লাইলাতুল কদরের আমল সমূহ

লাইলাতুল কদরের আমল সমূহ

লাইলাতুল কদরের আমল সমূহ

 hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী, আইএসআইএল,

মাফাতিহুল জেনান গ্রন্থ হতে পবিত্র শবে কদরের বিভিন্ন আমল রেওয়ায়েতে উল্লিখিত হয়েছে।
আমলসমূহ :
প্রথম : গোসল করা। (সূর্যাস্তের কাছাকাছি সময়ে গোসল করা)
দ্বিতীয় : দুই রাকাত নামায পড়া। নামাযের নিয়ম হল; প্রতি রাকাতে সূরা হামদের পর ৭ বার সূরা তওহীদ (সূরা ইখলাস) পড়া এবং নামায শেষ হওয়ার পর ৭০ বার ‘আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি’ পাঠ করা। একটি রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে যে, আমলকারী ঐ ব্যক্তি তার স্থান হতে ওঠার পূর্বে মহান আল্লাহ্ তাকে এবং তার পিতা-মাতাকে ক্ষমা করে দেন।
তৃতীয় : পবিত্র কুরআন শরিফ খুলে নিজের সামনে রেখে বলা :
اَللّهُمَّ اِنّی اَسئَلُِکَ بِکِتابِکَ المُنزَلِ وَ ما فیهِ اسمُکَ الاَکبَرُ و اَسماؤُکَ الحُسنی وَ ما یُخافُ وَ یُرجی اَن تَجعَلَنی مِن عُتَقائِکَ مِنَ النّار.
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিকিতাবিকাল মুনযাল, ওয়া মা ফিহিসমুকাল আকবার, ওয়া আসমাউকাল হুসনা, ওয়া মা ইয়াখাফু ওয়া ইউরজা, আন ইয়াজআলানী মিন উতাকাইকা মিনান নার’
চতুর্থ : পবিত্র কুরআন মাথায় রেখে বলা :
اَللّهمَّ بِحَقِّ هذاالقُرآنِ وَ بِحَقِّ مَن اَرسَلتَه بِه وَ بِحَقِ کُلِّ مومنٍ مَدَحتَه ُ فیهِ وَ بِحَقِّکَ عَلَیهِم فلا اَحَدَ اَعرَفُبِ بِحَقِّکَ مِنکَ.
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বিহাক্কি হাযাল কুরআন, ওয়া বিহাক্কি মান আরসালতাহু বিহি, ওয়া বিহাক্কি কুল্লি মু’মিনিন মাদাহতাহু ফিহি, ওয়া বিহাক্কিকা আলাইহিম, ফালা আহাদা আ’রাফু বিহাক্কিকা মিনকা’
পঞ্চম : অতঃপর বলতে হবে :
১০ বার : ((بِکَ یا الله))- বিকা ইয়া আল্লাহু
১০ বার : ((بِمُحَمَّدٍ))- বিমুহাম্মাদিন
১০ বার : ((بِعلیٍّ))- বিআলিয়্যিন
১০ বার : ((بِفاطِمَةَ))- বিফাতিমাহ
১০ বার : ((بِالحَسَنِ))- বিল হাসান
১০ বার : ((بِالحُسَین ِ))- বিল হুসাইন
১০ বার : ((بِعلیّ بنِ الحُسین))- বিআলী ইবনিল হুসাইন
১০ বার : ((بِمُحَمَّدِ بنِ عَلِیٍّ))- বিমুহাম্মাদ ইবনি আলী
১০ বার : ((بِجَعفَر بنِ مُحَمَّدٍ))- বিজাফার ইবনি মুহাম্মাদ
১০ বার : ((بِموُسی بنِ جَعفَر ٍ))- বিমুসা ইবনি জাফার
১০ বার : ((بِعلیِّ بنِ مُوسی))- বিআলী ইবনি মুসা
১০ বার : ((بِمُحَمَّدِ بنِ عَلِیٍّ))- বিমুহাম্মাদ ইবনি আলী
১০ বার : ((بِعَلِیِّ بنِ مُحَمَّدٍ))- বিআলী ইবনি মুহাম্মাদ
১০ বার : ((بِالحَسَنِ بنِ عَلِیٍّ))- বিল হাসান ইবনি আলী
১০ বার : ((بِالحُجَّةِ))- বিল হুজ্জাহ
অতঃপর দোয়া করা
পঞ্চম : যিয়ারতে ইমাম হুসাইন (আ.) পাঠ করা। রেওয়ায়েতে এসেছে যে, শবে কদরে আহবানকারী সপ্তম আসমান হতে আহবান জানায় যে, মহান আল্লাহ্ ঐ সকল ব্যক্তিদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন যারা ইমাম হুসাইন (আ.) এর মাযার যেয়ারতের জন্য এসেছে।
ষষ্ঠ : রাত্র জাগরণ। রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে যে, যে ব্যক্তি শবে কদরে জাগ্রত থাকে, তার গুনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হয়; যদিও তার গুনাহ আকাশের নক্ষত্রের সমপরিমাণ এবং পাহাড়সমূহের ন্যায় ভারী হয়....
সপ্তম : পবিত্র এ রাতে একশত রাকাত নামায আদায় করার বিশেষ ফজিলত রয়েছে। নামাযের নিয়ম হচ্ছে; প্রতি রাকাতে সূরা হামদের পর ১০ বার সূরা তওহীদ পাঠ করা।

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন