امام حسین ع

ইমাম হোসাইন (আ.) কেন কিয়াম করেছিলেন?
কারবালার যুদ্ধের পূর্বের রাতও ইমাম হোসাইন ও তাঁর সাথীরা এবাদতের মাধ্যমে কাটিয়েছেন। Bএমকি কারবালর মাঠে যুদ্ধের সময়ও ইমাম হোসান (আ.) নামাজের জামাআত প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
কাবালার ঘটনার জন্য এজিদ পুরোপুরিভাবে দায়ী। কেননা সে খলিফা ছিল এবং সরাসরি তার নির্দেশে এ হত্যাজর্গ সংঘটিত হয়েছে। সে তার ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য এ কাজ করেছে।
ইমাম হোসাইন (আ.) শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে জীবন যাপন করতে হয়। তিনি কখনো মিথ্যার নিকট আত্মসমর্পন করেননি। তিনি বলেছেনঃ অপমান জনক জীবনের চেয়ে সম্মান জনক মৃত্যু উত্ত।
ইমাম হোসাইন (আ.) কারবালার মাঠে নিজের সাথী ও সন্তানসহ উৎসর্গ হওয়ার মাধ্যমে ইসলামের হেফাজত করেছেন। কেননা এজিদ ইসলাম ধর্মে বিকৃতি ঘটিয়েছিল।
ইমাম হোসাইন (আ.) যদি কিয়াম না করতেন তাহলে ইসলাম বিকৃত হয়ে যেত। হালাল ও হারামের মাঝে কোন পার্থক্য থাকত না।
ইমাম হোসাইন (আ.) জান্নাতের সরদার। তিনি রাসুলে আকরাম (সা.) এর নাতি। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ, বিধায় যেকোন প্রকার ভুলের উর্ধে।
ইমাম হোসাইন (আ.) কোরআনের বিধান অনুযায়ী জীবন যাপন করতেন। কারবালার মাঠে সর্বশেষ রাতে সারা রাত কোরআন পড়েছেন ও এবাদত করেছেন। এমনকি তাঁর কাটা মাথা হতেও কোরআনের আওয়াজ আসছিল।
ইমাম হোসাইন (আ.) শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে সম্মানের সাথে জীবন যাপন করতে হয়। তিনি প্রমাণ করে দিয়েছেন যে অপমান জনক জীবণের চেয়ে সম্মান জনক মৃত্যু উত্তম। কারবালায় বরবারীর ওপর রক্তের বিজয় হয়েছে।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর সাথীরা বিশেষ বৈশিষ্টের অধিকারী ছিলেন। তাঁরা জান্তেন যে কারবালায় গেলে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করতে হবে তবুও তাঁরা তাদের ইমামকে ছেড়ে যাননি।
কুফার জনগণ ইমাম হোসাইন (আ.) কে দাওযাত করে প্রায় 20 হাজার পত্র লেখে। তারা জানায় যে আমরা আপনার অপেক্ষায় রয়েছি। আমরা আপনাকে আমাদের নেতা হিসেবে গ্রহণ করতে চায়।
কাবালার ঘটনার জন্য এজিদ পুরোপুরিভাবে দায়ী। কেননা সে খলিফা ছিল এবং সরাসরি তার নির্দেশে এ হত্যাজর্গ সংঘটিত হয়েছে। সে তার ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য এ কাজ করেছে।
ইমাম হোসাইন (আ.) মাসুম বা নিষ্পাপ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি তৃতীয় ইমাম ও রাসুলে আকরাম (সা.) এর নাতি ছিলেন। তিনি বেহেশতের সরদার হবেন।
আমরা মহত ব্যক্তিগণের শোক দিবস পালনের মাধ্যমে এবং তাঁদের জীবনী আলোচনার মাধ্যমে তাঁদের জীবন হতে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি
ইমাম হোসাইন (আ.) কেন কিয়াম করেছিলেন?
ইমাম হোসাইন (আ.) মানুষকে স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করা শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি বলেছে: অপমান জনক জীবনের চেয়ে সম্মান জনক মৃত্যু উত্তম। কারবালায় রক্তের ওপর তরবারীর বিজয় হয়েছে।
কারবালায় মহিলারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। কারবালার ময়দানে ইমাম হোসাইনের বোন জয়নবসহ বেশ কয়েকজন মহিলা উপস্থিত চিলেন।
শোক সভায় অহেতুক কোন কিছু করা উচিত উচিত নয়। শোক সভায় উক্ত ব্যক্তির জন্য দোয়া করা উচিত।
কারবালার যুদ্ধের পূর্বের রাতও ইমাম হোসাইন ও তাঁর সাথীরা এবাদতের মাধ্যমে কাটিয়েছেন। Bএমকি কারবালর মাঠে যুদ্ধের সময়ও ইমাম হোসান (আ.) নামাজের জামাআত প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর মাঝে নবিগণের অনেক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান ছিল। প্রকৃত পক্ষে তিনি নবিগণের উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়ন করেছেন। অনেক নবিই কারবালার ময়দান দিয়ে অতিক্রম করেছেন।

পৃষ্ঠাসমূহ