ادعیه و مناجات

রমজান মাস, রমজানুল মোবারক, তারাবিহ, রোজা, রোযা, ইমাম হাসান, শবে কদর, লাইলাতুল কদর, ইমাম আলী,
রমযান  رمضان‎ রমদ্বান, হল ইসলামিক বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে নবম মাস, যে মাসে বিশ্বব্যাপী মুসলিমগণ ইসলামিক উপবাস রোজা পালন করে থাকে।  রমজান মাস চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে ২৯ অথবা ত্রিশ দিনে হয়ে থাকে যা নির্ভরযোগ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত।এ মাসে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়
রমজান,  সাধারণ আমলসমূহ, পবিত্র রমজান,  দোয়া-এ-হাজ্ব,  নামাজ,
পবিত্র রমজান মাসের কিছু সাধারণ আমল রয়েছে যা হচ্ছে নিন্মরূপ: যে আমল সমূহ প্রত্যেকটি দিন ও রাতের জন্য প্রজয্যে যেমন: দোয়া-এ-হাজ্ব প্রত্যেক মাগরিবের নামাজের পরে পড়া উত্তম।
আরিজা, ইমাম মাহদী, হুসাইন ইবনে রূহ, ১৫ই শাবান. শবে বরাত, লাইলাতুল বরাত,
ইমাম মাহদি (আ.) এর সমিপে “আরিজা”
শবে বরাত, লাইলাতুল বরাত, হালুয়া রুটি, ইমাম মাহদী, মওউদ, ১৫ই শাবান,
হিজরী চন্দ্র বর্ষের অষ্টম মাস হলো ‘শাবান’। এই মাসটি বিশেষ মর্যাদা ও ফজিলতপূর্ণ। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই মাসে সবচেয়ে বেশী মুস্তাহাব নামাজ, ইবাদত এবং রোজা রাখতেন। এই শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত অর্থাৎ ১৫ তারিখের রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফার্
শবে বরাত, লাইলাতুল বরাত, হালুয়া রুটি, ইমাম মাহদী, মওউদ, ১৫ই শাবান,
১৫ই শাবান’এর রাত হচ্ছে খুবই মহিমান্বিত এবং ইবাদতের একটি রজনী। ইমাম জাফর সাদিক্ব (আ.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেছেন: ইমাম মোহাম্মাদ বাকের (আ.) কে ১৫ই শাবান’এর রাতের ফযিলত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন: লাইলাতুল কদরের পরে ফযিলতপূর্ণ রাত হচ্ছে লাইলা
আমাল-এ-উম্মে দাউদ
১৫ই রজব দিনে কেউ যদি “আমলে উম্মে দাউদ” সম্পাদন করতে চাই তাহলে তাকে ১৩, ১৪ এবং ১৫ তারিখে রোজা রাখতে হবে। যোহরের সময়ের পূর্বে গোসল করতে হবে। যোহর ও আসরের নামাজের পরে কারো সাথে কথা না বলে, কিবলামুখী অবস্থায় বসে সুরা ফাতিহা ১০০ বার, সুরা ইখলাস ১০০ বার, আয়াতুল
ইবাদত, দোয়া, ইস্তেগফার, jumma, শুক্রবার, জুমআ, যিকর, আযকার, নুদবা, জুমআর নামাজ, ramzan,
১ম রমজানের দোয়া اليوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِيامي فيهِ صِيامَ الصّائِمينَ، وَقِيامي فيهِ قيامَ الْقائِمينَ، وَنَبِّهْني فيهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلينَ، وَهَبْ لى جُرْمي فيهِ يا اِلـهَ الْعالَمينَ، وَاعْفُ عَنّي يا عافِياً عَنْ الُْمجْرِمينَ . হে
