالات
ইসলামি ইতিহাসের কালো অধ্যায় হিসেবে পরিচিত হচ্ছে শিমার বিন যুলজাওশান। তার উপনাম আবু সাবেগা, সে ছিল হাওয়াযান উপজাতীয়দের অনুগামী। সে কারবালাতে ইমাম হুসাইন (আ.)’এর বিরূদ্ধে কুফার সেনাবাহিনির প্রধানের দ্বায়িত্বে ছিল।
হযরত মহানবী (স.): নি:সন্দেহে হোসেনের(আ.) শাহাদত মুমিনদের অন্তরে এমন এক উত্তাপ ও আবেগের সৃষ্টি করে যা কখনও শীতল হবে না। ১। হাদীসে কুদসী: হোসাইনকে (আ.)ওহীভান্ডারের রক্ষক মনোনীত করা হয়েছে এবং আমি শাহাদতের মাধ্যমে সম্মান প্রদান করেছি। আর তার শেষ পরিণতিকে চরম
ওমর বিন সাআদ যখন আহলে বাইত (আ.) কে কুফার দিকে রওনা করে তখন সে নির্দেশ দেয় যে বন্দিদেরকে উটের উপরে আরোহন করানো হোক কিন্তু তাদের উটের উপর থেকে পর্দা সরিয়ে নেয়া হয়। হজরত জয়নাব (সা.আ.) এর ওমর সাআদের রূঢ় আচরণের কারণে রাগান্বিত হন এবং বলেন:
আশুরার দিনে ইমাম হুসাইন (আ.)এর কয়েকটি যিয়ারত বর্ণিত হয়েছে। তন্মধ্যে দুইটি এখানে উল্লেখ করা হলো। প্রথম যিয়ারত: শেইখ আবু জাফর তুসি (রহ.) উক্ত যিয়ারতটি ইমাম মোহাম্মাদ বাকের (আ.) থেকে বর্ণনা করেছেন।
মুহররমের নয় তারিখে কারবালায় ঘটে যাওয়া ঐতিহাসিক ঘটনার বার্ষিকী আবারো আমাদের স্মৃতির দরোজায় কড়া নাড়ছে। আরবি ভাষায় এর প্রতিশব্দ হচ্ছে তাসুয়া। তাসুয়া আয়নার মতো আমাদের সামনে আসে আর তাতে প্রতিবিম্বিত হই আমরা সবাই। কী করেছিলেন ইমাম হোসাইন (আ),কী করনীয় আমাদের,আর
শোকাবহ মহররম মাস এখনও চলছে। কালজয়ী কারবালা বিপ্লবের মহানায়ক ও শহীদদের সর্দার ইমাম হুসাইন (আ.) এবং তাঁর ৭২ জন শহীদ সঙ্গী ও আত্মীয়-স্বজন সম্পর্কে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)সহ ইসলামের মহান মনীষীদের মন্তব্য আমরা তুলে ধরেছি সাম্প্রতিক নিবন্ধে। এমনকি আমরা
ইবাদাত আসলে এমন এক আত্মিক ও মানসিক অবস্থা যার মাধ্যমে মানুষের সাথে আল্লাহর সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ পায়। আর আল্লাহর আনুগত্যের মাধ্যমে মানুষের অক্ষমতার বিষয়টি যেমন ফুটে ওঠে তেমনি সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে একনিষ্ঠভাবে সাহায
ইমাম হুসাইন (আ.) মক্কা থেকে কারবালায় সফরে অবস্থানের স্থান সমূহ
গভির শোকাবহ মুহররম আবারো এসেছে ফিরে। এসেছে কারবালার ঐতিহাসিক ত্যাগের কথা, মর্মন্তুদ শাহাদাতের কথা আর নবীজীর সন্তানের ওপর বর্বর নৃশংসতার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে। ইমাম হোসাইন (আ) এর বিপ্লব কেবল একটা মুখোমুখি সংঘর্ষ কিংবা যুদ্ধই ছিল না বরং এই বিপ্লবের মধ্যে ছিল
নামঃ হাবীব বিন মাযাহীর বা হাবীব বিন রোআব বিন আশতার বিন হাজওয়ান বিন ফাক্বআস বিন তারীফ বিন আমরু বিন কাইস বিন হারেস বিন সাআলাবা বিন দুদান বিন আসাদ বিন আসাদী কেনদী ফাক্বআসী। (আয়ানুশ শিয়া, খন্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫৫৩)
১৩৭১ চন্দ্র বছর আগে ৬৪ হিজরির এই দিনে (২৭ মহররম) পাষণ্ড ইয়াজিদের বর্বর সেনারা হাসিন বিন নুমাইরের নেতৃত্বে (কারবালার মহাঅপরাধযজ্ঞ সম্পাদনের তিন বছর পর) পবিত্র মক্কা অবরোধ করে।
মহরম মাসটি হচ্ছে আরবি বর্ষের প্রথম মাস। উক্ত মাসটিতে আহলে বাইত (আ.) দেরকে কারবালার মরুপ্রান্তরে মর্মান্তিকভাবে শহিদ করা হয়। ১লা মহরমের রাত্রির আমল
বিভিন্ন মুস্তাহাব নামাজের বিভিন্ন মর্যাদা রয়েছে। তবে এর মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বোৎকৃষ্ট নামাজ হচ্ছে তাহাজ্জুদের নামাজ। তাহাজ্জুদের নামাজ নবী করিম (সা.)-এর ওপর ওয়াজিব ছিল। উম্মতের ওপর এটি ওয়াজিব না হলেও সব মুস্তাহাব নামাজের মধ্যে এটিই উত্তম। তাহাজ্জুদ অর্থ
ফিতরুস মালায়েকা ছিল খোদার আরশ বহণকারী খোদার কোন এক নির্দেশ পালনে দেরী করাতে তার ডানা ভেঙ্গে যায় এবং সে এক দ্বীপে আটকা পড়ে এবং সে সেখোনে ৭০০ বছর খোদার ইবাদত করতে থাকে। যখন ইমাম হুসাইন (আ.) জন্মগ্রহণ করেন তখন আল্লাহ তায়ালা হজরত জিব্রাইলকে এক হাজার ফেরেস
উত্তরঃ প্রথম তিন শতাব্দীতে মুসলমানগণ কোন মাজহাবেরঅনুসারী ছিলেন না। প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীর মুসলমানদের অবস্থান কোথায় আর এ মাজহাবগুলোরই বা অবস্থান কোথায়? অথচ সে সময়কাল ইসলামের জন্য আপনার ভাষায় শ্রেষ্ঠ সময় ছিল।
“পৃথিবীর বুকে উদ্ধতভাবে বিচরণ কর না। কারণ তুমি তো কখনও পদভারে ভূপৃষ্ঠ বিদীর্ণ করতে পারবে না এবং উচ্চতায় কখনও পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না।” (১৭:৩৭) “এগুলোর মধ্য যেগুলো মন্দ,তোমার প্রভুর দৃষ্টিতে সেগুলো ঘৃণ্য।” (১৭:৩৮)