امام حسین ع
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) সৎকাজে আদেশ এবং অসৎকাজে নিষেধ করার করার জন্য কিয়াম করেছেলেন। তিনি রাসুলের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে কারবালায় গমন করেছিলেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
১-কারবালার মুসিবত হচ্ছে বড় মুসিবত। ২-সীমার ইমাম হুসাইন (আ.) এর গলা কাটে। ৩-হুসাইন (আ.) বলেছেনঃ পানি খাওয়ার সময় আমার কথা স্মরণ করবে। ৪-ইমাম রেযা (আ.) শাবীব কে বলেছেনঃ অন্যের দুঃখে দুঃখিত হয়ো।
ইমাম হোসাইন (আঃ) কারবালাই গমন করেন সৎপথে আদেশ ও অসৎপথে নিষেধ করতে। এজিদী বাহিনী ইমাম হোসাইন ও তাঁর সাথীগণের প্রতি হামলা করে এবং সকলকে নির্মমভাবে শহীদ করে।
সালাম প্রদানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। সালাম শান্তি নিয়ে আসে। সালাম প্রদান করার অর্থ হচ্ছে তার জন্য শান্তি কামনা করা। সালাম প্রদান করা হচ্ছে নম্রতা ও ভদ্রতার চিহ্ন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) এর কিয়াম ইমাম মেহদি (আঃ) এর কিয়াম কিয়াম পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। অর্থাৎ অন্যায়কে মানুষ প্রশ্রয় দিবে না।
ইমাম হোসাইন (আঃ) হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রিয় দৌহিদ্র এবং জান্নাতের নেতা। তিনি সর্বদা মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করেছেন। সর্ব শেষে তিনি কারবালায় নিজের প্রাণসহ সবকিছু উৎসর্গ করার মাধ্যমে ইসলামকে রক্ষা করেছেন।
কারবালাই ইমাম হোসাইন (আঃ) নিজের সাথী সন্তানসহ সব কিছু উৎসর্গ করেছেন। তাঁর এ ফেদাকারীর কারণেই ইসলাম আজ পর্যন্ত টিকে আছে।
ইসলাম আসার পূর্ব হতেই মুহাররাম মাসকে হারাম বা নিষিদ্ধ মাস পালন করা হত। অর্থাৎ এ মাসে কেউ কাউরো সাথে যুদ্ধ করত না। ইসলামী শরিয়তও এ মাসকে হারাম মাস হিসেবে ঘোষণা করেছে।
ইমাম হোসাইন (আঃ) কেন কারবালায় গিয়েছিলেন? কে তাঁর নিকট হতে বাইআত চেয়েছিলেন? কেন তাঁকে খিলাফত দেয়া হয়নি?
ইমাম হোসাইন (আঃ) তাঁর নানা হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর দ্বিনকে রক্ষা করার জন্য কিয়াম করেছিলেন। তিনি হচ্ছেন নিষ্পাপ ও বেহেশতের নেতা, বিধায় দুনিয়ার কোন লোভ লালাসা তাঁর ছিল না