মানব জীবনে রোজার প্রভাব অত্যন্ত বেশী। রোজা মানুষকে গোনাহ থেকে দূরে রাখে। আল্লাহর ওলীগণ রমজানের রোজা ছাড়াও প্রচুর নফল রোজা রাখেন।

আমরা সকলেই আল্লাহর বান্দা। আমাদেরকে আল্লাহর এবাদত করতে হবে। এবাদতের মাধ্যমে আধাত্মিকতা অর্জন করা যায়।

পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। এ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আমাদের সকলের কর্তব্য। যে বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সে বাড়িতে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়।

হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর ওফাতের পর ইমামতের যুগ শুরু হয়েছে। সর্ব প্রথম ইমাম হচ্ছেন হযরত আলী ইবনে আবি তালেব (আঃ) এবং সর্ব শেষ ইমাম হচ্ছেন হযরত ইমাম মেহদি (আঃ)।

পবিত্র কোরআন পুরুষ ও মহিলাকে একই মর্যাদার অধিকারী বলে ঘোষণা করেছে। আল্লাহর বান্দা হিসেবে সকলেই সমান। আল্লাহ তায়ালা শুধু দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলার মাঝে পার্থক্য রেখেছেন।

আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন মানুষের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ করেছেন। মানুষ এ কোরআন অধ্যায়ন, গবেষণা ও তা জীবনে বাস্তবায়নের মাধ্যমে নিজেকে ধন্য করতে পারবে। পবিত্র কোরআন সকল সমস্যার সমাধান দিতে পারে।

মানুষ কোন কোন সময় ভুল করে, আল্লাহর বিধান বহির্ভূত কাজ করে থাকে। এ ক্ষেত্রে তার উচিত হচ্ছে ক্ষমা প্রর্থনা করা।

পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। এ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আমাদের সকলের কর্তব্য। যে বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সে বাড়িতে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়।

আমাদেরকে সকলের সাথে মিলে মিশে জীবনযাপন করতে হবে। বিশেষ করে দুই জন মুসলমান যখন একে অপরের সাথে হিংসায় লিপ্ত হয় তখন সে আল্লাহর রহমত হতে দূরে সরে যায়।