اهل بیت ع
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।
হজরত আলী (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর সবচেয়ে নিকটতম ব্যক্তি ছিলেন। তিনি রাসুল (সাঃ) এর বাড়িতে বড় হয়েছেন। মহানবি (সাঃ) রেসালত প্রাপ্ত হওয়ার পর তিনি সর্বপ্রথম ইমান এনেছেন।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হজরত ফাতেমা (আঃ) অত্যন্ত নম্র ছিলেন। তিনি নিজে না খেয়ে গরিব দুঃখিদের দান করতেন। তাঁর বাড়িতে কোন ভিক্ষুক এসে খালি হতে ফিরে যেত না। তিনি সর্বদা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করতেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। তিনি নিষ্পাপ বা মাসুম। তিনি বেহেশতী মহিলাদের সরদার। তাঁর দুই সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আঃ) বেহেশতী যুবকদের সরদার।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
উম্মুল মোমিনিন খাদিজা (আঃ) অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ মহিলা ছিলেন। তিনি ইসলামের জন্য সবকিছু ব্যায় করেছেন। ইসলামের প্রথম যুগে যখন রাসুল (আঃ) কে যখন সহযোগিতা করার কেউ ছিল না তখন তিনি রাসুলের পার্শে ছিলেন।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।
হজরত আলী (আঃ) সর্বপ্রশম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি রাসুল (আঃ) এর ওয়াসী। তিনি ইসলামের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ ছিলেন।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর মেয়ে হজরত ফাতেমা (আঃ) কে কিছু বিশেষ আমল শিক্ষা দেন। এ আমলসমূহ আমরাও আজনজাম দিতে পারি।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আমাদের হেদায়াতের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম রেখে গেছেন; একটি হচ্ছে কোরআন আর অপরটি হচ্ছে আহলে বাইত (আঃ)। আহলে বাইত ও কোরআন একে অপরের সাথে সংশ্লিষ্ট।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।