রজব মাসের ফযিলত, রজব মাসের আমল, রজব মাস, রজব, মোহাম্মাদ বাকের, হজরত আলী, ইমাম আলী, ইমাম বাকের, আমালে উম্মে দাউদ,
হজরত মুসা ইবনে জাফর (আ.) হতে বর্ণিত হয়েছে, যে ব্যক্তি পবিত্র রজব মাসে একদিন রোজা রাখে,সে ব্যাক্তি এক বছর জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা পায় এবং যে ব্যক্তি তিনদিন রোজা রাখে তার উপর বেহেশত ওয়াজিব হয়ে যায়। তিনি আরো বলেছেন : রজব বেহেশতের একটি ঝর্ণাধারার নাম
মুনাজাত-এ মানযুমা, ইমাম আলী, হজরত আলী, দোয়া, মুনাজাত, মানযুমা,
হে আল্লাহ!) সমস্ত প্রশংসা তোমার এবং বদান্যতা, ক্ষমা, উচ্চতম মর্যাদা এবং মহানুভবতা এ সব কিছুই আপনার সাথে সম্পৃক্ত। আপনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা দান করা থেকে বিরত থাকেন। হে আমার খোদা! সৃষ্টিকর্তা, রক্ষক এবং আশ্রয়দাতা আমি আমার সুবিধা এবং অসুবি
Kufa mosque, kufa, kufa mosjider amol, hazrat ali, কুফা মসজিদ, কুফা, কুফা মসজিদের আমল,
মেসাহুয যায়ের নামক গ্রন্থে কুফা মসজিদের আমল সমূহ সম্পর্কে এভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, কুফা শহরে প্রবেশ করার পরে বলতে হবে: بِسْمِ اللَّهِ وَبِاللَّهِ وَفى سَبیلِ اللَّهِ وَعَلى مِلَّةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ علیه وَآلِهِ اَللّهُمَّ اَنْزِلْنى مُنْزَلا
নামাজ, রোজা, দোয়া, যিকর,
পয়গাম্বার (সা.) বলেনঃ « لا یَجتَمِعُ أربَعُونَ رَجُلاً فِی أمرٍ واحِدٍ إلّا استَجابَ الله تَعالی لَهُم حَتّی لَو دَعَوا عَلی جَبَلٍ لَأزالُوهُ » চল্লিশ জন পুরুষ একই কাজে, কাজ সহজ হওয়ার জন্যে দলীয় ভাবে দোয়া করে না কিন্তু এই যে মহান আল্লাহ্‌ তাদের দোয়
জামাদিউস সানি, আমলসমূহ, জামাদিউস সানি মাস, নামাজ, রোজা, দোয়া, যিকর,
১লা জামাদিউস সানির আমল সমূহ সৈয়দ ইবনে তাউস (রহ.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে উক্ত মাসের  প্রথমাংশে দিকে ৪ রাকাত নামাজ পাঠ করা উত্তম। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতেহার পরে ১ বার আয়াতুল কুরসি এবং ২৫ বার সুরা কদর এবং দ্বিতিয় রাকাতে সুরা ফাতেহার পরে ১ বার সুরা তাকাসুর, ২৫
imam Hussain, karbala, furat, ইমাম হুসাইন, কারবালা, ফুরাত, চেহেলুম, আরবাঈন,
রজব মাসে ইমাম হুসাইন (আ.)এর যিয়ারত: ইমাম হুসাইন (আ.) এর মাজারে প্রবেশের পরে তাঁর কবরের সামনে দাঁড়িয়ে ১০০ বার বলতে হবে (اَللّهُ اَکبَرُ) অতঃপর বলতে হবে: اَلسَّلامُ عَلَیک یا بْنَ رَسُولِ اللَّهِ اَلسَّلامُ عَلَیک یا بْنَ خاتَمِ النَّبِیینَ اَلسَّلامُ عَ
জামাদিউস সানি,  আমল, সৈয়দ ইবনে তাউস, ফাতিমা যাহরা, শাহাদত, যিয়ারত,
