امام زاده ها و معصومین
হজরত কাসিম (আ.) এর সাথে হজরত ইমাম হুসাইন (আ.) এর কন্যার বিবাহের ঘটনা হচ্ছে ইসলামের শত্রুদের একটি রটনা এবং ষড়যন্ত্র এবং এ সম্পর্কে কোন সঠিক রেওয়ায়েত বিশ্বস্ত পুস্তক সমূহে লিপিবদ্ধ নেই।
হজরত আলী আকবর (আ.)’এর মায়ের নাম হচ্ছে লাইলা বিনতে আবি মাররা বিন উরওয়া বিন মাসউদ সাকাফি। এছাড়াও ইতিহাসে তার বিভিন্ন নাম উল্লেখ করা হয়েছে যেমনঃ লাইলা, মাররা, আমেনা ইত্যাদি।
হজরত আলী আকবর (আ.) ছিলেন ইমাম হুসাইন (আ.) এর কলিজার টুকরা। তিনি ছিলেন ইমাম হুসাইন (আ.) এর বড় সন্তান। তাঁর কথাবার্তা, সীরাত ছিল তার পূর্ব পুরুষ রাসুল (সা.) এর মতো। যারাই রাসুল (সা.) কে দেখার ইচ্ছা পোষণ করতেন তারাই তাকে নয়ন ভরে দেখতেন। যেমনভাবে তার বাবা ত
হুসাইনী শিবিরে একমাত্র হজরত আলী আকবর (আ.)ছিলেন সেই সৈনিক যিনি কারবালার ময়দান থেকে ফিরে আসেন। হজরত আলী আকবর (আ.) ছিলেন ইমাম হুসাইন (আ.) এমন এক সন্তান যিনি ছিলেন রাসুল (সা.) এর সদৃশ।
হজরত আলী আকবর (আ.) হচ্ছেন ইমাম হুসাইন (আ.)’এর জৈষ্ঠ সন্তান। তার মাতার নাম লাইলা। কারবালায় হজরত আলী আকবর (আ.) উপস্থিত ছিলেন এবং এজিদি বাহিনীর বিরূদ্ধে জিহাদ করেন। কিন্তু তার বয়স সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন উপস্থাপন করা হয়। নিন্মে তার কিছু দলিল উপস্থাপন করা হলো
হজরত আলী আকবর (আ.) এর বিবাহ হয়েছিল কিনা এ সম্পর্কে দুটি মত বর্ণিত হয়েছে। ১- কারো কারো মতে তাঁর বিবাহ হয়নি। ২- অনেকের মতে তাঁর বিবাহ হয়েছিল। কিন্তু তার স্ত্রী এবং সন্তানের কথাও কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। কিন্তু হজরত আলী আকবর (আ.) এর যিয়ারত নামাতে বর্ণি
নাম: আলী। উপনাম: আবুল হাসান। উপাধি: আলী আকবর। পিতার নাম: ইমাম হুসাইন (আ.)। মাতার নাম: লাইলা বিনতে আবি মাররা বিন উরওয়া বিন মাসউদ সাকাফি। জন্ম: ১১ই শাবান ৩৩ হিজরী, মদীনা, হজরত উসমান হত্যার দুই বছর পূর্বে। মৃত্যু: ১০ই মহরম, কারবালা। দাফনের স্থান: কারব
ঐতিহাসিকগণ বর্ণনা করেন যে, ওমর সাআদ’এর সৈন্যরা হজরত আলী আকবর (আ.)’এর চেহারা মোবারককে দেখে বলে (فتبارک الله احسن الخالقین)
হজরত আলী আকবর (আ.) ছিলেন ইমাম হুসাইন (আ.) এর সন্তান। তার মাতার নাম লাইলা বিনতেআবি মাররা বিন উরওয়া বিন মাসউদ সাক্বাফি। তিনি ৩৩ হিজরীতে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁকে ইমাম হুসাইন খুব ভালবাসতেন।
হজরত আলী আকবর ৪৩ হিজরী শাবান মাসের ১১ তারিখে মদীনা মুনাওয়ারাতে জন্মগ্রহণ করেন।(মুসতাদরাকে সাফিনাতুল বিহার, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৩৮৮) তার পিতার নাম ইমাম হুসাইন বিন আলী বিন আবি তালিব (আ.) এরবং মাতার নাম লাইলা বিনতে আবি মাররা বিন উরওয়া বিন মাসউদ সাকাফি।(আলামুন
