ادعیه و مناجات
নামাজের পরে কেউ যদি মাসুম (আ.)দের উদ্দেশ্যে যিয়ারত পাঠ করতে চাই তাহলে নিন্মে উল্লেখিত পদ্ধতিতে যিয়ারত পাঠ করতে হবে। যিয়ারতটি নিন্মরূপ:
রমজানের অফুরন্ত সুযোগ-সুবিধাগুলোকে মানুষের জীবনের মহাপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সুযোগ হিসেবে উল্লেখ করা যায়। প্রত্যেক মানুষই পার্থিব এ জীবনে মহাপরীক্ষার সম্মুখীন। কিন্তু রমজান হচ্ছে যেন এমন এক মাস যে এই মাসে সেই মহাপরীক্ষার প্রশ্নপত্রগুলো ফাঁস করে দেয়া হয়েছে
২০শে সফর হচ্ছে ইমাম হুসাইন (আ.) এর চল্লিশার দিন। উক্ত তারিখে ইমাম হুসাইন (আ.) এর অবশিষ্ট পরিবার পারিজনরা এবং মদিনা থেকে রাসুল (সা.) এর সাহাবি জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনসারি (রা.) উক্ত তারিখে কারবালায় উপস্থিত হন। উক্ত তারিখে ইমাম হুসাইন (আ.) এর যিয়ারত করা মু
সফর মাসটি হচ্ছে আরবি বছরের দ্বিতিয় মাস। যেহেতু মহরম মাসটিকে জাহেলিয়াতের যুগে পবিত্র মাস বলে মনে করা হতো সেহেতু আরবের জাহেলি যুগের লোকেরা উক্ত মাসে যুদ্ধ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতো। কিন্তু সফর মাস আগমেণের সাথে সাথে তারা যুদ্ধের উদ্দেশ্যে নিজেদের ঘর থেকে যু
মহরম মাসের দশ তারিখকে বলা হয় ‘আশুরা।’ কারণ, আরবি ‘আশারা’ থেকে এর উৎকলণ। যার অর্থ হচ্ছে দশ। তাই এ মাসের দশ তারিখকে পবিত্র আশুরা বলে অবহিত করা হয়। যুগে যুগে আশুরার এই দিবসে মুসলমানরা ইমাম হুসাইন (আ.)এর কষ্টের কথাকে স্মরণ, দোয়া ও মিলাদ মাফলির আয়োজনের মাধ্যমে
আশুরার দিনে ইমাম হুসাইন (আ.)এর কয়েকটি যিয়ারত বর্ণিত হয়েছে। তন্মধ্যে দুইটি এখানে উল্লেখ করা হলো। প্রথম যিয়ারত: শেইখ আবু জাফর তুসি (রহ.) উক্ত যিয়ারতটি ইমাম মোহাম্মাদ বাকের (আ.) থেকে বর্ণনা করেছেন।