জামাদিউস সানির প্রথম তারিখের আমলসমূহ সৈয়দ ইবনে তাউস (রহ.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেছেন: জামাদিউস সানি মাসের প্রথম অংশে ৪ রাকাত নামাজ পাঠ করা উত্তম। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতেহার পরে ১ বার আয়াতুল কুরসী এবং ২৫ বার সুরা ক্বদর পাঠ করেতে হবে এবং দ্বিতীয় রাকাত
জামাদিউল আওয়াল মাসের আমল, জামাদিউল আওয়াল,  ফাতেমা যাহরা, শাহাদত, জামে কাবিরা, জয়নুল আবেদীন, ইমাম হাদী, মুস্তাহাব নামাজ,
জামাদিউল আওয়াল মাস শুরু হওয়ার পরে এ দোয়াটি পাঠ করতে হবে। দোয়াটি নিন্মরূপ: اللهمَّ اَنتَ اللهُ وَ اَنتَ الرَّحمانُ الرَّحیمُ، وَ انتَ المَلِکُ القُدوُسُ، وَ انتَ (اللهُ) السَّلامُ المُومنُ، وَ انتَ المُهَیمِنُ، و انتَ العَزیزُ و انتَ الجَبّارُ، و انتَ الم
দুরুদ শরীফ, আহলে বাইত, দুরুদ, পান্জাতন, আলী, ফাতিমা, হাসান, হুসাইন,
হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর বিশেষ দুরুদ শরিফ اَللّهُمَّ صَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما حَمَلَ وَحْیک وَ بَلَّغَ رِسالاتِک وَصَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما اَحَلَّ حَلالَک وَحَرَّمَ حَرامَک وَعَلَّمَ کتابَک وَصَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ کما اَقامَ الصَّلوةَ وَ اتَى الزَّکاةَ وَ
ঈদের নামাজ, ঈদুল আযহা, ঈদ, ঈদুল ফিতর, ঈদগাহ,
দুল ফিতরের নামাজ হচ্ছে ২ রাকাত। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে উত্তম হচ্ছে সুরা আলা-এর তেলাওয়াত করা। অতঃপর ৫টি তাকবির উচ্চারণ করতে হবে এবং প্রত্যেকটি তাকবিরের পরে কুনুত পাঠ করতে হবে।
দোয়া কবুল না হওয়ার কারণসমূহ
কোনো কোনো সময় দোয়া কবুল হয় না। কেননা দোয়াকারী এমন কিছু চান যা তার জন্যে আদৌ কল্যাণকর নয়। অনেক সময় দোয়াকারী নিজেই অনুধাবন করেন যে, তিনি দোয়ার মাধ্যমে যা প্রার্থনা করেছিলেন তা ভুল ছিল। 'যেমন: কোনো অসুস্থ ব্যক্তি অথবা ছোট শিশু এমন কোনো খাদ্যের আবেদন করে
জিলহজ, জিলহজ মাসের আমল, জিলহেজ মাসের ফযিলত, ঈদুল আযহা, কুরবানির ঈদ, ঈদে গা্দির, মুবাহিলা,
আরেফে কামেল মির্যা জাওয়াদ মালেকি তাবরেযি তার আল মুরাকেবাত গ্রন্থে জিলহজ মাসের ফযিলত সম্পর্কে বলেছেন যে, রজমান মাসে যেরুপ ফযিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে অনুরূপভাবে উক্ত মাসের ক্ষেত্রেও বর্ণিত হয়েছে।
যিয়ারতে নাহিয়া, নাহিয়া, ইমাম হুসাইন, ইমাম মাহদি, যিয়ারত,
أَلسَّلامُ عَلى ادَمَ صِفْوَهِ اللهِ مِنْ خَلیقَتِهِ،  أَلسَّلامُ عَلى شَیْث وَلِىِّ اللهِ وَ خِیَرَتِهِ،  أَلسَّلامُ عَلى إِدْریسَ الْقــآئِمِ للهِ بِحُـجَّتِهِ،  أَلسَّلامُ عَلى نُوح الْمُجابِ فی دَعْوَتِهِ، 

পৃষ্ঠাসমূহ