হজরত জয়নাব (আঃ) ৫ই জমাদিউল আওয়াল, অষ্টম হিজরীতে মদিনায় জন্ম গ্রহণকরেন। পিতামহ: হজরত আবুতালিব, পিতামহী: হজরত ফাতিমা বিনতে আসাদ, পিতা:হজরত আমিরুল মোমেনিন আলী (আঃ), মাতা: হজরত ফাতিমা বিনতে মুহাম্মাদ (আঃ)পদবী: হাশিম বংশের আকিলা (বুদ্ধিমতি)। উপাধি: উম্মে মক
ইমাম হুসাইন (আ.) এক কন্যার নাম ছিল ফাতিমা সুগরা। যখন ইমাম হুসাইন (আ.) মদীনা থেকে বিদায় নিয়ে যাচ্ছিলেন তখন ফাতিমা সুগরা মদীনাতে একা থেকে যান।
হজরত ইমাম হুসাইন (আ.)’এর কাফেলায় শিশুদের অবস্থান ছিল আরেকটি উল্লেখযোগ্য একটি বিষয়। যার কারণে ইতিহাসে উক্ত কাফেলাটির গুরুত্ব আরো বেড়ে যায়। নিন্মে কারবালার কিছু শিশু শহীদদের বিবরণি উল্লেখ করা হলো
হজরত মুসলিম (আ.)এর দুই সন্তান মোহাম্মাদ ও ইব্রাহিমের কবর কারবালা থেকে প্রায় ২৫ কি:মি: দূরে মুসাইয়েব নামক শহরে অবস্থিত। মরহুম সাদুক (রহ.) তিনি বর্ণনা করেছেন একটি মত অনুযায়ি আশুরার ঘটনার পরে হজরত মুসলিম (আ.)এর দুই সন্তানকে কুফায় সৈন্যরা তাদেরকে বন্দি করে ই
৬০ হিজরীর নয়ই জিলহজ্ব আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)’র ভাতিজা ও ইমাম হোসাইন (আ.)’র চাচাতো ভাই হযরত মুসলিম ইবনে আকিল (রা.) কুফায় শাহাদত বরণ করেন। তার লোম হর্ষক বেদনা বিধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আপনাদের প্রতি রইলো আন্তরিক শোক ও সমবেদনা
জাফর বিন কুলুভেই কুম্মী বিশ্বস্ত সূত্রে বর্ণনা করেছেন যে, আবু হামযা সোমালি (রহ.) ইমাম জাফর সাদিক্ব (আ.) হতে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বলেছেন: যখন তোমরা হজরত আব্বাস (আ.)এর যিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করবে তখন মাজারের দরজার কাছে দাড়িয়ে বলবে:
আবু তালিবের জন্মঃ রাসুল (সা.) এর জন্মের ৩৫ বছর পূর্বে আব্দুল মোত্তালেবের ঘরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতার নাম ছিল ফাতেমা। আবু তালিবের নামঃ সেই যুগে আরবদের নিয়ম ছিল ছেলে হলে তার নামের পূর্বে আবু এবং মেয়ে হলে তার নামের পূর্বে উম শব্দটি যোগ করা হতো। অনেক
হজরত জয়নাব (সা.আ.) কিভাবে শাহাদত বরণ করেন এ সম্পর্কে ইতিহাসে বিভিন্ন মতামত বর্ণনা করা হয়েছে।
হজরত আলী আসগার (আ.)এর দাফন করা নিয়ে একাধিক মতামত বর্ণিত হয়েছে: প্রথম- আসেম কুফি, খাওয়ারাযমী, তাবাররাসী, সৈয়দ ইবনে তাউস, হজরত আলী আসগারের শাহাদত সম্পর্কে লিখেছেন যে, যখন ইমাম হুসাইন (আ.)’এর ভাই, সন্তান এবং সঙ্গী সাথী সকলেই শাহাদত বরণ করেন এবং পুরুষদের মধ্য
হযরত আবুল ফজল আব্বাস বিন আলী (আলাইসাল্লাম) ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে অশ্রুভেজা ও রক্তমাখা নামগুলোর মধ্যে অন্যতম। অতি উচ্চ পর্যায়ের পৌরুষত্ব, মহানুভবতা, ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং বিশ্বনবী (সা.)'র পবিত্র আহলে বাইতের প্রতি চরম বা একনিষ্ঠ নিরঙ্কুশ আনুগত্যের জন্য ইতি