عرفان اسلامی
সত্য বুঝার চেষ্টা করলে খোদা পথ দেখাবেন। ইসলামী বিধান বুঝার জন্য চেষ্টা করতে হবে। আমাদেরকে সৃষ্টি করা হয়েছে আল্লাহর এবাদত করার জন্য।
১-মিথ্যা বলা। ২- তাদের বাহ্যিকতা খুব সুন্দর। ৩-ইমানকে নিজের স্বার্থে ব্যাবহার করা। ৪- অহংকারী হওয়া।
অপচয়ের মাধ্যমে দরিদ্যতা আসে। অপচয়কারী শান্তি পায় না। ফেরাউন হচ্ছে অপচয়কারীর নমুনা। প্রত্যেক নেয়ামতকে সঠিকভাবে ব্যাবহার করতে হবে।
• মোনাফেকরা মিথ্যা বলে। • তারা সত্য দেখেও গ্রহণ করে না। • তারা অন্যদের ক্ষেত্রে কটু ধারণা রাখে।
আল্লাহর বিধান পালন করতে হবে। বিনয়ী অবস্থায় নামাজ আদায় করা। জান ও মাল আল্লাহর রাস্তায় ব্যায় করা।
মানুষের দুটি দিক রয়েছে শরীর ও আত্মা। মানুষের মারা যাবার পর শরীর নিঃশেষ হয়ে যায় কিন্তু আত্মা বাকি থাকে। গুনাহের প্রভাবে জীবন কষ্টকর হয়।
• হজরত লুত (আ.) এর জাতী যে গুনাহের কাজ করত, পূর্বে তার কোন নজির ছিল না। • আল্লাহ তায়ালা হজরত লুত (আ.) এর স্ত্রী ব্যাতিত তাঁর পরিবারের সকলকে মুক্তি দেন। • আল্লাহর নিকট তাকওয়াবান ব্যাক্তি প্রিয়।
হজরত মুসা (আ.) তুয়া উপত্যকায় রেসালাত প্রাপ্ত হন। তিনি ফেরাউনের সাথে মোকাবিলা করার জন্য মোজেযা প্রাপ্ত হন। মেয়েদের বড় সম্পদ হচ্ছে হায়া বা লজ্জা।
আত্মসংযমী হতে হবে। মৃত্যু আসার পূর্বে তওবা করতে হবে। তওবার মাধ্যমে হেদায়াত পাওয়া যায়। তওবার মাধ্যমে গোনাহ নেকিতে পরিণত হয়।
হজরত মুসা (আ.) মাদায়েদ হতে পুনরায় মিসরে ফিরে আসেন। মিসরে আসার সময় তিনি রেসালাত প্রাপ্ত হন। মুসা (আ.) এর মোজেযা ছিল লাঠি ও তার শুভ্র হাত। মহানবীর ওয়াসি ছিলেন হজরত আলী (আ.)।
নামাজ হচ্ছে আল্লাহর শোকর গোজারির উত্তম পন্থা। যার ঈমান যত শক্তিশালী তার নিকট মুসিবত তত ছোট। ইসলাম প্রচারে মহিলারাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
আল্লাহর ওলিগণ শুধু তাঁকেই ভয় পান। আল্লাহর কাছে কোন কিছুর অভাব নেই। শুধুমাত্র আল্রাহর নিকটেই আসা রাখতে হবে। আল্লাহ ব্যাতিত কাউকে ভয় করা উচিত নয়।
আল্লাহর নুরের মাধ্যমে সারা পৃথিবী পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি সৃষ্টি তাঁর নুর হতে প্রতিটি মুহুর্তে অস্তিত্ব গ্রহণ করছে।
লুত (আ.) এর জাতি অত্যন্ত কৃপন ছিল। তাদের এ কৃপনতাকে কেন্দ্র করে শয়তান প্ররোচনা দেয়ার সুযোগ পায়। তারা মেহমানদারী করতে ভয় পেত এবং তারা মেহমানের সাথে খারাপ ব্যবহার করত।
ঈমানের বিভিন্ন স্তর রয়েছে। মোনাফেক ব্যাক্তি আগ্রহের সাথে নামাজ পড়ে না। মোমিন ব্যাক্তি ভাল কাজে সহযোগিতা করে। ঈমানদার ব্যাক্তি নম্র হয়।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে অগণিত নেয়ামত দান করেছেন। আমরা সবসময় আল্লাহর নেয়ামত ভোগ করি। ভাষা ও আমলের মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে।
মানব জাতি ব্যাতিত কেউ কোরআন শরিফ গ্রহণের উপযুক্ত ছিল না। আল্লাহ তায়ালা আদম (আ.) কে বেহেস্তে স্থান দান করেন। রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা তাকে ক্ষমা করে দেন।
শয়তান হজরত নূহ (আ.) এর জাতীকে মূর্তিপুজা শিক্ষা দেয়। হজরত নূহ (আ.) কে এ কারণেই নূহ নামকরণ করা হয়েছে যে, তিনি অত্যান্ত ক্রন্দন করতেন। হজরত নূহ (আ.) মহানবী (সা.) ও তার আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করে, নৌকাকে মুক্তি দেন।