امام زاده ها و معصومین
হজরত জয়নাব ছিলেন এমন এক মহিয়সী রমনী ছিলেন,যাঁর সম্মান-মর্যাদা আর সাহসী ভূমিকার ঐশ্বর্যে ইসলামের ইতিহাসের পাতা স্বর্ণোজ্জ্বল হয়ে আছে। আমরা তাঁর এই কালজয়ী জীবনের আদর্শ নিয়ে আজকের আসরে কিছুটা আলোচনা করে নিজেদের জীবন ধন্য করার চেষ্টা করবো।
কারবালার পর হযরত জয়নাব (সাঃআঃ)এর অসীম সাহসিকতার প্রচন্ড বিস্ফোরন
হজরত জাফর বিন আবু তালিব (রা.)কে কোথায় দাফন করা হয়?
ইতিহাস সাক্ষী যে, কারবালার রক্তাক্ত ও নজিরবিহীন বিয়োগান্তক ঘটনা হযরত জয়নাবকে (সা.) দৃঢ়তর করেছিল। যে জয়নাব মদীনা থেকে বের হয়ে এসেছিলেন আর যে জয়নাব শাম নগরী থেকে মদীনাতে ফিরে আসেন এক রকম ছিলেন না বরং তিনি পরিপক্বতা ও আন্তরিকতায় ভরা ছিলেন।
ইয়াজিদ-বাহিনীর হাতে ৬১ হিজরির দশই মহররম বা আশুরার দিনে বিশ্বনবী (সা.)’র দৌহিত্র হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)সহ তাঁর মহান পরিবারের (ইমাম সাজ্জাদ বা যেইনুল আবেদীন-আ.ছাড়া) প্রায় সব পুরুষ সদস্যসহ মোট ৭২ জন বীর মুসলিমের শাহাদতের পর বন্দী করা হয়েছিল নবী পরিবারের ন
মিশরে দাফন সম্পর্কে যে দলিলগুলোর অবতারণা করা হয়েছে তার মধ্যে একটি দলিল হচ্ছে রেওয়ায়াত। নাসাবে উবাইদিলি তার আখবারুল যেয়নাবাত নামক গ্রন্থে ৬টি রেওয়ায়েত উল্লেখ করেছেন। যার দ্বারা এটা স্পষ্ট হয় যে, হজরত জয়নাব (সা.আ.) কে মিশরে দাফন করা হয়েছিল।
হজরত কাসিম (আ.)এর পিতার নাম ছিল হজরত হাসান মুজতবা (আ.) এবং মাতার নাম ছিল রোমেলা, নুফাইলা বা নাজমা বলে উল্লেখিত হয়েছে। ইতিহাসের কোথাও তাঁর জন্মতারিখ নিদৃষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি তবে প্রসিদ্ধ হচ্ছে যে তিনি ৪৮ হিজরি ৫ই রমজান মদিনায় জন্মগ্রহণ করেন। হজরত কাসিম
ওমর বিন সাআদ যখন আহলে বাইত (আ.) কে কুফার দিকে রওনা করে তখন সে নির্দেশ দেয় যে বন্দিদেরকে উটের উপরে আরোহন করানো হোক কিন্তু তাদের উটের উপর থেকে পর্দা সরিয়ে নেয়া হয়। হজরত জয়নাব (সা.আ.) এর ওমর সাআদের রূঢ় আচরণের কারণে রাগান্বিত হন এবং বলেন: