عرفان اسلامی
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে খায়েফীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করা হলো।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
নামাজ আমাদেকে নিয়মানুবর্তীতা শিক্ষা দেয়। নামাজ আমাদেকে অশ্লীলতা হতে দূরে রাখে। কিয়ামতের দিন যে ব্যক্তি নামাজের হিসাবে মুক্তি পাবে সে আর অন্য কোন হিসাবে সমস্যার সম্মুখিন হবে না।
যাদের তাকওয়া নেই তাদের আমল গ্রহণযোগ্য নয়। প্রত্যেক ব্যক্তির আমলের প্রতিদান তার তাকওয়ার ওপর ভিত্তি করে দান করা হবে।
আমরা সকলেই পূর্ণতায় পৌছার চেষ্টা করব। মানুষ এ পৃথিবীতে এসেছে পূর্ণতায় পৌছার জন্য। পূর্ণতায় পৌছতে হলে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে হবে।
১-সাআদ ইবনে উবাদার অসুস্থতায় রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ২-পুত্র ইব্রাহিম এর জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৩-হজরত হামযা এর জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৪-মুতার যুদ্ধের শহীদদের জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৫-জাফর ইবনে আবি তালিবের জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৬-
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে হিসাব দিতে হবে। সে দিন প্রত্যে ব্যক্তি তার নিজের ক্ষেত্রে ব্যস্ত থাকবে। কেউ কাউরো উপকার করতে পারবে না। কাজেই সেখানে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
১-গাদ্বীরে খুমের অপর একটি নাম হচ্ছে রাবেগ। ২-রাসুল (সা.) তার উম্মতের জন্য দুইটি মুল্যবান বস্তু রেখে গেছেন কোরআন ও আহলে বাইত। ৩-কোরআন ও আহলে বাইত কখনও একে অপর থেকে পৃথক হবে না। ৪-রাসুল (সা.) নিজের পরে আলী (আ.) কি উম্মতের জন্য খলিফা নির্বাচন করে গেছেন।
আল্লাহ তায়ালা অত্যন্ত ক্ষমাশীল। বান্দা ক্ষমা পার্থনা করলে তিনি ক্ষমা করে থাকেন। আল্লাহর অলিগণ গোনাহ না করলেও সর্বদা এসতেগফার করতেন।
ইমাম আলি (আঃ) এর অনেক মোনাজাত রয়েছে। আমরা এখানে তার মানজুমা নামক মুনাজাতের প্রথম অংশ উপস্থাপন করলাম।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে তায়েবীন বা তওবাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
১- ইমাম হুসাইন (আ.) ছিলেন নাজাতদাতা। ২-আশুরার যিয়ারত পাঠ করলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়। ৩-ইমাম হুসাইন (আ.) ফিতরুস ফেরেস্তার শাফায়াত করেন। ৪- ইমাম হুসাইন (আ.) হচ্ছেন শহীদদের সর্দার
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে শাকীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করা হলো।
হাজিগণ হজ্জে গমন করে এহরাম পরিধান করে। এহরাম পরিধান করা অবস্থায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। কাবা শরিফের এলাকায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। হজ্জে গমনের মাধ্যমে মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে জীবন যাবন করতে শিখে।
যারা পরকালকে বিশ্বাস করে না তারা দুনিয়াকেই সবকিছু মনে করে। তারা যেভাবে সম্ভাব সেভাবেই সবকিছুকে নিজের আয়াত্বে নেয়ার চেষ্টা করে।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে তায়েবীন বা তওবাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদেরকে পরকালে বেহেশত দান করবেন। সে বেহেশতে অফুরন্ত নিয়ামত থাকবে। বেহেশতের নিয়ামতের বর্ণনা পুরোপুরিভাবে বর্ণনা করা সম্ভব নয়।
হাজিগণ হজ্জে গমন করে এহরাম পরিধান করে। এহরাম পরিধান করা অবস্থায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। কাবা শরিফের এলাকায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। হজ্জে গমনের মাধ্যমে মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে জীবন যাবন করতে শিখে।
মহান আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর কোন কিছু সৃষ্টির পূর্বেই মহা নবি হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ও তাঁর পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর নুরকে সৃষ্টি করেছেন। তাঁর মাধ্যমেই প্রতিটি মূহুর্তে এ পৃথিবীর সবকিছু ফাইজ গ্রহণ করে থাকে।
মিনাতে হজরত ইব্রাহিম (আঃ) কুরাবানী করতে গিয়েছিলেন। আল্লাহ তায়ালা তার কুরাবনীর পরিবর্তে মিশাল কুরবানী প্রদান করেন। আর সে কুরবানী হচ্ছে কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর কুরবানী।