امام حسین ع
১-আলী আসগার ইমাম হুসাইন (আ.) সবচেয়ে ছোট সৈনিক। ২- হুরমুলা আলী আসগারের হলায় তীর মারে। ৩- মোখতার কারবালার শহীদদের কেসাস নেয়। ৪-হুরমুলা হুসাইন (আ.) এর বুকেও তীর মারে।
আশুরার ঘটনার মূল নায়ক ছিল এজিদ। তার নির্দেশে 30 হাজারেরও অধিক সেনাবাহিনী, ইমাম হোসাইন (আ.) ও তাঁর সাথীদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করে। কারবালায় রাসুলের (সা.) আহলেবাইতের প্রতি এজিদ অমানবিক অত্যাচার করে।
ইমাম হোসাই (আ.) তৃতীয় হিজরীতে পবিত্র মদিনা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মাতা ছিলেন মহা নবি (সা.) এর মেয়ে হজরত ফাতেমা (আ.) এবং পিতা ছিলেন হজরত আলি (আ.)। তিনি ছিলেন পবিত্র আহলে বাইতের তৃতীয় ইমাম।
ইমাম হোসাইন (আ.) পবিত্র আহলে বাইতের তৃতীয় ইমাম। তিনি একজন বড় দানবীর ছিলেন। তিনি দরীদ্রদেরকে নিজ হাতে দান করতেন। তিনি বেহেশতের সরদার হবেন।
ভিডিওঃ ইমাম হুসাইন (আ.) এর জারি মোবারক তৈরী ও স্থাপন
ইমাম হোসাইন (আ.) কারবালার মাঠে যে ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন তার কোন নজির নেই। ছয় মাসের শিশুসহ সবকিছু আল্লাহর রাস্তায় উৎসর্গ করেছেন।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে নন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আঃ) রাসুলে আকরাম (সাঃ) এর সুন্নাকতকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কারবালার মাঠে নজির বিহিন ত্যাগ স্বীকার করেছেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ)ইসলামের জন্য এমন ত্যাগ স্বীকার করেছেন যে সারা পৃথিবীই তাঁর জন্য কাঁদেন।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) সৎকাজে আদেশ এবং অসৎকাজে নিষেধ করার করার জন্য কিয়াম করেছেলেন। তিনি রাসুলের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে কারবালায় গমন করেছিলেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।